‘রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা প‌রিচালনার তহ‌বি‌ল অপর্যাপ্ত’

‘রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা প‌রিচালনার তহ‌বি‌ল অপর্যাপ্ত’

রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা প‌রিচালনার তহ‌বি‌ল অপর্যাপ্ত বলে জানিয়েছেন গাম্বিয়ার বিচার বিষয়ক মন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল এইচ ই দাউদা এ জাল্লো।  গাম্বিয়ার স্থানীয় সময় শুক্রবার (৩ মে) বানজুলে দেশ‌টির বিচারবিষয়ক মন্ত্রী ও
বিএনপির দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
বিএনপির দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
তীব্র তাপদাহের পর ভোলায় স্বস্তির বৃষ্টি
তীব্র তাপদাহের পর ভোলায় স্বস্তির বৃষ্টি
ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার
ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার
ব্রিটিশ স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন জগবন্ধু ঠাকুরবাড়ি
ব্রিটিশ স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন জগবন্ধু ঠাকুরবাড়ি
চাল বিতরণ নিয়ে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১৫
চাল বিতরণ নিয়ে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১৫
ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ৩০
ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ৩০
  • হুসেইন ইবিশ
    হুসেইন ইবিশসিনিয়র রেসিডেন্ট স্কলার, আরব গালফ স্টেইটস ইনস্টিটিউট, ওয়াশিংটন।

    গাজায় ‘জয়ী’ হতে না পেরে অন্যত্র দৃষ্টি ইসরায়েলের

    মধ্যপ্রাচ্যে বর্তমানে অপেক্ষাকৃত ভয়ংকর শান্ত অবস্থা বিরাজ করছে। অন্তত সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার পাল্টাপাল্টি মিসাইল, রকেট ও ড্রোন হামলার অতি উত্তেজনাকর যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, অবশ্যই গাজা তার বাইরে ছিল।   অবশ্যম্ভাবী একটি আঞ্চলিক যুদ্ধের ভয় প্রশমিত হয়েছে। যে কোনো মূল্যে এই মুহূর্তে যুদ্ধ এড়ানোর বিষয়ে দু'পক্ষই সচেষ্ট ছিল। তাদের বিশ্বাস, এর মধ্যদিয়ে কৌশলগত প্রতিরোধ ক্ষমতা পুনরুদ্ধার এবং নৈতিক জাতীয় শক্তি জোরদারের মধ্যদিয়ে কট্টরপন্থিদের সমালোচনা এড়াতেও সক্ষম হয়েছে তারা। ফলে, ইসরায়েল ও ইরান যে সরাসরি একে অপরের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে চায় না এর মাধ্যমে তা এবার প্রতীয়মান হয়েছে। নিজেদের বিবাদ মীমাংসা না হওয়া সত্ত্বেও দু-পক্ষই পাল্টা হামলা থেকে বিরত থাকার
    আবু এন. এম. ওয়াহিদ
    আবু এন. এম. ওয়াহিদঅধ্যাপক, টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটি; এডিটর, জার্নাল অফ ডেভোলাপিং এরিয়াজ

    ঢাকার ভেতরে আরেক ঢাকা

    এই লেখার বিষয়স্তু – ‘ঢাকার ভেতরের ঢাকা'। তথাপি শুরু করছি কলকাতার গল্প দিয়ে। ঢাকা-কলকাতার দূরত্ব খুব বেশি নয়। এই দুই কাহিনির অন্তর্নিহিত মিলও খুব কাছাকাছি। লেখাটির ধারণা ও প্রেরণার উৎস ইউটিউবে দেখা কলকাতার ‘তারা নিউজ'-এর অনুষ্ঠান - 'বই পড়া বইপাড়া'। দেখেছি অনেক দিন আগে। অনুষ্ঠানটি একটি জনপ্রিয় টক শ' ছিল। প্রতি রোববার প্রাইম-টাইমে প্রচারিত হতো। এখন হয় কিনা জানি না। এর উপস্থাপক, লেখক রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় একেক সপ্তাহ পশ্চিমবঙ্গের একেকজন প্রথিতযশা কবি- সাহিত্যিকের সঙ্গে 'স্টারম্যাক্স'-এর নির্দিষ্ট স্টুডিওতে বসে আড্ডা জমাতেন। এই আলোচনায় অনেক মজার মজার কথা, গল্প, কাহিনি, ঘটনা, তথ্য, ইত্যাদি শুনতে পাওয়া যেত। আমন্ত্রয়িতা তার এই অনাড়ম্বর আয়োজনে অতিথি হিসেবে

    ইমানদার যে কাজ প্রাধান্য দেবে

    মানুষ পৃথিবীতে ভালো-খারাপ যা-ই করবে, পরকালে সব দৃশ্যমান হবে এবং প্রতিটি কাজের প্রতিদান দেওয়া হবে। হাশরের মাঠে ভালো কাজগুলো সুদর্শন হয়ে আসবে এবং ভালো প্রতিদান দেওয়া হবে। আর মন্দ কাজগুলো কুৎসিত হয়ে আসবে এবং মন্দ পরিণাম দেওয়া হবে। হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি আল্লাহর পছন্দনীয় কাজ করে আল্লাহ তাকে ভালোবাসেন আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অপছন্দনীয় কাজ করে আল্লাহ তার ওপর ক্ষুব্ধ হন। একইভাবে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি মুসলমানের প্রতি সহজ আচরণ করবে, আল্লাহ তার জন্য দুনিয়া ও আখিরাত সহজ করবেন। আর যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের দুনিয়ার একটি কষ্ট দূর করে দেয়, আল্লাহ তার কেয়ামতের কষ্ট দূর করে দেবেন। কাজেই পৃথিবীতে একজন
  • মুফতি আরিফ খান সাদ
    মুফতি আরিফ খান সাদমুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

    পরিবেশ রক্ষায় ইসলামের তাগিদ

    পৃথিবীতে মানুষ যেসব বিরূপ পরিবেশ ও পরিবর্তনের মুখোমুখি হয়, তার প্রধানতম কারণ ব্যক্তিগত বা সম্মিলিত পাপ। মানুষের উপর্যুপরি পাপের ভারে প্রকৃতি আজ ভারসাম্য হারিয়ে বিরূপ আচরণ করছে মানুষের সঙ্গে। শীতের মৌসুমে পরিবেশ শীতল হচ্ছে না, কিন্তু যখন শীত নামছে সেটা মানুষের শরীরে কাঁপন ধরিয়ে দিচ্ছে। বৃষ্টির মৌসুমে বৃষ্টি হচ্ছে না, কিন্তু যখন বৃষ্টি হচ্ছে, সব প্লাবিত করে দিচ্ছে। গ্রীষ্মে গরমের স্বাভাবিক প্রবাহ ঠিক থাকছে না, বরং প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে মানুষ ক্লান্ত ও বিপর্যস্ত। পরিবেশের এ বিরূপ আচরণ মানুষের পাপের ফসল। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘মানুষের কৃতকর্মের দরুন জলে-স্থলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে, ফলে তাদের কোনো কোনো অপকর্মের শাস্তি তিনি আস্বাদন করান, যাতে
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজাপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, গ্লোবাল টেলিভিশন

    লালনের গানেও সমস্যা?

    বর্তমান সরকার কি লালন ফকিরের গান নিষিদ্ধ করেছে? এরকম একটা চিন্তা হয়তো অনেকে করতে পারেন। যদিও বাস্তবে তা ঘটেনি। ফেসবুক স্টোরিতে মরমি সাধক লালন সাঁইয়ের গানের দুটি লাইন উদ্ধৃত করায় সঞ্জয় রক্ষিত (৪০) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।

    গাজা যুদ্ধ নিয়ে আরব শিক্ষার্থীরা চুপ কেন?

    প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ক্ষোভে উত্তাল বিশ্ব। তার সঙ্গে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে যুক্ত হয়েছে আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ। গত ২০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে প্রতিদিনই বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ছে। বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক এ বিক্ষোভ ক্রমেই সংগঠিত রূপ পাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থীদের এমন আন্দোলন ১৯৬০ এবং ১৯৭০ সালে আলজেরিয়া ও ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময়ই কেবল দেখা গিয়েছিল। এবার শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনের শুরুটা হয়েছে প্রথমে অমেরিকার নিউইয়র্ক সিটির কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে। ‘স্টুডেন্টস ফর জাস্টিস ইন প্যালেস্টাইন মুভমেন্ট’ ওই বিক্ষোভের আয়োজক। গত ১৭ এপ্রিল সংগঠনটির সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়টির আঙিনায় তাবু গেড়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। তাদের ওই কর্মসূচি বিশ্ববিদ্যালয়ের সব
  • রাফায় যে কারণে হেরে যাবেন নেতানিয়াহু

    ইসরায়েলি সেনারা বারবারই বলছে, তারা গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় স্থল অভিযানের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। এ খবর ইসরায়েলের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ইসরায়েলের হেয়োম পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির সেনাবাহিনী অভিযানের জন্য এখন কেবল রাজনৈতিক নেতাদের নির্দেশের অপেক্ষায় আছে। অ্যামেরিকাও রাফায় অভিযানের ব্যাপারে এরই মধ্যে সবুজ সংকেত দিয়েছে। গাজার অন্য শহরগুলোর মতো রাফাও ঘন বসতিপূর্ণ। ছোট্ট শহরটিতে প্রায় ৩ লাখ মানুষ বসবাস করলেও বিভিন্ন স্থান থেকে ইসরায়েলি হামলায় বাস্তুচ্যুত আরও প্রায় ১৪ লাখ মানুষ উপকূলীয় এলাকাটিতে আশ্রয় নিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে ইসরায়েলি বাহিনীর স্থল অভিযান পরিচালনা নিয়ে বিশ্বনেতারা উদ্বেগ জানাচ্ছেন। এর ফলে বিপুল সংখ্যক বেসামরিক মানুষের হতাহতের শঙ্কা তাদের। তাদের উদ্বেগের মূলে

    শ্রম, শ্রমিক ও মে দিবস

    Virtually the opposite page of life is work. But some works are formal & some are informal. এ বিষয়ে অনেক ক্ষেত্রে নারীদের প্রাইমারি ও অনানুষ্ঠানিক (Informal) কাজ বিবেচনায় আনা হয় না। কেননা এই অনানুষ্ঠানিক কাজ জাতিসংঘ প্রদত্ত জাতীয় হিসাব পদ্ধতি (UNSNA) মোতাবেক অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে জিপিডির অর্ন্তভুক্ত হয় না। এখানে উদহারণ হিসেবে গৃহকর্ত্রীর কাজ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। অথচ একই কাজ অর্থের বিনিময়ে গৃহকর্মী করলে অর্থনীতির আওতায় পড়ে থাকে। অবশ্য গৃহকর্ত্রীর কাজকে ভালোবাসার অর্থনীতি (Love Economics) বলে অভিহিত পূর্বক মর্যাদা দিয়েই অর্থনীতিবিদরা চুপচাপ বসে আছেন। অথচ এতটুকু তলিয়ে দেখছেন না যে, তাদের অবদান কত সুদূর প্রসারী? এদিকে দৈহিক কাঠামোগত দিক দিয়ে কায়িক
    অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ
    অধ্যাপক আনু মুহাম্মদঅধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশে মার্কসীয় অর্থনীতি ও রাজনৈতি

    শ্রমিকদের উন্নতি ছাড়াই বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় বেড়েছে বহুগুণ

    কার্ল মার্কসের (১৮১৮-৮৩) মৃত্যুর তিনবছর পর ১৮৮৬ সালে সংগঠিত হয় মে দিবসের দুনিয়া কাঁপানো ঘটনা বা শ্রমিক অভ্যুত্থান। এর আগে মার্কস যখন পুঁজি গ্রন্থ নিয়ে কাজ করছেন তখন পুঁজিবাদের বিকাশের স্বরূপ বিশ্লেষণ করেছেন, একদিকে দেখেছেন এর নির্মমতা অন্যদিকে দেখেছেন শ্রমিকদের ক্রমশ সরব আবির্ভাব। তার পুঁজি গ্রন্থে কারখানা পরিদর্শকদের বহু রিপোর্ট সেসময়কার কারখানা ও শ্রমিকদের অবস্থা বর্ণনায় অন্যতম সূত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল।  প্রায় দেড়শ বছর পরে বাংলাদেশের কারখানাগুলোর অবস্থা সেরকমই, কিন্তু কোনো প্রামাণ্য দলিল নেই। কারখানা পরিদর্শক হিসেবে কোনো প্রতিষ্ঠানের সক্রিয় ভূমিকা আমরা প্রত্যাশাই করতে পারি না। সরকার কারখানা পরিদর্শকদের চাইতে শিল্প পুলিশ নিয়োগে বেশি আগ্রহী, কারণ মালিকদের সেটাই দাবি। এমন কোনো
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জ্যামিতির কম্পাস দিয়ে শিক্ষক বাবাকে মেরেই ফেলল ছেলে

বিএনপির দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

কুমিল্লায় ‘খামারি’ মোবাইল অ্যাপ ও বঙ্গবন্ধু ধান ১০০ নিয়ে মাঠ দিবস

ওয়েস্ট টু হোপের বার্ষিক মিট আপ অনুষ্ঠিত

তীব্র তাপদাহের পর ভোলায় স্বস্তির বৃষ্টি

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন ওহিদুজ্জামান

ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার

ব্রিটিশ স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন জগবন্ধু ঠাকুরবাড়ি

চট্টগ্রামে আইআইইউসির বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত

উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীরা আ.লীগের দোসর : সেলিম ভূঁইয়া

১০

চাল বিতরণ নিয়ে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১৫

১১

ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ৩০

১২

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৪

১৩

ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আমেরিকা

১৪

হঠাৎ কেন বাড়ছে ট্রেন দুর্ঘটনা?

১৫

দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে সবজি বিক্রেতা খুন

১৬

উপজেলা নির্বাচনে অংশ না নিলেও প্রার্থীদের সমর্থন জানাবে বিএসপি

১৭

সকাল ৯টার মধ্যে ঝড়ের শঙ্কা

১৮

সিএনজি ও অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৯

বাবার ইচ্ছে পূরণে হেলিকপ্টার উড়িয়ে কনের বাড়িতে বর

২০
‘রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা প‌রিচালনার তহ‌বি‌ল অপর্যাপ্ত’
রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা প‌রিচালনার তহ‌বি‌ল অপর্যাপ্ত বলে জানিয়েছেন গাম্বিয়ার বিচার বিষয়ক মন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল এইচ ই দাউদা এ জাল্লো।  গাম্বিয়ার স্থানীয় সময় শুক্রবার (৩ মে) বানজুলে দেশ‌টির বিচারবিষয়ক মন্ত্রী ও
দুর্বৃত্তের আগুনে উজাড় হচ্ছে শাল-গজারি বন
শাল-গজারি বনে ঘেরা এক অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি টাঙ্গাইলের সখীপুর। যেদিকে চোখ যায় মনে হয় সবুজের সমারোহ। কিন্তু চৈত্র-বৈশাখ মাস এলেই দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ে সখীপুরের শাল-গজারি বন। বন বিভাগের অনুমতি ছাড়া
জনশক্তি রপ্তানির প্রতিফলন নেই রেমিট্যান্সে
দেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভের অন্যতম প্রধান উৎস প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। কভিড মহামারির পর দেশ থেকে বিভিন্ন দেশে ব্যাপক হারে জনশক্তি রপ্তানি হলেও কোনোভাবেই রেমিট্যান্সে এর প্রতিফলন ঘটানো যাচ্ছে
প্রত্নতাত্বিক স্থাপনা / অযত্নে শ্যামসুন্দর মঠ-মন্দির
দেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা ও দর্শনীয় স্থান শ্যামসুন্দর মন্দির। এটি সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া গ্রামে অবস্থিত। স্থানীয়ভাবে তাই একে সোনাবাড়িয়া মঠ বা মঠবাড়ি বলা হয়; কিন্তু অযত্ন, অবহেলা
হঠাৎ কেন বাড়ছে ট্রেন দুর্ঘটনা?
হঠাৎ কেন বাড়ছে ট্রেন দুর্ঘটনা?
যুগের পর যুগ খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ট্রেন। অথচ অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে গত একযুগে রেলের উন্নয়নে খরচ হয়েছে দেড় লাখ কোটি টাকা। এত খরচের পরও বাংলাদেশের রেলপথ কেন রয়ে গেছে প্রাগৈতিহাসিক যুগে? দিনের পর দিন কেন অনিরাপদ হয়ে উঠছে এই পথ? অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে নানা অব্যবস্থাপনার তথ্য। সেই সঙ্গে প্রশ্ন উঠেছে কেন হঠাৎ দেশে বেড়ে গেছে ট্রেন দুর্ঘটনার পরিমাণ। সবশেষ শুক্রবার (৩ মে) ঢাকার অদূরে গাজীপুরের জয়দেবপুরে দুট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে। ঘটনার পর গাজীপুর জেলা প্রশাসন ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আলাদা দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায় হঠাৎ কেন বেড়েছে ট্রেন দুর্ঘটনা। রেলের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘ দিনের রেল পথ আর মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিন-কোচই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী। এ ছাড়া অপরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন খাতে প্রচুর খরচ হলেও তা রেলের জন্য কল্যাণ বয়ে আনেনি। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এক যুগে রেলের উন্নয়নে খরচ হয়েছে দেড় লাখ কোটি টাকা, অথচ এখনো অনিরাপদ থেকে গেছে রেলপথ। তিন হাজার কিলোমিটার রেলপথের ৬৩ শতাংশই এখন ঝুঁকিপূর্ণ। মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে ৭০ শতাংশ রেল ইঞ্জিন ও কোচ। এখনো সিগন্যাল চলছে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে। আর তাই বাড়ছে ট্রেন দুর্ঘটনা। রেলের তথ্য বলছে, লোকবল সংকটের কারণে ভাড়া করা অদক্ষ শ্রমিক দিয়ে করানো হচ্ছে অপারেশনাল কাজ। দুর্ঘটনা বাড়ার এটিও একটি কারণ। যাত্রীরা বলছেন, সড়কে বাসগুলো চলাচলের সময় প্রতিযোগিতা করে। তাই ট্রেনকেই নিরাপদ মনে করেন তারা। কিন্তু এখন ট্রেনও দিন দিন অনিরাপদ হয়ে উঠছে। অব্যবস্থপনার কারণেই দুটি ট্রেনের মুখোমুখি একের পর এক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। বিগত বছরগুলোতে বিনিয়োগ যতটা বেড়েছে ততটা বাড়েনি ট্রেনের গতি। বরং কমেছে অনেক রুটেই। ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় কোথাও কোথাও ২০ থেকে ৩০ কিলোমিটার গতিতে চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে চালকদের। ১০ বছরেও কমেনি যাত্রীদের অভিযোগ। এখনো টিকিট সংকট আর শিডিউল বিপর্যয় নিত্যসঙ্গী রেলপথের যাত্রীদের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যা দরকার তা না করে বিলাসী প্রকল্পে ঝুঁকছে রেল। ফলে অপরিকল্পিত অর্থ খরচের খেসারত দিচ্ছেন তারা। এ বিষয়ে যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, মূলত অবকাঠামোর পেছনে একটা বিনিয়োগ হয়েছে। কিন্তু দক্ষ জনবল তৈরি করা হয়নি। বলা যায়, দেশের রেল পরিচালনা এখনো অনেকটা প্রাগৈতিহাসিক ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে

সারা দেশে যেসব বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে

জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর পরিচালনা করবে জাতীয় জাদুঘর

৯ ঘণ্টা আগে

‘শান্তির সংস্কৃতি’সংক্রান্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব জাতিসংঘে গৃহীত

১০ ঘণ্টা আগে

সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’

১২ ঘণ্টা আগে

বস্তিবাসীর জন্য ৯ ‘কুলিং জোন’ করা হবে : ডিএনসিসি মেয়র

১২ ঘণ্টা আগে
ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার
ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের পাচ নেতাকে বহিষ্কার  করা হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) সদর উপজেলার কীর্তিপাশা ইউনিয়নের এসব নেতাদের বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়। উপজেলার ৫নং কীর্তিপাশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শংকর মুখার্জী ও সাধারণ সম্পাদক মো. মোস্তফা কামাল বাবুলের দলীয় প্যাডে স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বহিষ্কৃতরা হলেন ৫ নং ওয়ার্ড কীর্তিপাশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল বারেক হাওলাদার ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ রাজিব হাওলাদার। ৪ নং ওয়ার্ড কীর্তিপাশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. হোসেন আলী হাওলাদার ও সাধারণ সম্পাদক সুজিত ঘরামী এবং  ৯ নং ওয়ার্ড কীর্তিপাশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ মনির হোসেন খান।  এছাড়া আলাদা আলাদা চিঠিতে প্রত্যেকের উদ্দেশ্য বলা হয়, ‘আপনি গত কয়েক মাস ধরে সংগঠন বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত রয়েছেন। যা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৫ নং কীর্তিপাশা ইউনিয়নকে প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে। তাই আপনাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পদ থেকে অস্থায়ী ভিত্তিতে বহিষ্কার করা হলো। পরবর্তীতে সঠিকভাবে সাংগঠনিক  কর্মকাণ্ডে মনোনিবেশ না করলে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে।’
২ ঘণ্টা আগে
উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীরা আ.লীগের দোসর : সেলিম ভূঁইয়া
উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীরা আ.লীগের দোসর : সেলিম ভূঁইয়া
উপজেলা নির্বাচনে অংশ না নিলেও প্রার্থীদের সমর্থন জানাবে বিএসপি
উপজেলা নির্বাচনে অংশ না নিলেও প্রার্থীদের সমর্থন জানাবে বিএসপি
আ.লীগ নেতারা নিজেদের ভেতরকার অস্থিরতা আড়াল করতে চাচ্ছে : প্রিন্স
আ.লীগ নেতারা নিজেদের ভেতরকার অস্থিরতা আড়াল করতে চাচ্ছে : প্রিন্স
রাজনীতির নেতৃত্ব দিতে চায় ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন’
রাজনীতির নেতৃত্ব দিতে চায় ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন’
ফের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি ফখরুলের
ফের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি ফখরুলের
নাসির উদ্দিন পিন্টুর কবরে দলীয় নেতাকর্মীদের শ্রদ্ধা
নাসির উদ্দিন পিন্টুর কবরে দলীয় নেতাকর্মীদের শ্রদ্ধা

এপ্রিলে কমেছে রপ্তানি আয়

নানা ধরনের সংকট এবং চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম মাস থেকেই রপ্তানি আয়ে ভালো প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছে বাংলাদেশ। টানা তিন মাস এই প্রবৃদ্ধি বজায় থাকলেও চতুর্থ মাসে এসে ছন্দপতন দেখা দিয়েছে। একক মাস হিসেবে এপিলে রপ্তানি আয় বেশ কিছুটা কমে গেছে। এ সময় লক্ষ্যমাত্রা এবং প্রবৃদ্ধি দুই অবস্থান থেকেই পিছিয়ে রয়েছে দেশের রপ্তানি খাত। তবে রপ্তানি আয়ের প্রাণভ্রমরা তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আয় উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ায় সামগ্রিকভাবে রপ্তানি আয় বেড়েছে। সেখানেও লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি।  রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।     প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইউরোপ ও আমেরিকাসহ সারা বিশ্বে তৈরি পোশাক, ওষুধ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, হোম টেক্সটাইল, হিমায়িত খাদ্য এবং বাইসাইকেলসহ সব খাত মিলে দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য বিশ্ববাজারে রপ্তানি করে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) রপ্তানি আয় এসেছে ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল ৪ হাজার ৫৬৭ কোটি ডলার। সেই হিসাবে ১০ মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ। আর একক মাস হিসেবে এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯১ কোটি ডলার। যা গত বছরেরে একই সময়ে ছিল ৩৯৫ কোটি ডলার। সেই হিসাবে এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি কমেছে শূন্য দশমিক  ৯৯ শতাংশ।  রপ্তানি আয়ের পাশাপাশি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় দুদিক থেকেই পিছিয়ে রয়েছে দেশের রপ্তানি খাত। অর্থবছরের ১০ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় কম এসেছে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের জন্য ৬ হাজার ২০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি ছিল ৫ হাজার ৫৫৬ কোটি ডলার। এসময় রপ্তানি আয় এসেছে ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। ফলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় কম এসেছে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ। আর এপ্রিল মাসের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪৭০ কোটি ডলার। যদিও এসময়ে রপ্তানি আয় এসেছে ৩৯১ কোটি ডলার। সেই হিসাবে এপ্রিলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় কম এসেছে ১৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব, ডলার সংকট, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া, সম্প্রতি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং বাণিজ্যে নিষেধাজ্ঞার আশংকাসহ বিভিন্ন ধরনের সংকটের মধ্যেও রপ্তানি আয়ের এই প্রবৃদ্ধিকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন সংশ্লিষ্টরা। নানা কারণে আলোচ্য সময়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে। তবে সম্প্রতি রপ্তানি প্রণোদনা কমানোর যে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে এতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হবে তৈরি পোশাকসহ পুরো রপ্তানি খাত। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে আগামী দিনে রপ্তানি আয় আরও কমবে।  এই প্রসঙ্গে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা বলছেন, ১০ মাসে তৈরি পোশাক খাতে খুব বেশি প্রবৃদ্ধি হয়নি। গড়ে মাত্র সাড়ে তিন শতাংশের মতো হয়েছে। নিট পোশাকে প্রবৃদ্ধি কিছুটা বাড়লেও ওভেনে এখনো সংকট রয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে এখনো যে সংকট আছে, তাতে পুরো অর্থবছর শেষে খুব ভালো কিছু হবে বলে আশা করা যাচ্ছে না। বিভিন্ন দেশ তাদের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে যে কৌশলগুলো নিয়েছে তার ওপর ভিত্তি করেই চলতি মাসে বড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এর পাশাপাশি পণ্য বৈচিত্র্যকরণ এবং নতুন বাজার খোঁজার ক্ষেত্রেও তারা কাজ করছে বলে জানান।  বিভিন্ন খাতে রপ্তানি আয়ের উত্থান-পতন ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল পর্যন্ত তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয় এসেছে ৪ হাজার ৪৯ কোটি ডলার। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩ হাজার ৮৫৮ কোটি ডলার। সেই হিসাবে তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। যদিও এসময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয় কম হয়েছে ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ। হোম টেক্সটাইল খাতের রপ্তানি আযয়ের প্রবৃদ্ধি ২৫ দশমিক ৩২ শতাংশ কমে ৭০ কোটি ২৫ লাখ ডলারে উন্নীত হয়েছে।  চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে কৃষি পণ্যের রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ১২ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও দশমিক ৮১ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে এই খাতটিতে। আলোচ্য সময়ে ৭৭ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের কৃষিপণ্য রপ্তানি আয় এসেছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭২ কোটি ৯৮ লাখ ডলার।  এদিকে, আলোচ্য সময়ে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় কমেছে ১৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। এ সময়ে এই খাতের রপ্তানি আয় দাঁড়ায় ৮৭ কোটি ২৪লাখ ডলার। যা ২০২৩ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১০০ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, এ সময় পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানিও কমেছে ৭ দশমিক ০৫ শতাংশ। অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে এই খাত থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৭১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার, যেখানে গত অর্থবছরের একই সময়ে আয়ের পরিমাণ ছিল ৭৭ কোটি ০৮ লাখ ডলার। হিমায়িত এবং জীবন্ত মাছের রপ্তানি আয় ৩৭ কোটি থেকে কমে ৩২ কোটিতে নেমেছে। তবে এসময়ে প্লাস্টিক পণ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

এপ্রিলের শেষ দিনে অস্বাভাবিক রেমিট্যান্স

ঈদের আগে সাধারণত দেশের প্রবাসী আয় বেড়ে যায়। আর ঈদের পরে কিছুটা কমে। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল মাসে বিষয়টি পুরো উল্টো ঘটেছে। ঈদের আগের ১২ দিনে গড়ে ৭ কোটি ৩০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। আর ঈদের পর এপ্রিলের শেষ তিনদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ডলার। আর শুধু শেষ দিনেই রেমিট্যান্স এসেছে ১৩ কোটি ডলারের বেশি। অর্থাৎ সদ্য বিদায়ী এপ্রিল মাসের শেষ দিতকে হঠাৎ করেই অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে রেমিট্যান্স। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, সদ্য বিদায়ী এপ্রিল মাসে বিদেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশিরা ২০৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। এ মাসে দৈনিক গড়ে এসেছে ৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার বা ৭৪৮ কোটি টাকা। তথ্য বলছে, এপ্রিলের শেষ তিনদিনেই রেমিট্যান্স এসেছে ৩৬ কোটি ডলার। অর্থাৎ শেষ ৪ দিনে গড় রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫ লাখ ডলার করে। আর এপ্রিলের শেষ দিন রেমিট্যান্স এসেছে ১৩ কোটি ডলারের বেশি। অথচ, ঈদের আগের ১২ দিনে দেশে এসেছিল ৮৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। সে হিসেবে প্রতিদিন এসেছে ৭ কোটি ৩০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। মাসের শেষ দিন হঠাৎ করে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়ে যাওয়ায় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হককে একাধিকবার ফোন করলেও তাকে পাওয়া যায়নি। এপ্রিলে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেনস ব্যাংক, শরীয়াহ ভিত্তিক আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, বিদেশিখাতের হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে। এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ২১০ কোটি বা ২ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। দ্বিতীয়মাস ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার, মার্চে প্রায় দুই বিলিয়ন এবং এপ্রিলে এলো দুই বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স। এর আগে ২০২০ সালে হুন্ডি বন্ধ থাকায় ব্যাংকিং চ্যানেলে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল। বিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স। এটি এ যাবৎকালের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে করোনাকালীন ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।

‘ব্যাংকের সমস্যা নীতি-নির্ধারকদের বোঝানোর মতো লোক প্রয়োজন’

‘ঋণ পুনঃপুনঃ পুনঃতপশিল ব্যাংকের মূল সমস্যা। একারণে ব্যাংকে অর্থের টান পড়েছে। এজন্য টাকা ছাপিয়ে বা বন্ডের মাধ্যমে বাজারে টাকার জোগান দিতে হচ্ছে। যার ফলে মূল্যস্ফীতি কমছে না। তাই শক্ত হাতে খেলাপি ঋণ আদায় করতে হবে। এই বিষয়গুলো নীতি-নির্ধারকদের বোঝানোর মতো একটা লোক প্রয়োজন।’ বৃহস্পতিবার (২ মে) ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআর‌এফ) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। তিনি বলেন, আমাদের দেশের ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি এবং অর্থপাচার একই সূত্রে গাথা। কেন যেন অর্থ পাচারের ব্যাপারে সরকার এবং ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) নীরব। কিন্তু এটা দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কৃষককে ৫০০ বা হাজার টাকার ঋণের জন্য জেলে নেবে আর যে ব্যক্তি ১০হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পর উধাও হয়ে যায় তাকে সালাম দেবে, পাশে বসাব- এটা হতে পারে না। ঋণ খেলাপিদের ডেকে পাশে বসিয়ে চা আপ্যায়ন করা হয়, এটি বেশি দিন চলতে পারে না। ফরাসউদ্দিন বলেছেন, একীভূত বিষয়টা নতুন না। এটি বিভিন্ন দেশে রয়েছে। তবে এক ব্যাংকের সঙ্গে অন্য ব্যাংককে জোর করে একীভূত করে খারাপ ব্যাংককে ভালো করা যাবে না। একীভূত বা টেকওভার হতে পারে। তবে কোনো কিছুই জোর করা ঠিক হবে না। যে দুটি ব্যাংক একীভূত হবে তাদের নিজেদের সম্মতি নেওয়া জরুরি। এ পদ্ধতি সারা পৃথিবীতেই আছে। অতীতে বাংলাদেশেও হয়েছে। এটাতে জোর করে না চাপিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে একীভূত করা উচিত। সাবেক এ গভর্নর বলেন, প্রায় ১০ মাস ধরে আমাদের মূল্যস্ফীতি ১০’র কাছাকাছি। মন্ত্রীরা বলছেন ৯ দশমিক ৭ মূল্যস্ফীতির পরও মানুষ ভালো আছেন। বাস্তবতা বিবর্জিত কথা। চাকরিজীবীদের হয়তো কিছুটা বেতন বেড়েছে। তার মানে এই মূল্যস্ফীতিতে তারা ভালো আছেন এটা বলা যাবে না। তিনি বলেন, বিশ্বের সব দেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। অথচ আমরা পারিনি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আমাদের মনিটরিং পদ্ধতি বদলাতে হবে। টিভিতে মনিটরিং না করে সরাসরি তদারকি বাড়াতে হবে। তা না হলে মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না। তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি, পাচারকারী একই সূত্রে গাঁথা। এ মুহূর্তে ব্যাংকে আমানত আসা দরকার। আমানতের বিমার হার এক কোটি টাকা করা দরকার। আমানত আসতে যতো বাধা সব দূর করতে হবে। তবেই ঘরের টাকা ব্যাংকে ফিরে আসবে। তিনি আরও বলেন, এখন বোরো ফসল কাটা শুরু হয়েছে। সরকার আগামী ১৫ দিন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে ২০ লাখ টন খাদ্য সংগ্রহ করলে কৃষকরা বাঁচবে। আবার অসাধুরা যেন কম দামে কৃষকের ফসল না নিতে পারে সেটাও দেখতে হবে। এটা করতে পারলে ফসলের আসল দাম পাবেন কৃষকরা। পরে এটা সংকট মুহূর্তে উন্মুক্ত করে দিতে পারে সরকার। বৈষম্য বিষয়ে সাবেক এ গভর্নর বলেন, ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দয়ামায়া কমে যায়। এখন সেটাই হচ্ছে। আর এ কারণেই বৈষম্য বেড়েছে। তবে পার্থক্যও কিছুটা রয়েছে। কারণ, ৩০ বছর আগের গরিব আর এখনকার গরিব এক জিনিস নয়, এর মধ্যে পার্থক্য তৈরি হয়েছে। এ কারণে আমাদের বৈষম্যটা আগে কমাতে হবে। ইআরএফ সম্পাদক আবুল কাশেমের পরিচালনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা। উপস্থিত ছিলেন- প্রথম আলোর হেড অব অনলাইন শওকত হোসেন, ইআরএফ নেতারাসহ গণমাধ্যম কর্মীরা।
০২ মে, ২০২৪
‘ব্যাংকের সমস্যা নীতি-নির্ধারকদের বোঝানোর মতো লোক প্রয়োজন’

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায় সৌদির ৮০ কোম্পানি

বাংলাদেশে বিভিন্ন খাতে ৮০টি সৌদি কোম্পানি বিনিয়োগ করতে আগ্রহী রয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি আরব। একই সঙ্গে এসব কোম্পানির মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক যাত্রায় যোগ দেবে বলে আগ্রহ প্রকাশ করেন দেশটি। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানে সৌদি পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের (পিআইএফ) চিফ অব স্টাফ এবং বোর্ড অফ ডিরেক্টর্সের সেক্রেটারি জেনারেল সাদ আল কোরডের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।   এ সময় পিআইএফ মহাসচিব উপদেষ্টাকে তার কার্যালয়ে স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ সময় মহাসচিব পতেঙ্গা বন্দরে সৌদি কোম্পানি রেড সি গেটওয়ে টার্মিনালের (আরএসজিটি) বিনিয়োগে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ ছাড়াও তারা বাংলাদেশে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ৮০টি সৌদি কোম্পানির তালিকা শেয়ার করেন। খবর বাসসের। একই দিনে উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সৌদি আরবের সহকারী জ্বালানি মন্ত্রী ইঞ্জি. মোহাম্মদ আল ইব্রাহিমের সঙ্গেও বৈঠক করেন। বুধবার (১ মে) ঢাকায় প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার রাতে সৌদি আরবের সহকারী জ্বালানি মন্ত্রীর অফিস কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় তারা দুই দেশের মধ্যকার অংশীদারত্বের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।  বৈঠকে সৌদি সহকারী জ্বালানি মন্ত্রী বাংলাদেশকে তাদের জ্বালানি সহযোগিতার আগ্রহের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিলম্বিত অর্থপ্রদান পদ্ধতিতে অপরিশোধিত তেল কেনার যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তা সৌদি সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে। বৈঠকে তারা জেভি পিএপি সার প্ল্যান্ট নিয়েও আলোচনা করেন।
০২ মে, ২০২৪
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায় সৌদির ৮০ কোম্পানি

বাংলাদেশ ব্যাংকের অবক্ষয়ে কষ্ট হয় ফরাসউদ্দিনের

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দীন বলেছেন, দেশের সবাই স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে। কিন্তু কেউ অনেক বেশি আবার কেউ একেবারেই কম। আগের তুলনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অবক্ষয় হয়েছে, সেটার সঙ্গে আমি একমত। আর এটা আমাকে কষ্ট দেয়। কারণ বাংলাদেশ ব্যাংক আমার একটা অঙ্গের মতো। বৃহস্পতিবার (২ মে) ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআর‌এফ) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক এ গভর্নর। ফরাসউদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দেশের ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি এবং অর্থপাচার একই সূত্রে গাথা। ঋণ পুনঃপুনঃ পুনঃতপশিল করার কারণে ব্যাংকে অর্থের টান পড়েছে। এর জন্য বন্ডের মাধ্যমে টাকা ছাপিয়ে অর্থ সরবরাহ করতে হচ্ছে। যার ফলে মূল্যস্ফীতি কমছে না। তাই শক্ত হাতে খেলাপি ঋণ আদায় করতে হবে। এ বিষয়গুলো নীতিনির্ধারকদের বোঝানোর মতো একটা লোক প্রয়োজন।’ কেন যেন অর্থ পাচারের ব্যাপারে সরকার এবং ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) নীরব। কিন্তু এটা দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দেশের এ ঋণ খেলাপিদের বিষয়ে তিনি বলেন, খেলাপি ওয়ালারা যদি অনেক বড় হয়ে যায় তাহলে সমস্যা। ১০ হাজার টাকার কৃষি ঋণ নিয়ে খেলাপি হলে তাকে জেলে ঢোকাব, কিন্তু ১০ হাজার কোটি টাকা খেলাপি হলে তাকে সালাম ঠুকব এটা হতে পারে না। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে ঋণগুলো অবশ্যই আদায় করা উচিত। মূল্যস্ফীতির বিষয়ে ফরাসউদ্দিন বলেন, কিছু অসাধু খাদ্য কর্মকর্তা ও মিল মালিকরা কারচুপি করছে। যার ফলে দেশে খাদ্যের দাম ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। তাই চাইলেও সরকার খাদ্য মূল্যস্ফীতি বা ফুড ইনফ্লেশন কমাতে পারছেন না। এক্ষেত্রে সরকারের গুদামের মজুত বাড়ানো এবং বিশেষ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে দেশে স্বস্তি ফেরানোর পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক এ ব্যাংকার। ধনী-গরিবের বৈষম্য আগেও ছিল এখনো রয়েছে। তবে ধনী ও গরিবের মধ্যে অর্থের পার্থক্য আগের তুলনায় বেড়েছে বলে মনে করেন তিনি। এ বৈষম্য কমাতে শুধু অর্থনীতি নয় রাজনৈতিক পদক্ষেপের প্রয়োজন। তিনি বলেন, একটি দাতা মুরুব্বির পরামর্শ নিয়ে ৯২ সালে স্বল্প মেয়াদি আমানত নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। এটাই এখন ব্যাংকের বড় সমস্যা। এসব সমস্যার সমাধানের অনেক পথ রয়েছে। ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দুর্বল ব্যাংক একিভূতকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত একটি প্রক্রিয়া। তবে এটাই একমাত্র প্রক্রিয়া নয়, আরও বিকল্প রয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতের সার্বিক সমস্যার সমাধানে ব্যাংকিং সংস্কার কমিশন গঠন করারও প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইআরএফে সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মৃধা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সংবাদকর্মীরা।
০২ মে, ২০২৪
বাংলাদেশ ব্যাংকের অবক্ষয়ে কষ্ট হয় ফরাসউদ্দিনের
জ্যামিতির কম্পাস দিয়ে শিক্ষক বাবাকে মেরেই ফেলল ছেলে
জ্যামিতির কম্পাস দিয়ে শিক্ষক বাবাকে মেরেই ফেলল ছেলে
বিএনপির দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
বিএনপির দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
কুমিল্লায় ‘খামারি’ মোবাইল অ্যাপ ও বঙ্গবন্ধু ধান ১০০ নিয়ে মাঠ দিবস
কুমিল্লায় ‘খামারি’ মোবাইল অ্যাপ ও বঙ্গবন্ধু ধান ১০০ নিয়ে মাঠ দিবস
তীব্র তাপদাহের পর ভোলায় স্বস্তির বৃষ্টি
তীব্র তাপদাহের পর ভোলায় স্বস্তির বৃষ্টি
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন ওহিদুজ্জামান
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন ওহিদুজ্জামান
ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার
ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার
ব্রিটিশ স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন জগবন্ধু ঠাকুরবাড়ি
ব্রিটিশ স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন জগবন্ধু ঠাকুরবাড়ি
চাল বিতরণ নিয়ে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১৫
চাল বিতরণ নিয়ে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১৫
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের এক সপ্তাহের আল্টিমেটাম ইসরায়েলের

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হামাস ও ইসরায়েল। দুই দলের মধ্যকার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার জন্য হামাসকে এক সপ্তাহের আল্টিমেটাম দিয়েছে ইসরায়েল। শনিবার (০৩ মে) ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুক্তিতে সম্মত হতে সময় বেধে দিয়েছে ইসরায়েল। এ সময়ের মধ্যে চুক্তিতে সম্মত না হলে রাফায় হামলা করা হবে বলেও হুমকি দিয়েছে তারা।  ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল আল্টিমেটামের কথা জানালেও কবে এটি দেওয়া হয়েছে তা জানানো হয়নি। প্রতিবেদনে মিসরের এক কর্মকর্তার শুক্রবারের বক্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে। ফলে ধারণা করা হচ্ছে, আগামী শুক্রবার পর্যন্ত ইসরায়েল সময় বেধে দিয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত হামাসের নেতাদের হাতে এ প্রস্তাব তুলে দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধবিরতির এ প্রস্তাব তৈরি করেছে মিসর।  সাম্প্রতিক চুক্তির একটি খসড়া লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল মায়েদিনের হাতে এসেছে। খসড়াটি জনসম্মুখে তুলে ধরেছে সংবাদমাধ্যমটি। মূলত ৩টি ধাপে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে খসড়া প্রস্তাবে। খসড়া প্রস্তাবে কেবল বন্দি বা জিম্মি বিনিময়ের কথাই উল্লেখ করা হয়নি, গাজাসহ এই অঞ্চলে একটি শান্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি করার বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে। আল মায়েদিনের প্রতিবেদন অনুসারে, যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে ইসরায়েলি বাহিনী গাজার পূর্বাংশে সরে যাবে এবং ১৯৪৮ সালে ইসরায়েলের দখল করা সীমান্তে চলে যাবে। খসড়াতে বলা হয়েছে, যুদ্ধবিরতির শুরুতে দৈনিক অন্তত আট ঘণ্টা ইসরায়েলি যুদ্ধ বা পরিবহন কোনো বিমানই গাজার আকাশসীমায় আসবে না। আর যেদিন যেদিন বন্দি-জিম্মি বিনিময় হবে, সে দিন গাজায় অন্তত ১০ ঘণ্টা আগে থেকে কোনো ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান উড়বে না। যুদ্ধবিরতির সপ্তম দিনে ইসরায়েলি বাহিনী গাজা মধ্যাঞ্চল দিয়ে চলে যাওয়া সালাহউদ্দিন স্ট্রিটের সমান্তরালে থাকা আল রশিদ স্ট্রিট থেকে সরে গিয়ে আরও পূর্ব দিকে ওঠে যাবে। একই সময়ে গাজায় মানবিক ত্রাণসহায়তা চালু এবং বেসামরিক গাজাবাসী তাদের নিজ বাড়িতে ফেরা শুরু করবে। প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতির ২২ দিনের মধ্যে হামাসের হাতে জিম্মি এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলিকে মুক্তি দেওয়া হবে এবং এই সময়ে ইসরায়েলি বাহিনী সেন্ট্রাল গাজা থেকে সরে গিয়ে গাজা-ইসরায়েল বিভক্তকারী সীমানায় চলে যাবে। এই সময়েও বাস্তুচ্যুত গাজাবাসী নিজ বাড়িতে ফিরতে থাকবে। এ ছাড়া, যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপেই গাজায় পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও জ্বালানি প্রবেশ করতে থাকবে। যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে হামাস এখন পর্যন্ত জীবিত থাকা ৩৩ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে। একজন জিম্মির বিপরীতে ২০ জন করে ইসরায়েলে বন্দি ফিলিস্তিনি নারী বা শিশু মুক্তি পাবে এবং এই মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিদের ইসরায়েল আর কখনোই গ্রেপ্তার করবে না, সেই নিশ্চয়তাও দিতে হবে। তবে হামাসের হাতে জিম্মি প্রত্যেক ইসরায়েলি নারী সেনার বিপরীতে ইসরায়েলকে ৪০ জন করে ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিতে হবে। খসড়া প্রস্তাব অনুসারে, হামাস যুদ্ধবিরতির প্রথম দিনে তিনজন জিম্মিকে মুক্তি দেবে এবং প্রতি তিন দিন পরপর হামাস তিনজন করে মুক্তি দেবে। এ ছাড়া, যুদ্ধবিরতির ১৪তম দিনে যুদ্ধাহত হামাস সেনাসহ অন্য সশস্ত্র সদস্যদের রাফাহ হয়ে মিসরে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে উন্নত চিকিৎসার জন্য। প্রথম ধাপের ১৬তম দিনে হামাস ও ইসরায়েল পরোক্ষ আলোচনা শুরু করবে যাতে এই অঞ্চলকে শান্ত রাখা যায়। প্রথম ধাপের প্রতিটি পর্যায়ে জাতিসংঘ ও এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক সংগঠনসহ সবাই গাজা উপত্যকায় বিপুল পরিমাণ ত্রাণসহায়তা নিশ্চিত করবে। প্রস্তাবিত খসড়া অনুসারে, যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপেই গাজার বিধ্বস্ত অবকাঠামো পুনরায় গড়ে তুলতে কার্যক্রম শুরু হবে। এ লক্ষ্যে একটি সমন্বয়কারী কমিটি গঠিত হবে, যা ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্স ফোর্সকে প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রপাতি সরবরাহ করবে। এ ছাড়া, বাস্তুচ্যুতদের জন্য অস্থায়ী আবাস গড়ার কথাও বলা হয়েছে খসড়ায়। যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ বিস্তৃত হবে ৪২ দিন। সেখানে উভয় পক্ষই একটি স্থায়ী স্থিতাবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি সাধারণ ভিত্তিকে একমত হবে। তবে এই ধাপে মূলত, স্থিতাবস্থা নিশ্চিতের পাশাপাশি বিধ্বস্ত গাজা গড়ে তোলার তুলনামূলক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের বিষয়ে প্রয়োজনীয় আয়োজন নিশ্চিত করা হবে। তৃতীয় ধাপও বিস্তৃত হবে ৪২ দিন। এই ধাপে উভয় পক্ষের হাতে থাকা নিহত যোদ্ধা বা সেনাদের মরদেহ বিনিময় করা হবে। গাজা গড়ে তোলার লক্ষ্যে একটি পাঁচ বছর মেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োগ শুরু করা হবে। এই সময় থেকেই ফিলিস্তিনি পক্ষগুলো (হামাসসহ অন্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো) গাজায় কোনো সামরিক অবকাঠামো গড়ে তোলা থেকে বিরত থাকবে।
ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আমেরিকা
ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আমেরিকা
কিম জং উনের হেরেমের গোপন কাহিনি প্রকাশ্যে
কিম জং উনের হেরেমের গোপন কাহিনি প্রকাশ্যে
ইসরায়েলগামী জাহাজের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি ইয়েমেনিদের
ইসরায়েলগামী জাহাজের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি ইয়েমেনিদের
যে কারণে দেশ ছাড়ছেন কানাডার নাগরিকরা
যে কারণে দেশ ছাড়ছেন কানাডার নাগরিকরা
৭০ শতাংশ পরিবেশ সাংবাদিক হামলা-হুমকির মুখে রিপোর্ট করেন : জাতিসংঘ
৭০ শতাংশ পরিবেশ সাংবাদিক হামলা-হুমকির মুখে রিপোর্ট করেন : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত সৌদির
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত সৌদির
মার্শাল আর্ট কিং রুবেলের আদ্যোপান্ত (ভিডিও)
মার্শাল আর্ট কিং রুবেলের আদ্যোপান্ত (ভিডিও)
প্রকাশ্যে দেওয়ান পরিবারের ‘মা লো মা’
প্রকাশ্যে দেওয়ান পরিবারের ‘মা লো মা’
কোন জেলার জামাই হচ্ছেন শাকিব খান? (ভিডিও)
কোন জেলার জামাই হচ্ছেন শাকিব খান? (ভিডিও)
২৮ বছর বয়সেই থামল জনপ্রিয় এই গায়কের জীবন (ভিডিও)
২৮ বছর বয়সেই থামল জনপ্রিয় এই গায়কের জীবন (ভিডিও)
বলিউডের সিনেমায় গাইলেন আসিফ আকবর 
বলিউডের সিনেমায় গাইলেন আসিফ আকবর 
আজ মুক্তি পেল দুই সিনেমা
আজ মুক্তি পেল দুই সিনেমা
সাড়া ফেলছে হীরামান্ডি
সাড়া ফেলছে হীরামান্ডি
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
রোহিতদের হটিয়ে টেস্টের এক নম্বর দল এখন অস্ট্রেলিয়া 
রোহিতদের হটিয়ে টেস্টের এক নম্বর দল এখন অস্ট্রেলিয়া 
চট্টগ্রামে দুইবার বৃষ্টির হানার পর আবারও খেলা শুরু  
চট্টগ্রামে দুইবার বৃষ্টির হানার পর আবারও খেলা শুরু  
অভিষিক্ত তামিমের অর্ধশতকে টাইগারদের সহজ জয়
অভিষিক্ত তামিমের অর্ধশতকে টাইগারদের সহজ জয়
ম্যাচের ফল আসলে প্রথম ইনিংসের পরেই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। বর্তমান টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের প্রেক্ষাপটে বল হাতে দুর্দান্ত কিছু না করলে অন্তত ১২৪ রান করে ম্যাচ জেতা যায় না। অবশ্য জিম্বাবুয়ের হয়ে ব্লেসিং মুজরাবানি ও বৃষ্টি চেষ্টা করেছিল। তবে নিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি খেলতে নামা তানজিদ তামিমের অর্ধশতক সেটি আর হতে দেয়নি। চট্টগ্রামে বৃষ্টি বিঘ্নিত প্রথম ম্যাচে তাই সহজ জয়ই পেয়েছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। শুক্রবার (৩ মে) চট্টগ্রামের সাগরিকায় জহুর আহমেদ চৌধুরী ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ের মধ্যকার পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে জিম্ববায়ুকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেট বাংলাদেশ ২৮ বল আর ৮ উইকেট হাতে রেখেই পেরিয়ে যায়। টাইগারদের পক্ষে তানজিদ হাসান তামিম ৪৭ বলে করেন ৬৭ রান। বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডে খেলে ফেললেও টি-টোয়েন্টিতে এখনও নামা হয়নি বাংলাদেশের তরুণ ওপেনার তানজিদ তামিমের। সাগরিকায় আজ নিজের অভিষেকটা অবশ্য ওয়ানডে অভিষেকের মতো ব্যর্থ হতে দেননি তিনি। দুর্দান্তভাবেই নিজের অভিষেক রাঙিয়েছেন এই ওপেনার। দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ের পরিচয় দিয়ে তুলে নিয়েছেন টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতক। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তার ৩৬ বলে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে প্রথম ফিফটিতে বাংলাদেশও পেয়েছে সহজ জয়। রোডেশিয়ানদের দেওয়া ১২৫ রানের লক্ষ্য বেশি ভোগানোর কথা ছিল না বাংলাদেশকে। তবে নতুন বলে লিটন দাসের আবার ব্যর্থতা শুরুতেই বাংলাদেশকে বিপদে ফেলে। ব্লেসিং মুজারাবানির গতি আর সুইংয়ে মিডল স্টাম্প হারিয়ে লিটন প্যাভিলিয়নে ফেরত যান কেবল ১ রান নিয়ে। এরপর অবশ্য সাগরিকায় শুরু হয় বৃষ্টির আনাগোনা। ৩ ওভারে বাংলাদেশের ১০ রানের সময় প্রথমবার বৃষ্টি হানা দেয়। ম্যাচ কিছুক্ষণ বন্ধ থাকার পর শুরু হলেও চার ওভার পর আবার হানা। তখন বাংলাদেশের রান মাত্র ৪৪। খেলা ফের শুরু হয় ৯ টা ৪০ মিনিটে। ম্যাচ জিততে হলে তখর ৭৬ বলে ৮১ রান দরকার বাংলাদেশের হাতে আছে ৯ উইকেট। অবশ্য ব্যক্তিগত ২১ রানে দলপতি নাজমুল হোসেন শান্ত ফিরলে তা আটে পরিণত হয়। লিটনের পর শান্ত বিদায় নিলেও দায়িত্ব নিয়ে উইকেটে থেকে যান তানজিদ তামিম। এই বাঁহাতি স্বভাবসুলভ ব্যাটিংয়ে খেলেন ৪৭ বলে ৬৭ রানের আগ্রাসী ইনিংস। তার ইনিংসে ছিল ৮ চার ও ২ ছয়। তার সঙ্গী তাওহীদ হৃদয় অপরাজিত থাকেন ১৮ বলে ৩৩ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে। এদিকে চট্টগ্রামে বৃষ্টি বিঘ্নিত এই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে সব কটি উইকেট হারিয়ে ১২৪ রান সংগ্রহ করেছে জিম্বাবুয়ে। টস হেরে ব্যাট করতে ৪১ রানেই ৭ উইকেট হারায় সফরকারীরা। পরে অবশ্য মাদানদে-মাসাকাদজার ৬৫ বলে ৭৫ রানের জুটি রোডেশিয়ানদের সম্মানজনক স্কোর এনে দেয়। মাদানদে ৪৩ ও মাসাকাদজা ৩৪ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে তাসকিন ও সাইফউদ্দিন নেন ৩টি করে উইকেট।
শুরুর বিপর্যয় কাটিয়ে জিম্বাবুয়ের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ
শুরুর বিপর্যয় কাটিয়ে জিম্বাবুয়ের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ
যে কারণে আবারও ধোনির সতীর্থ হতে চান মোস্তাফিজ
যে কারণে আবারও ধোনির সতীর্থ হতে চান মোস্তাফিজ
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
*/ ?>
X