বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
‘মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে’

‘মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে’

মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  বুধবার (৮ মে) সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসন থেকে নির্বাচিত সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের
জামিন পেলেন জবি শিক্ষক দ্বীন ইসলাম 
অবন্তিকার মৃত্যু / জামিন পেলেন জবি শিক্ষক দ্বীন ইসলাম 
জ্বালানির সবুজ রূপান্তরে প্রয়োজন বিপুল বিনিয়োগ : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
জ্বালানির সবুজ রূপান্তরে প্রয়োজন বিপুল বিনিয়োগ : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সুপার হলেন ৭ কর্মকর্তা
পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সুপার হলেন ৭ কর্মকর্তা
ধান কাটার মৌসুমের কারণে ভোট কম পড়েছে : সিইসি
উপজেলা নির্বাচন / ধান কাটার মৌসুমের কারণে ভোট কম পড়েছে : সিইসি
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সারা দেশে কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাস
সারা দেশে কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাস
  • বাংলাদেশের যোগাযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়নে অভূতপূর্ব সাফল্য

    সড়ক পরিবহন ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়নের পাশাপাশি নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থা জোরদার করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে বর্তমান সরকার। আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এবং টেকসই ও নিরাপদ মহাসড়ক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করাই সরকারের লক্ষ্য। সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে স্বয়ংক্রিয় মোটরযান ফিটনেস সেন্টার চালু করা হয়েছে। ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রবর্তনের মাধ্যমে বিআরটিএ’র প্রায় সকল সেবা ডিজিটালাইজড করা হয়েছে, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে ৬ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে পাঁচ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বাংলাদেশ রোড সেইফটি প্রজেক্ট’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। উন্নত পরিবহন ব্যবস্থা অর্থনৈতিক অগ্রগতির একটি নির্দেশকও বটে। তাই দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ বৃদ্ধি, চালকের বেতন ও কর্মঘণ্টা নির্দিষ্টকরণ, বিআরটিএর সক্ষমতা
    মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন
    মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেনসহযোগী অধ্যাপক, আইইউবি; সেক্স চেঞ্জ ফিল্ডে এইচডি, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিংগাপুর

    থ্যালাসেমিয়া-এক অবহেলিত বড় জনস্বাস্থ্য সমস্যা

    আজ ৮-ই মে, বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম থ্যালাসেমিয়াপ্রবণ দেশ হওয়া সত্ত্বেও দেশে এটি আলোচনার বিষয় হয়ে উঠতে পারেনি। যদিও প্রতিরোধযোগ্য রোগটি নীরব মহামারির আকার ধারণ করেছে কিন্তু থ্যালাসেমিয়াকে এখন পর্যন্ত দেশে এটিকে জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে না। বিশ্বের কিছু দেশে (বাংলাদেশ এর অন্যতম) থ্যালাসেমিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। আন্তর্জাতিক মাইগ্রেশনের কারণে এই রোগটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে। ২০০৬ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থ্যালাসেমিয়াকে বিশ্বের পাবলিক হেলথ সমস্যা হিসেবে ঘোষণা করে। প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশিয়ায় দুই লাখের বেশি থ্যালাসেমিয়া রোগী রয়েছে এবং প্রায় ৭ কোটি মানুষ এই রোগের বাহক।  থ্যালাসেমিয়া একটি অনিরাময়যোগ্য বংশগত রক্তরোগ। থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীর দেহে লোহিত রক্তকণিকা ঠিকমতো
    ফারহিন ইসলাম
    ফারহিন ইসলামগবেষণা সহযোগী, সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)

    রক্ত পরীক্ষা কেবল বিয়ের আগে নয়, হোক ছাত্রজীবনেই

    প্রতি বছর বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ৮ই মে আন্তর্জাতিক থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত হয়। গত বছর দেশে এ দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল “তারুণ্য থেকে শুরু হোক থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধ, বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নিরাপদ”। প্রতি বছর এই দিবসকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন আলোচনা ও অনুষ্ঠানে প্রতিরোধের ওপর জোর দেয়া হলেও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধের কোনও সার্বিক কর্মসূচি নেই। থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধের জন্য যে কর্মসূচিগুলো প্রয়োজন তার মধ্যে রয়েছে বাহক শনাক্তকরণ, বাহকের জেনেটিক কাউন্সেলিং, রোগের সমস্যা ও ঝুঁকি সম্পর্কে বাহকদেরকে অবগত করা এবং সমাজে ব্যাপক আকারে সচেতনতা সৃষ্টি। থ্যালাসেমিয়া বাহক কোনো রোগ নয়। যদি আপনি থ্যালাসেমিয়া বাহক হয়ে থাকেন এর মানে আপনি একটি ত্রুটিপূর্ণ
  • ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী
    ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীবাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান ও চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

    বৃক্ষরোপণে সচেতনতা বাড়াতে হবে

    বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী। তিনি আন্তর্জাতিকমানের একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। ২০০৪ সালে হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ডার্মাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। শমরিতা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত চিকিৎসক। চিকিৎসা শাস্ত্রে অনন্যসাধারণ অবদানের জন্য ২০২০ সালে পেয়েছেন চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রীতা ভৌমিক কালবেলা: বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য অভিনন্দন। প্রথমেই আপনার কাছে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রেড ক্রস কিংবা রেড ক্রিসেন্টের গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে চাই। অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী: রাষ্ট্রপতির প্রজ্ঞাপনে এবং প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনে ২৮
    প্রভাষ আমিন
    প্রভাষ আমিনসাংবাদিক

    সমাজসেবা যখন ব্যবসা

    দিন দশেক আগেও মিল্টন সমাদ্দার নামটি আমার কাছে প্রায় অচেনাই ছিল। তিনি সমাজসেবা করেন, পথ থেকে কুড়িয়ে নিয়ে মানুষের সেবা করতেন; এটুকুই জানতাম। কিন্তু তার সমাজসেবার ধরন, অর্থের উৎস সম্পর্কে পরিষ্কার কোনো ধারণা ছিল না। প্রায় দুই কোটি লোক যাকে ফলো করেন, তার সম্পর্কে এত কম জানা নিয়ে আমার মধ্যে একটু অপরাধবোধও ছিল। স্বীকার করছি, একজন সাংবাদিক হিসেবে এটা আমার ব্যর্থতা। আমার ব্যর্থতা পুষিয়ে দিতেই যেন মাঠে নামল দৈনিক কালবেলা। দারুণ এক অনুসন্ধানী রিপোর্টে তারা মিল্টন সমাদ্দারের গোমর ফাঁস করে দেয়। কালবেলার প্রতিবেদন প্রকাশের পর মিল্টন সমাদ্দার সারা দেশের সাধারণ মানুষের আলোচনায় পরিণত হন। কালবেলার রিপোর্ট অবশ্য অনেকে বিশ্বাস করেননি।
    ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার
    ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদারসাবেক উপ-উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

    বাঙালিয়ানাই রবীন্দ্রনাথের শক্তি

    আজি এ প্রভাতে রবির কর কেমনে পশিল প্রাণের পর কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাত পাখির গান না জানি কেনরে এত দিন পরে জাগিয়ে উঠিল প্রাণ। যিনি কথা বলেছেন পাখির সঙ্গে, তিনি বাংলার পাখির কথা বুঝতেন। তাই হয়তো তিনি পাখির কথাকে গানের সুরে রূপ দিতে পেরেছিলেন। তিনি নীল আকাশে, শীতল বাতাসে উড়ে বেড়াতেন, কেননা বাংলার আকাশ তার জন্য ছিল উন্মুক্ত, তাই বাতাসের তরঙ্গকে সুর তরঙ্গে রূপ দিতে পেরেছিলেন। তিনি বাংলার মাঠঘাটে, বনজঙ্গলে ঘুরে বাংলার প্রকৃতিকে দেখেছেন, মিশেছেন মাটির সঙ্গে, সে মাটির ওপরে পড়ে থাকা গাছের পাতার মর্মর শব্দকে সুরের মূর্ছনায় মিলিয়ে দিতে পেরেছিলেন। তিনি সাদা চাদরে ঢেকে রাখা মেঘের ভেলায় ভেসে বেড়াতেন, সে মেঘের বৃষ্টির
  • ০৬ মে ২০২৪, ০৬:০২ পিএম
    সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার বিষয়ে আপনার মতামত কী?

    সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার বিষয়ে আপনার মতামত কী?

    • ৩৫ করা উচিত
    • ৩৫ করা উচিত নয়
    মোট ভোটদাতাঃ ১,৯৫৬ জন
    মোট ভোটারঃ ১,৯৫৬
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মাদ্রাসার শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ

পরিবেশ দূষণ / টায়ার গলিয়ে তেল উৎপাদন

ছাত্রের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে অন্তঃসত্ত্বা শিক্ষিকা

ছায়ানট মিলনায়তনে রবীন্দ্রসন্ধ্যা

‘মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ব্যবসায় মানোন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার’

নানা আয়োজনে ‘বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড সেন্ট দিবস’ পালিত

ফের বন্দর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন ছালিমা হোসেন

ভাত রান্না করতে গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর

বিয়ের দাবিতে জুয়েলের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন

অস্ট্রেলিয়ায় যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ

১০

এইডস ছড়িয়ে দিতে বহুজনের সঙ্গে যৌনকর্ম, অতঃপর...

১১

২ হাজার কোটি টাকা পাচার মামলার আসামি হলেন উপজেলা চেয়ারম্যান

১২

সিএনজিতে ধর্ষণের অভিযোগ, অতঃপর...

১৩

৩৪০ টাকার জন্য লাথি মেরে গর্ভের সন্তান হত্যা

১৪

রবীন্দ্র পুরস্কার পেলেন অধ্যাপক ভীষ্মদেব এবং অধ্যাপক লাইসা

১৫

ইউরোপীয় স্টাইলে ভিসা আনছে আরব দেশগুলো

১৬

অর্থনীতি উত্তরণে গাঁজা চাষে ঝুঁকছে পাকিস্তান

১৭

চুরির অপবাদে তিন শিশুকে ট্রাক্টরচাপা দিয়ে মারার চেষ্টা

১৮

ধর্ষণ ও ভ্রূণ হত্যা মামলায় সেই ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

১৯

পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সুপার হলেন ৭ কর্মকর্তা

২০
বাজেটে কমতে পারে সম্পূরক শুল্ক
রাজস্ব আদায়ের একটি বড় অংশ আসে শুল্ক থেকে। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন-পরবর্তী সময়ে এ বিষয়টি থাকবে না। উঠে যাবে শুল্ক। তাই এলডিসি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় রাজস্ব আদায়ের গতি ধরে রাখতে এখন থেকেই প্রস্তুতি
মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায়
হজ হলো মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের মহাসম্মেলন। হজ একদিকে ফরজ ইবাদত, অন্যদিকে এই ইবাদতের সঙ্গে মুসলমানদের বিশেষ আবেগ ও অনুভূতির মিশ্রণ রয়েছে। প্রতিবছর হজব্রত পালিত হয়ে আসছে। আগামী ১৬
কার্ডেই মিলছে সরাসরি বিদেশি মুদ্রার সুবিধা
ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের মধ্যে হজ অন্যতম একটি। সামর্থ্যবান ব্যক্তিদের জন্য জীবনে একবার হজ পালন করা ফরজ। কিন্তু ধনীদের অনেককেই হজ পালন করতে দেখা যায় একাধিকবার। এখন বিষয় হলো, ধনী-গরিব যেই
শান্তি কামনায় মহামিলন...
হজ মহান আল্লাহর একটি বিশেষ বিধান এবং ইসলামের মৌলিক পাঁচ ভিত্তির অন্যতম। শারীরিক ও আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান নারী-পুরুষের ওপর হজ ফরজ। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘আল্লাহর পক্ষ থেকে সেই সব মানুষের
‘মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ব্যবসায় মানোন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার’
‘মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ব্যবসায় মানোন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার’
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকারের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করলে তা ‘করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা’ রক্ষার অন্যতম পদক্ষেপ হতে পারে। একইসঙ্গে, মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ব্যবসায় মানোন্নয়ন ও অগ্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। বর্তমানে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই মানবাধিকারবিষয়ক নীতিগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।  সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ৬-৮ মে তিন দিনব্যাপী গ্লোবাল অ্যালায়েন্স অব ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস ইনস্টিটিউশনস (GANHRI) এর বার্ষিক সম্মেলনের অংশ হিসেবে বুধবার (৮ মে) গ্লোবাল অ্যালায়েন্স অব ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস ইনস্টিটিউশনসের সভাপতি মারইয়াম আল আতিয়ার সভাপতিত্বে ‘দ্য রোল অ্যান্ড এক্সপেরিয়েন্স অব ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস ইনস্টিটিউট’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।  সম্মেলনে ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের প্রেক্ষাপটে মানবাধিকারের ওপর বিষয়ভিত্তিক আলোচনা হয়। প্রথম সেশনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বক্তব্য প্রদান করেন। চেয়ারম্যান ব্যবসায়িক পরিমণ্ডলে মানবাধিকারকে অগ্রাধিকার ও মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের অপরিহার্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। একইসঙ্গে তিনি ব্যবসার ক্ষেত্রগুলোতে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ভূমিকা তুলে ধরেন। কমিশনের চেয়ারম্যান বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি থেকে শিল্পে রূপান্তর নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি ব্যবসায়িক পরিমণ্ডলে শ্রমের ক্ষেত্রে অন্যায্যতা, অনিরাপদ কর্মক্ষেত্র, শ্রমিকদের প্রতি সহিংসতা ও অন্যান্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো উল্লেখ করেন এবং সেগুলো নিরসনে প্রতিপালনীয় বিষয়সমূহ তুলে ধরেন। সুস্থ ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ সৃষ্টি এবং ঝুঁকি লাঘবের বিষয়ে তিনি প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।  সম্মেলনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা ও পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আরফান আশিক অংশগ্রহণ করেন। 
১ ঘণ্টা আগে

দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী কাল 

৪ ঘণ্টা আগে

পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সুপার হলেন ৭ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে

সুদহার বাজারের ওপর ছেড়ে দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৪ ঘণ্টা আগে

সারা দেশে কালবৈশাখী ঝড়ের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে
‘মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে’
‘মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে’
মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  বুধবার (৮ মে) সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসন থেকে নির্বাচিত সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের প্রশ্নের জবাবে এ আশঙ্কার কথা জানান তিনি। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী এ সময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে। বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টির যে আভাস দেখা যাচ্ছে, তা সারা বিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা যায়। দেশের অর্থনীতিতে এই সংঘাতের কিছুটা প্রভাব আসতে পারে। তিনি বলেন, বিশ্ববাজারের অস্থিতিশীলতা, বাজার ব্যবস্থাপনায় অসামঞ্জস্যতা এবং বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির সূত্রে দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ ছাড়া, সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে পণ্য সরবরাহের সাপ্লাই-চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হলে মূলত ইরান বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে রপ্তানি সংশ্লিষ্ট পরিবহন খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে। এতে পণ্য তৈরি ও সরবরাহের ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় রপ্তানিকারকরা কঠিন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে পারে। সরকারপ্রধান বলেন, প্রত্যেকে যেন মধ্যপ্রাচ্যের চলমান ঘটনাপ্রবাহের ওপর নজর রাখে এবং এ বিষয়ে নিজ নিজ করণীয় নির্ধারণ করে। সংঘাত দীর্ঘ হলে কোন কোন খাতে এর প্রভাব পড়তে পারে তা বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার জন্যও নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের যে কোনো সংঘাত বা সংঘাতের খবর জ্বালানি তেলের বাজারকে প্রভাবিত করে। এতে পণ্যের জাহাজ ভাড়া বাড়ে। যা আমদানি ব্যয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। সার আমদানি ব্যয়ে প্রভাব পড়ে। এতে বিকল্প উৎস হিসেবে চীন, মরক্কো, তিউনেশিয়া, কানাডা, রাশিয়া ইত্যাদি দেশের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও জোরদার করা হবে। অর্থনীতিতে সম্ভাব্য বিরূপ প্রভাব প্রশমনের লক্ষ্যে সরকার অগ্রিম পদক্ষেপও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। এগুলো হচ্ছে- চাহিদা-জোগানের ভারসাম্য ঠিক রাখা, প্রবাসীদের রেমিট্যান্স প্রদানে যেন কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয় সেই উদ্দেশে রেমিট্যান্স প্রদান সহজীকরণ করার পাশাপাশি রেমিট্যান্স প্রদানে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা প্রদান অব্যাহত রাখা, রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিকতর অভিঘাত সহনশীল করার পাশাপাশি দেশের রপ্তানিমুখী শিল্পের বিকাশ ও প্রসারের চলমান ধারা অব্যাহত রাখা, নিকট ভবিষ্যতে সরবরাহ সংকটের ফলে সৃষ্ট মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে অর্থনীতির অগ্রাধিকারমূলক খাতসমূহ যেমন, কৃষি, এসএমই, বৃহৎ শিল্প ও সেবা খাতের জন্য গৃহীত স্বল্প সুদভিত্তিক পুনঃঅর্থায়ন স্কিমসমূহ অব্যাহত রাখা। বাংলাদেশ সব ধরনের সংঘাতের বিপক্ষে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা জাতির পিতার দেখানো পথে এবং নীতিতে বিশ্বাস করি। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। এ সময় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে টিবিসির কার্যক্রম সম্প্রসারণ প্রশ্নে ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, টিসিবিতে যে লোকবল আছে সেটা দিয়েই তার সরকার মানুষের যেভাবে সেবা করে যাচ্ছে সেটা যথেষ্ট। আর সাধারণ মানুষের যাতে কষ্ট না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। হ্যাঁ, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। যার প্রভাব আছে, বিশেষ করে যারা সীমিত আয়ের তাদের জন্য কষ্ট হচ্ছে। তবে, গ্রামে যারা নিজেরা উৎপাদন করতে পারেন বা করছেন তাদের জন্য খুব একটা কষ্ট নেই, হাহাকারও নেই। তারপরও আমাদের সবসময় প্রচেষ্টা যে দ্রব্যমূল্য যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে। তার জন্য যথাযথভাবে যে যে পণ্যের প্রয়োজন সেটা দেশে যেমন উৎপাদনের পদক্ষেপ নিয়েছি, পাশাপাশি আমদানিও আমরা করে যাচ্ছি। যেটা যত টাকাই লাগুক না কেন। আমরা কিন্তু খরচ করে যাচ্ছি। ফলে, আমাদের রিজার্ভেও চাপ পড়ছে। মানুষের কল্যাণটা হচ্ছে আমাদের সব থেকে বড় কথা। সেদিকে আমরা লক্ষ্য রাখছি। তিনি বলেন, আমরা যে পারিবারিক কার্ড দিয়েছি তার ফলে স্বল্পমূল্যে চালসহ অন্যান্য পণ্য ক্রয়েরও একটি সুযোগ হয়েছে। আবার যারা আরও দরিদ্র তারা যেন আরও কম মূল্যে চাল কিনতে পারে সে ব্যবস্থাও করেছি। আর একেবারে হতদরিদ্রদের বিনামূল্যে আমরা চাল দিচ্ছি। এভাবেই প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা যথাযথভাবে পদক্ষেপ নিচ্ছি। শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ববাজারের কয়েকটি পণ্য, যেমন- জ্বালানি তেল, ভোজ্যতেল, গম, সারসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য, ভোগ্যপণ্য ও শিল্পের কাঁচামালের মূল্য বাড়ায় আমাদের দেশে আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপ অনুভূত হচ্ছে। পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সংঘাতের ফলে সংকট ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে এ পরিস্থিতেও আমরা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও জনগণের ওপর এর প্রভাব প্রশমনে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।  সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধে পদক্ষেপ নিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের ট্রাফিক পুলিশ দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে। তাদের রোদ বা ঝড়বৃষ্টি বলে কিছু নেই। তারা তাদের কর্তব্য পালন করে যান। কিন্তু মানুষের সচেতনতা না এলে কী করবেন? হেলপার যদি গাড়ি চালায় বা যার লাইসেন্স নেই, সে যদি গাড়িতে বসে চালাতে শুরু করে এটা তো বোঝাও দুষ্কর। আর এভাবে গাড়ি চালাতে গিয়েই দুর্ঘটনা ঘটে। এরা নিজেও মরে, যাত্রীদেরও মারে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, চালকদের দীর্ঘ সময় যাতে একটানা গাড়ি চালাতে না হয়- এ জন্য আমরা বিশ্রাম করার ব্যবস্থা নিচ্ছি। এজন্য অনেক বিশ্রামাগার তৈরি করা হচ্ছে। এটা হলে চালকরা কিছু স্বস্তি পাবেন। চালকদের বিশ্রাম এবং ডিউটিকালীন আহারের বিষয়ে সকলেই আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। 
৩ ঘণ্টা আগে
সাবেক মন্ত্রী হাইয়ের শয্যাপাশে রিজভী
সাবেক মন্ত্রী হাইয়ের শয্যাপাশে রিজভী
বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচনে ভোটারের ‘আকাল’ : মেজর হাফিজ
উপজেলা নির্বাচনে ভোটারের ‘আকাল’ : মেজর হাফিজ
জনগণ উপজেলা নির্বাচন বর্জন করেছে : রিজভী 
জনগণ উপজেলা নির্বাচন বর্জন করেছে : রিজভী 
হঠাৎ চুন্নুর কঠোর সমালোচনায় ব্যারিস্টার সুমন
হঠাৎ চুন্নুর কঠোর সমালোচনায় ব্যারিস্টার সুমন
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল

সুদহার বাজারের ওপর ছেড়ে দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

গত বছরের জুনে ‘স্মার্ট’ পদ্ধতি চালু করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু মাত্র ১১ মাসের মাথায় সে নীতি থেকে সরে আসা হয়েছে। এবার ঋণের সুদহার পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জারিকৃত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে ব্যাংকগুলো চাহিদা ও যোগানের ভিত্তিতে ঋণের সুদহার নির্ধারণ করতে পারবে। সুদহার শতভাগ বাজার ভিত্তিক করতে ‘স্মার্ট’ ভিত্তিক সুদহার ব্যবস্থা প্রত্যাহার করা হলো। এদিকে আরেক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে নীতি সুদহার বা রেপো রেট ৫০ বেসিক পয়েন্ট বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নীতি অনুযায়ী, ৯ মে থেকে রেপো রেট হবে ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ। প্রজ্ঞাপনে নীতি সুদের করিডরের ঊর্ধ্বসীমা এবং নিম্নসীমাও বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, নীতি সুদহারের ঊর্ধ্বসীমা স্ট্যান্ডিং ল্যান্ডিং ফ্যাসিলিটির (এসএলএফ) ক্ষেত্রে সুদহার ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১০ শতাংশে এবং নীতি সুদহার করিডরের নিম্নসীমা স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি (এসডিএফ) ৬ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে ৫০ বেসিক পয়েন্ট বাড়িয়ে ৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন সিদ্ধান্তের ফলে দেশে ব্যাংক ঋণের সুদহার আরো বাড়বে। গত মাসে ব্যাংক ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার ছিল ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ।   তবে বর্তমানে আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চা অনুসরণের মাধ্যমে ব্যাংক ঋণের সুদহার সম্পূর্ণরূপে বাজারভিত্তিক করার লক্ষ্যে ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে ‘স্মার্ট’ ভিত্তিক সুদহার ব্যবস্থা প্রত্যাহার করা হলো। এক্ষেত্রে ব্যাংকখাতে ঋণের চাহিদা ও ঋণযোগ্য তহবিলের জোগান সাপেক্ষে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণের সুদহার নির্ধারিত হবে। এ ছাড়া ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে নিম্নবর্ণিত নির্দেশনা মানতে হবে।   ক) ব্যাংকগুলো ঋণের খাতভিত্তিক সুদের হার ঘোষণা করবে এবং তুলনামূলক ঝুঁকি বিবেচনায় গ্রাহকভেদে ঘোষিত হার অপেক্ষা ১ শতাংশ কম বা বেশি হারে ঋণ প্রদান করতে পারবে। খ) ঋণের মঞ্জুরিপত্রে উক্ত ঋণের সুদহার অপরিবর্তনশীল (ফিক্সড রেট) বা পরিবর্তনশীল (ভেরিয়েবল রেট) তা উল্লেখ থাকতে হবে। কোনো ঋণের সুদহার পরিবর্তনশীল হলে তা বছরে সর্বোচ্চ কতবার বৃদ্ধি করা হবে এবং উক্ত বৃদ্ধি কত শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে, তা আবশ্যিকভাবে মঞ্জুরিপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে। গ) কোনো ঋণ অথবা ঋণের কিস্তি সম্পূর্ণ বা আংশিক মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হলে যে সময়ের জন্য মেয়াদোত্তীর্ণ হবে, উক্ত সময়ে চলমান ঋণ বা তলবি ঋণের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ঋণ স্থিতির ওপর এবং মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে মেয়াদোত্তীর্ণ কিস্তির ওপর সর্বোচ্চ ১ দশমিক ৫ শতাংশ দণ্ড সুদ আরোপ করা যাবে। ঘ) ব্যাংক কর্তৃক ঘোষিত সুদহারের অতিরিক্ত কোনো সার্ভিস চার্জ আরোপ বা আদায় করা যাবে না। ঙ) বাংলাদেশ ব্যাংক বা সরকার কর্তৃক গঠিত প্রণোদনা প্যাকেজ, বিশেষ তহবিল, পুনঃঅর্থায়ন বা প্রাক-অর্থায়ন তহবিলের আওতায় প্রদত্ত ঋণের সুদহার নির্ধারণে সংশ্লিষ্ট তহবিলের জন্য প্রণীত নীতিমালা প্রযোজ্য হবে। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, ২০১২ সালের ২৫ জানুয়ারি জারিকৃত বিআারপিডি সার্কুলার নম্বর-৪ এর নির্দেশনা মোতাবেক সংশ্লিষ্ট মাসের ৭ তারিখের মধ্যে উক্ত মানের ঘোষিত সুদহার বিবরণী ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে এন্টারপ্রাইজ ডেটা ওয়্যারহাউজে (ইডিডব্লিউ) আপলোড চলমান থাকবে।   

৯০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার

সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার ও সৌদি আরব থেকে ৯০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার। ২৮২ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সার কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।  বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত তিনটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান বলেন, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) জন্য ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফার্টিগ্লোব ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেডের কাছ থেকে ৭ম লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাঙ্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৯৩ কোটি ৭৭ লাখ ৬১ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টনের দাম পড়বে ২৮৪.১৭ মার্কিন ডলার। যা আগে ছিল ৩২৮.৬৭ মার্কিন ডলার। এছাড়া বিসিআইসির জন্য ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে কাতারের কাতার কেমিক্যাল অ্যান্ড পেট্রোকেমিক্যাল মার্কেটিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (মুনতাজাত) থেকে ১২তম লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার (অপশনাল) ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৯৩ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ২৮২.৫০ মার্কিন ডলার। যা আগে ছিল ৩৩০.৮৩ মার্কিন ডলার।   সচিব বলেন, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ১৪তম লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার (অপশনাল) ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৯৫ কোটি ১৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টনের দাম পড়বে ২৮৮.৩৩ মার্কিন ডলার। যা আগে ছিল ৩৪৭.৫০ মার্কিন ডলার।

সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে ৭টি কোম্পানি দরপত্র কিনেছে : নসরুল হামিদ

বঙ্গোপসাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে এখন পর্যন্ত ৭টি আন্তর্জাতিক কোম্পানি দরপত্র কিনেছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।  বুধবার (৮ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে দরপত্রসংক্রান্ত এক সেমিনারের প্রথম সেশন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।  নসরুল হামিদ বলেন, দেশের সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে অংশ নিতে এখন পর্যন্ত সাতটি আন্তর্জাতিক কোম্পানি দরপত্র কিনেছে। বাংলাদেশের সমুদ্রে কাজ করার জন্য অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেছে, করছে। আজকের সেমিনারেও ১৫টির বেশি আন্তর্জাতিক কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এবারের দরপত্রে দেশের স্বার্থের পাশাপাশি বিনিয়োগকারী কোম্পানির স্বার্থও দেখা হয়েছে। ফলে এবারের দরপত্র নিয়ে বেশ আশাবাদী তারা। সেমিনারের প্রথম সেশন শেষে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, আগের দরপত্রের তুলনায় নতুন দরপত্রে অনেক পার্থক্য রয়েছে। এবার অনেক সুবিধা বেড়েছে। এবার দু’পক্ষের জন্যই বিষয়টি লাভজনক করা হচ্ছে। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়া অনেক শান্তিপূর্ণ একটি এলাকা। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যারা দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করে, তারা এই বিষয়টি বিবেচনা করবে। তুলনামূলক এই এলাকায় বিনিয়োগ করা কম ঝুঁকিপূর্ণ। বাংলাদেশের সমুদ্রের আশপাশেই গ্যাসের অনেক বড় বাজার আছে। সার্বিক দিক বিবেচনায় মনে হচ্ছে, অনেকেই দরপত্রের প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে। শেভরন দেশে চার বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। এটাই প্রমাণ করে বাংলাদেশ কতটা সম্ভাবনাময়। প্রসঙ্গত, সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের জন্য গত ১১ মার্চ আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়। এতে অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক কোম্পানিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। সাগর সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তির পর ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চলের ওপর মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের। গভীর সমুদ্রে ১৫টি ও অগভীর সমুদ্রে ১১টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে। 
৫ ঘণ্টা আগে
সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে ৭টি কোম্পানি দরপত্র কিনেছে : নসরুল হামিদ

নতুন বিনিময় হারে টাকার মান কত কমলো

ডলারের অফিসিয়াল দাম ১১০ থেকে ১১৭ টাকায় নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার (৮ মে) নতুন এই বিনিময় হার নির্ধারণ করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রতিষ্ঠানটি। ফলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার মান (দাম) কমেছে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ। ডলারের দাম নির্ধারণে নতুন চালু করা এই বিনিময় পদ্ধতির নাম  ‘ক্রলিং পেগ’। এ পদ্ধতিতেই ডলারের মধ্যম রেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। কিন্তু গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডলারের দাম ছিল ১১০ টাকা। যা ছিল অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বাফেদা নির্ধারিত ডলার রেট। এ পদ্ধতিতে প্রতি মার্কিন ডলারে ক্রলিং পেগ মিড রেটে (সিপিএমআর) তফসিলি ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের কাছে মার্কিন ডলার ক্রয় -বিক্রয় করতে পারবে। ‘ক্রলিং পেগ’ হলো বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি, যেখানে একটি নির্দিষ্ট বিনিময় হারের সঙ্গে একটি মুদ্রাকে হারের একটি ব্যান্ডের মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়। পদ্ধতিটি সম্পূর্ণরূপে স্থির বিনিময় শাসনের মূল বৈশিষ্ট্যগুলোর পাশাপাশি ভাসমান বিনিময় হার শাসনের নমনীয়তা ব্যবহার করে। এক্ষেত্রে মুদ্রার দরের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া থাকে। ফলে ইচ্ছামতো যে কেউ খুব বেশি বাড়াতে পারবে না, আবার কমাতেও পারবে না।
৭ ঘণ্টা আগে
নতুন বিনিময় হারে টাকার মান কত কমলো

ডলারের দামে বড় লাফ

ডলারের অফিসিয়াল দাম ১১০ থেকে ১১৭ টাকায় উন্নীত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার (৮ মে) একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ দাম ঘোষণা করেছে সংস্থাটি। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে ‘ক্রলিং পেগ’ নামের নতুন পদ্ধতিতে ডলার কেনাবেচা হবে। এ পদ্ধতিতে ডলারের মধ্যম রেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। কিন্তু গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডলারের দাম ছিল ১১০ টাকা। যা ছিল অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বাফেদা নির্ধারিত ডলার রেট। এর আগে রোববার (৫ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার জানিয়েছিলেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারভিত্তিক সুদহার নির্ধারণ করে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণে ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতি প্রয়োগ করবে।   তিনি জানান, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য একটি সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ব্যবস্থা প্রণয়নে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং ব্যাংকারদের সঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ‘ক্রলিং পেগ’ হলো বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি, যেখানে একটি নির্দিষ্ট বিনিময় হারের সঙ্গে একটি মুদ্রাকে হারের একটি ব্যান্ডের মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়। পদ্ধতিটি সম্পূর্ণরূপে স্থির বিনিময় শাসনের মূল বৈশিষ্ট্যগুলোর পাশাপাশি ভাসমান বিনিময় হার শাসনের নমনীয়তা ব্যবহার করে।
৮ ঘণ্টা আগে
ডলারের দামে বড় লাফ
মাদ্রাসার শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসার শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ
টায়ার গলিয়ে তেল উৎপাদন
পরিবেশ দূষণ / টায়ার গলিয়ে তেল উৎপাদন
ভাত রান্না করতে গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর
ভাত রান্না করতে গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর
বিয়ের দাবিতে জুয়েলের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন
বিয়ের দাবিতে জুয়েলের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন
ফের বন্দর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন ছালিমা হোসেন
ফের বন্দর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন ছালিমা হোসেন
সিএনজিতে ধর্ষণের অভিযোগ, অতঃপর...
সিএনজিতে ধর্ষণের অভিযোগ, অতঃপর...
২ হাজার কোটি টাকা পাচার মামলার আসামি হলেন উপজেলা চেয়ারম্যান
২ হাজার কোটি টাকা পাচার মামলার আসামি হলেন উপজেলা চেয়ারম্যান
৩৪০ টাকার জন্য লাথি মেরে গর্ভের সন্তান হত্যা
৩৪০ টাকার জন্য লাথি মেরে গর্ভের সন্তান হত্যা
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

ছাত্রের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে অন্তঃসত্ত্বা শিক্ষিকা

ছাত্রের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন শিক্ষিকা। কেবল তাই নয়, এভাবে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাজ্যে। বুধবার (৮ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ওই শিক্ষিকা ১৫ বছর বয়সী এক ছাত্রের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন। এ ঘটনায় গ্রেপ্তারও হয়েছেন তিনি। এরপর জামিনে ছাড়া পেয়ে আরেক ছাত্রের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে গর্ভবর্তী হন তিনি। অভিযুক্ত ওই শিক্ষিকার নাম রেবেকা জোয়েন্স। তিনি যুক্তরাজ্যের বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে ১৫ বছর বয়সী ওই ছাত্রকে ৩৪৫ পাউন্ডের বেল্ট উপহার দিয়ে যৌন সম্পর্কে জড়ানোর অভিযোগ উঠেছে।  বিবিসি জানিয়েছে, ৩০ বছর বয়সী ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে শিশুর সঙ্গে যৌন সম্পর্কের অভিযোগের বিচার চলছে। ম্যানচেস্টার ক্রাউন কোর্টে এ বিচারকার্য প্রক্রিয়াধীন। তদন্ত চলাকালে ওই শিক্ষিকাকে বরখাস্ত করা হয়। ‍যদিও স্কুল বা ছাত্রদের কারও নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই শিক্ষিকা ১৫ বছর বয়সী ছাত্রের এক বন্ধুকে ছবি পাঠান। তার পাঠানো ছবির মধ্যে গোপনে তোলা ছবিও ছিল। এরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।  মামলার প্রসিকিউটর জো অ্যালম্যান জানান, ওই ছাত্রকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে আনা হয়েছিল। এরপর বিচারকাজ শুরু করা হয়। তখনই ওই শিক্ষিকার অপর এক ছাত্রের সঙ্গে দীর্ঘদিন যৌন সম্পর্কের বিষয়টি সামনে আসে।  বিবিসি জানিয়েছে, দ্বিতীয় ছাত্রের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে জড়িয়ে তিনি গর্ভবতী হন। তিনি চাকরি থেকে বরখাস্ত হয়েও ওই ছাত্রের সঙ্গে সম্পর্ক অব্যাহত রেখেছিলেন। ওই সময়ে তার বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর।  ওই ছাত্র শিক্ষিকার ফ্ল্যাটে যায় এবং তারা ঘনিষ্ট হয়। এরপর ছাত্রের বয়স ১৬ বছর হলে পরস্পর পূর্ণ যৌন সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এতে করে ওই শিক্ষিকা গর্ভবতী হয়ে পড়েন। প্রসিকিউটর শিক্ষিকার এ আচরণকে নির্লজ্জ বলে উল্লেখ করেছেন।  আদালত জানিয়েছে, ওই শিক্ষিকা গর্ভবতী হতে সক্ষম নন বলে তার দ্বিতীয় ছাত্রকে জানান। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি গর্ভবতী হয়ে পড়েন। তার বিরুদ্ধে দুই সপ্তাহব্যাপী বিচার চলবে।
অস্ট্রেলিয়ায় যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ
অস্ট্রেলিয়ায় যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ
এইডস ছড়িয়ে দিতে বহুজনের সঙ্গে যৌনকর্ম, অতঃপর...
এইডস ছড়িয়ে দিতে বহুজনের সঙ্গে যৌনকর্ম, অতঃপর...
অর্থনীতি উত্তরণে গাঁজা চাষে ঝুঁকছে পাকিস্তান
অর্থনীতি উত্তরণে গাঁজা চাষে ঝুঁকছে পাকিস্তান
ইউরোপীয় স্টাইলে ভিসা আনছে আরব দেশগুলো
ইউরোপীয় স্টাইলে ভিসা আনছে আরব দেশগুলো
স্ত্রীর নির্যাতন থেকে বাঁচতে ভিডিও নিয়ে থানায় স্বামী
স্ত্রীর নির্যাতন থেকে বাঁচতে ভিডিও নিয়ে থানায় স্বামী
অনলাইনে জালিয়াতির শিকার ইউরোপ-আমেরিকার লাখ লাখ মানুষ
অনলাইনে জালিয়াতির শিকার ইউরোপ-আমেরিকার লাখ লাখ মানুষ
চাঞ্চল্যকর তথ্য, শাকিব-বুবলীর বিয়েই হয়নি (ভিডিও)
চাঞ্চল্যকর তথ্য, শাকিব-বুবলীর বিয়েই হয়নি (ভিডিও)
শুভ জন্মদিন রওশন জামিল
শুভ জন্মদিন রওশন জামিল
আরশাদ আদনানের স্ট্যাটাস ঘিরে ঝড় 
আরশাদ আদনানের স্ট্যাটাস ঘিরে ঝড় 
ঈদে ‘রিভেঞ্জ’ মুক্তি দেবেন ইকবাল
ঈদে ‘রিভেঞ্জ’ মুক্তি দেবেন ইকবাল
১০০ পর্বে সাড়া জাগানো তুর্কি ধারাবাহিক ‘শিকারি’
১০০ পর্বে সাড়া জাগানো তুর্কি ধারাবাহিক ‘শিকারি’
টিজারেই নকলের আভাস দিল শাকিবের তুফান
টিজারেই নকলের আভাস দিল শাকিবের তুফান
নজর কাড়লেন আলিয়া
নজর কাড়লেন আলিয়া
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বাজে ফর্মে থাকা লিটন-শান্তর র‌্যাঙ্কিংয়ে অবনতি
বাজে ফর্মে থাকা লিটন-শান্তর র‌্যাঙ্কিংয়ে অবনতি
ভিসা জটিলতায় আয়ারল্যান্ড যাওয়া হচ্ছে না আমিরের
ভিসা জটিলতায় আয়ারল্যান্ড যাওয়া হচ্ছে না আমিরের
জিম্বাবুয়ে সিরিজেই রানে ফিরবেন বলে বিশ্বাস লিটনের
জিম্বাবুয়ে সিরিজেই রানে ফিরবেন বলে বিশ্বাস লিটনের
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটাঙ্গনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন লিটন দাসের হলোটা কি? এক সময় তিন ফরম্যাটে টাইগারদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটারের ব্যাটে অনেক দিন ধরেই রানের দেখা নেই। দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই ব্যাটারের অফফর্ম নিয়ে বেশ চিন্তিতই বাংলাদেশের টিম ম্যানেজমেন্ট। মঙ্গলবার (৭ মে) জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ব্যাট হাতে  ১২ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি। অফফর্মের পাশাপাশি লিটনের আউট হওয়ার ধরণটাও ভাবাচ্ছে ক্রিকেট ভক্তদের। ম্যাচ শেষে সম্প্রচার চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লিটন স্বীকার করে নিলেন নিজের অফ ফর্মের কথা। তবে এর সঙ্গে তার বিশ্বাস খুব শীঘ্রই তিনি আবার রানে ফিরবেন। লিটন সম্প্রচার চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাতকারে মেনে নেন তিনি নিজের চেনা ফর্মে নেই। তিনি বলেন, 'অবশ্যই (চেনা রূপে নাই)। চেষ্টা করছি, হচ্ছে না। পরিশ্রম করছি। এমন না যে পরিশ্রম করছি না। অনেক সময় আপনি পরিশ্রম করবেন, কিন্তু ক্রিকেট তো এটা। হতেই পারে। এটা নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন না। চেষ্টা করছি। অবশ্যই আমার ভালো করা উচিত।’  তবে লিটনের আশা সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে সুযোগ পেলে তিনি ভালো কিছু করবেন। তিনি বলেন, ‘দেখা যাক আরও দুটো ম্যাচ আছে। আমি যেভাবে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করি, সেভাবেই খেলছি। আশা করি সামনের ম্যাচেই আমার ব্যাট হাসবে।’ লিটনকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি যে কথাটি উচ্চারিত হয়েছে তা হলো তার আউটের ধরণ। গতকালের ম্যাচেও পরপর দুই বলে স্কুপ শট খেলতে ব্যর্থ হয়ে তৃতীয় বলে একই শট খেলতে যেয়ে আউট হন লিটন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে ক্রিকেট বিশ্লেষক, সকলেই মুখর হয়েছে সমালোচনায়। সেই ব্যাখা হিসেবে বলেন, ‘না না তেমন না (জোর করে স্কুপ মারা)। আমার কাছে মনে হয়েছিলো ওটাই আমার কাছে আদর্শ (বিকল্প)। এজন্য আমি এটা চেষ্টা করেছি। দেখেন ব্যাটে লেগে স্টাম্পে লেগেছে। এটা যদি ওদিক দিয়ে চলে যেত তাহলে বাউন্ডারি পেয়ে যেতাম। এটা ক্রিকেটের একটা অংশ। একটা ব্যাটারের এরকম হবেই। কোন সময় ভালো শট খেলেও আউট হয়ে যাবেন। কোন সময় খারাপ খেলেও রান পেয়ে যাবেন। চেষ্টা করে যাচ্ছি।’ গণমাধ্যমে তার সমালোচনা নিয়ে লিটন বলেন, 'গণমাধ্যমকে আমার পক্ষ থেকে কিছু বলার নেই। আমার কাজ আমি করে যাচ্ছি। সেটা যদি হোটেলে থেকেও হয়, ওটা যদি উন্নতির কাজ হয় ওটাও করব। আসলে মানুষ সব সময় ফলাফল আশা করে। আপনি যদি টানা পাঁচদিন অনুশীলন না করেন তাহলেও ভালো। কিন্তু নিয়মিত অনুশীলন করেও যদি ব্যর্থ হন তাহলে ভাববে ওটাই খারাপ। ওটা নিয়ে উদ্বিগ্ন না। নিজেকে কতটা দিতে পারছি ম্যাচে, অনুশীলনে ওটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।'
সাকিব-মোস্তাফিজ ফেরায় বাদ আফিফ-ইমন
সাকিব-মোস্তাফিজ ফেরায় বাদ আফিফ-ইমন
আইফোন ভেঙে ভক্তকে গ্লাভস দিয়ে আলোচনায় মিচেল
আইফোন ভেঙে ভক্তকে গ্লাভস দিয়ে আলোচনায় মিচেল
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X