এবারও ডেঙ্গুঝড়ের শঙ্কা, প্রস্তুতি কম

এবারও ডেঙ্গুঝড়ের শঙ্কা, প্রস্তুতি কম

মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু সাধারণত বর্ষা মৌসুমে ছড়ানোর কথা। তবে বাংলাদেশে এখন আর এটি নির্দিষ্ট সময়ে সীমাবদ্ধ থাকছে না। জলবায়ু পরিবর্তন ও মশকনিধনে উদাসীনতার কারণে সারা বছরই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত মানুষ।
সাতসকালে ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি
সাতসকালে ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি
ইসরায়েলি গায়িকাকে ঘিরে বিক্ষোভে উত্তাল সুইডেন
ইসরায়েলি গায়িকাকে ঘিরে বিক্ষোভে উত্তাল সুইডেন
নিজ আয়ে প্লেন কেনার ঋণ শোধ করছে বিমান
নিজ আয়ে প্লেন কেনার ঋণ শোধ করছে বিমান
চট্টগ্রামে বেপরোয়া কিশোর গ্যাং
চট্টগ্রামে বেপরোয়া কিশোর গ্যাং
বছর পেরোলেও পুরস্কার পাননি শিক্ষার্থীরা
বছর পেরোলেও পুরস্কার পাননি শিক্ষার্থীরা
বন্ধের পথে পুলিশের ডোপ টেস্ট
বন্ধের পথে পুলিশের ডোপ টেস্ট
  • মুসাহিদ উদ্দিন আহমদ
    মুসাহিদ উদ্দিন আহমদমুসাহিদ উদ্দিন আহমদ

    শব্দদূষণ কমাতে পারে জনসচেতনতা

    ঘরে-বাইরে সুরবর্জিত নানা শব্দ মানুষের কানে ঢুকে দেহমনের যে ক্ষতি করে চলেছে, তা বেশিরভাগ মানুষ টেরই পায় না। তারা জানে না, শব্দ যদি উচ্চমাত্রার হয় তাহলে তার ক্ষতি হয় অপূরণীয়। গ্লোবাল সিটিস ইনস্টিটিউশনের এমন সমীক্ষায় দেখা যায়, রাজধানী ঢাকায় প্রতিনিয়ত যে ধরনের শব্দদূষণ ঘটছে, তাতে বসবাসকারী মানুষের এক-চতুর্থাংশ কানে কম শোনে এবং এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী ২০৩৫ সাল নাগাদ ৪৫ ভাগ মানুষ কানে কম শুনবে। এ হিসাবে ২০৪৫ সালে প্রায় দেড় কোটির বেশি মানুষ শব্দদূষণে আক্রান্ত হয়ে শ্রবণশক্তি হারাবে। জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনএপি) ‘বার্ষিক ফ্রন্টিয়ার্স রিপোর্ট-২০২২’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শব্দদূষণের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর নির্বাচিত করা
    মোস্তফা কামাল

    বাংলাদেশকে পরাশক্তির ফ্রেন্ড রিকোয়েস্টের ধুম

    যারে নিন্দে তারেই পিন্দে-একদম খাঁটি বাংলা প্রবাদ। মাস কয়েক আগে বা গত বছরও যারা বাংলাদেশের সরকারকে চাপে রেখেছে, তারাই এখন এ সরকারের কূটনৈতিক সঙ্গী হতে যারপরনাই উতলা। বড় বড় দেশ তথা পরাশক্তিগুলো এ ছোট দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক পাতানোর চেষ্টা-তদ্বিরে সচেষ্ট। এ চেষ্টার অংশ হিসেবে চলছে এখানে তাদের আসি-যাই কর্মসুচি। কেউ সফরে আসছেন, কেউ আসার অপেক্ষায়। তাদের কারো কারো এই অভিযাত্রা ক্ষমতাসীন সরকারের বিশেষ আস্থার দেশ ভারতের চেয়েও এগিয়ে। গেল নির্বাচনের সময়ও ভারতের সঙ্গে পশ্চিমা কিছু দেশের অবস্থানের হেরফের পশ্চিমা দেশগুলোর। ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা দুদিনের সফর সেরে গেছেন। দু’দেশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগের অংশ হিসেবে ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের সফরটি মূলত প্রধানমন্ত্রী শেখ
    অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
    অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীসভাপতি, কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট

    দেশের গণতন্ত্রকে অনুসরণ করবে অন্যরা

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার চতুর্থ মেয়াদের ক্ষমতার চার মাস পার করে দিয়েছেন। অনেকের ভেতরে আলাপ-আলোচনা শোনা যায় যে, বিশেষ করে যারা বেতনভোগী বুদ্ধিজীবী, বাইরের অনেক পত্রপত্রিকায় যারা লেখালেখি করেন তারা একটি প্রশ্ন তোলেন যে, বাংলাদেশের গণতন্ত্র দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। আসলে এ বিষয়টি নিয়ে খুব বস্তুনিষ্ঠ এবং নির্মোহভাবে কোনো আলাপ-আলোচনা হয় না। আমি এ বিষয়টির কিছু ভাবনা প্রকাশ করতে চাই। কদিন আগে স্টিভেন লেফেস্কি এবং ডেনিয়েল জিব্লাটের লেখা ‘হাউ ডেমোক্রেসি ডাই’ বইটি পড়ছিলাম। বইটি আমেরিকা থেকে প্রকাশিত এবং দেশে দেশে বহুল পঠিত। ২০১৮ সালে প্রকাশিত বইটি বেস্ট সেলার হিসেবেও বিবেচিত হয়েছে। কীভাবে ধীরে ধীরে গণতন্ত্র ক্ষয়ের দিকে যাচ্ছে এবং দেশে দেশে একনায়কতন্ত্র
  • ড. কবিরুল বাশার
    ড. কবিরুল বাশারঅধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

    মোকাবিলায় চাই সমন্বিত উদ্যোগ

    ছোট্ট পতঙ্গ মশা মাঝেমধ্যে ভয়ংকর হয়ে ওঠে। পৃথিবীতে সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণীদের মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে মশা। মশাই একমাত্র প্রাণী, যে পৃথিবীতে বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটিয়েছে। বিবিসির তথ্যমতে, প্রতি বছর পৃথিবীতে ৭ লাখ ৫০ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয় মশা। মশাবাহিত রোগের মধ্যে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, চিকুনগুনিয়া, জিকা ইয়েলো ফিভার, ওয়েস্টনাইল ফিভার অন্যতম। এই মুহূর্তে ডেঙ্গু সবচেয়ে ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতোমধ্যে এ বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে। সংস্থাটি হুঁশিয়ারি করেছে যে, পৃথিবীর অর্ধেক মানুষ ডেঙ্গু ঝুঁকিতে রয়েছে। গত বছর পৃথিবীর প্রায় ১৩০টি দেশে ডেঙ্গু সংক্রমণ হয়েছিল। এর মধ্যে অন্যতম ছিল ব্রাজিল, বলিভিয়া, আর্জেন্টিনা, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ। উষ্ণ-আর্দ্র আবহাওয়া,

    পানীয় কোম্পানির গানবাজি ও তার রাজনৈতিক-অর্থনীতি

    বাংলাদেশে কোকাকোলার ব্যবসা অনেক পুরোনো। জনসমাজে পানীয় বাজারে তারাই এক নম্বর। গ্রাম পর্যন্ত তাদের বাজার নেটওয়ার্ক আছে। বাংলাদেশ আগে থেকেই ধানের দেশ—গানের দেশ। গান এখানে জীবনের প্রাচীন এক অনুষঙ্গ। তবে কোকের ভোক্তারা কখনো এই কোম্পানিকে সংগীতঘর হিসেবে ভাবতেন না।  পাকিস্তানের কোক স্টুডিওর গান বাংলাদেশের নগরের মধ্যবিত্ত-উচ্চবিত্তরা কিছু কিছু শুনেছেন। জনপ্রিয়তাও আছে তার। তবে সাধারণ বাংলাদেশিরা কোকাকোলাকে সংগীত প্রেমিক হিসেবে দেখেননি অতীতে। হঠাৎ দেখা গেল, এই কোম্পানি এদেশে সংগীত নিয়ে খুব আগ্রহী। এখন এই খাতে তারা অর্থ খরচ করছে বেজায়। তাদের গানের ‘স্টুডিও’ দর্শক-শ্রোতাদের ‘মাতাচ্ছে’। স্টেডিয়ামেও তরুণ-তরুণীদের গানের আসরে ডেকে আনছে তারা। সেই ডাকাডাকিতে ব্যস্ত ঢাকায় আবার নতুন করে যানজট হচ্ছে।  বলাবাহুল্য, কোকের
    মো. মশিউর রহমান

    বাংলাদেশে সিন্ডিকেটের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে যা প্রয়োজন

    মূল্যস্ফীতি কি?  অর্থনীতিবিদরা আগের বছর বা মাসের সঙ্গে অথবা কোন নির্দিষ্ট সময়কালের সঙ্গে বর্তমানের তুলনা করে খাদ্য, কাপড়, পোশাক, বাড়ি, সেবা ইত্যাদি বিভিন্ন উপাদানের মূল্য বৃদ্ধির যে পার্থক্য যাচাই করেন সেটাই মূল্যস্ফীতি। অর্থাৎ মূল্যস্ফীতি দিয়ে যেটা বোঝা যায় তা হলো, কোন একটা নির্দিষ্ট সময় থেকে পরবর্তী আরেকটি সময়ে দাম কেমন বেড়েছে? যেমন ধরুন একটা জিনিসের দাম ২০২৩ সালে ছিল ৫ টাকা, পরবর্তী বছর তা হয়েছে ৬ টাকা। এভাবে বিভিন্ন জিনিসের মূল্য বৃদ্ধির তথ্য একটি পদ্ধতির মাধ্যমে গড় করে মূল্যস্ফীতি বের করা হয়।''। কয়েকভাবে মূল্যস্ফীতি বের করা হয়।  উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, ২০২৩ সালের ১৫ জুলাই মূল্য কী ছিল আর এই বছরের ১৫
  • মুফতি আরিফ খান সাদ
    মুফতি আরিফ খান সাদমুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

    অধিকার ও মর্যাদা রক্ষায় ইসলাম

    পৃথিবীর সব মানুষকে ইসলাম একটি অভিন্ন সূত্রে গেঁথে দেয়। পৃথিবীর সব মানুষ এক আদম-হাওয়া দম্পতির সন্তান—এ মানবিক পরিচয়ে পৃথিবীর সব মানুষকে একীভূত করে ইসলাম। পৃথিবীর প্রথম দম্পতির মাধ্যমেই বিস্তার লাভ করেছে মানবজাতি। পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে মানববংশ গড়ে তুলেছে হাজারো সমাজ। প্রতিটি সমাজের অতীত ও সূচনা একবিন্দুতে গিয়ে মিলিত হয়েছে। তাই পৃথিবীতে শান্তি ও স্থিতি গড়ে তুলতে হলে এ মানবিক ও সামাজিক সূত্রে সবাইকে একীভূত হতে হবে। সমাজে মানুষ তার বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী ও গ্রাম-মহল্লার লোকজনের সঙ্গে মিলেমিশে বসবাস করে। তাই সমাজজীবনে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করতে হলে সমাজের সব ব্যক্তির সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে হয়। সমাজবদ্ধ হয়েই মানুষকে বসবাস করতে হয়। সমাজে

    ভালো কাজের নিয়তেও মেলে সওয়াব

    মানুষ কখনো কখনো ভালো নিয়তের কারণে আমল না করেও সওয়াব পেয়ে থাকে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো ভালো কাজের আশা করল, অতঃপর তা করতে পারল না, তবুও তার জন্য সওয়াব লেখা হবে।’ (বোখারি : ৬৪৯১)। আপনি নিয়ত করলেন—আমি অমুককে কিছু টাকা সদকা দেব, আজ রাতের শেষাংশে তাহাজ্জুদ পড়ব কিংবা আজ এশার নামাজের পর দুই রাকাত সালাতুল হাজত বা নফল পড়ব। অথবা নিয়ত করলেন, আমি সদকায়ে জারিয়া করব, গরিব অসহায়দের বস্ত্র বিতরণ করব ইত্যাদি ইত্যাদি যত সওয়াবের কাজ আছে। আপনি জানেন, আপনার এই নেক কাজের নিয়ত করার নিমিত্তে আপনার আমলনামায় একটি করে

    দেশে দেশে বিক্ষোভ

    ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ হচ্ছে। ছাত্র আন্দোলনের এই ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে খোদ যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় কলাম্বিয়া, ব্রাউন, ইয়েল, হার্ভার্ড, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট অস্টিন, ইউসিএলএসহ আরও বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। এসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একটি একাডেমিক ভবন অধিকারে নিয়ে সেখানকার হ্যামিল্টন হলের নাম পাল্টে হিন্দ হল করেছেন। হিন্দ রজব নামের পাঁচ বছর বয়সী ফিলিস্তিনি শিশুকে ফেব্রুয়ারি মাসে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। দুই সপ্তাহ আগে সাহায্যের জন্য আবেদন জানিয়েছিল সে আর ইসরায়েলি সেনাদের গোলাগুলির মধ্যে আটকা পড়েছিল। তার নামেই এ নামকরণ। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হ্যামিল্টন হল
  • ০৬ মে ২০২৪, ০৬:০২ পিএম
    সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার বিষয়ে আপনার মতামত কী?

    সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার বিষয়ে আপনার মতামত কী?

    • ৩৫ করা উচিত
    • ৩৫ করা উচিত নয়
    মোট ভোটদাতাঃ ৩,৪০১ জন
    মোট ভোটারঃ ৩,৪০১
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বাতাসের কী খবর?

চোর নিয়ে গেছে একমাত্র সম্বল, দিশাহারা বৃদ্ধ দম্পতি

ডেঙ্গু প্রকোপ নিয়ে কালবেলায় আজ যত খবর

মেডিকেলে সুযোগ পেয়েও হননি ভর্তি, স্বপ্নপূরণ করেন পাইলট হয়ে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদেশি অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১

কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

সাতসকালে ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতা হায়দার আকবর খান আর নেই

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ আজ

১০

১১ মে : নামাজের সময়সূচি

১১

শনিবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

১২

সুনামগঞ্জে ৩ বিএনপি নেতাকে শোকজ

১৩

সালিশের কথা বলে ডেকে নিয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৪

জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন

১৫

সিলেটে শনাক্ত হচ্ছেন ডেঙ্গু রোগী, প্রতিরোধ প্রস্তুতিতে ঢিমেতাল

১৬

সিলেটে মধ্যরাতে মেয়রের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১৭

মধ্যরাতে সড়কে ঝাড়ু হাতে তামিম ইকবাল

১৮

চট্টগ্রামে মোটরসাইকেলে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কা, নিহত ১

১৯

ঢাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্র কল্যাণ সংগঠনের কমিটি গঠন

২০
প্রস্তুতি নেই সিসিকের
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৃহস্পতি ও গতকাল শুক্রবার দুদিনে তিনজন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন। এর পরও নগরীতে ডেঙ্গুর প্রতিরোধে নেই প্রস্তুতি। নগরীর ছড়া, নালা, ড্রেন পরিষ্কারে নেই কোনো
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন / গবেষণাগার চালুর উদ্যোগ
গরমে বাড়ে কিউলেক্স মশার প্রজনন। গরম ছাপিয়ে স্বস্তির বৃষ্টি হলেও অস্বস্তির কারণ এডিস মশা। এমন পরিস্থিতিতে নগরের মশা নিয়ন্ত্রণে কখনো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) গবেষকদের দ্বারস্থ হতে হয় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনকে
বরিশাল সিটি করপোরেশন / ওষুধে মশা নয়, মরে তেলাপোকা
৫৮ দশমিক ১৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের বরিশাল নগরীর বাসিন্দাদের তাড়া করছে ডেঙ্গু আতঙ্ক। খাল, নালা, নর্দমাজুড়ে মশার প্রজনন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। নগরবাসী বলছেন, সিটি করপোরেশন থেকে যে ওষুধ দেওয়া হচ্ছে, তাতে
বছরব্যাপী কর্মসূচিতে সফলতা / রাসিক উদাহরণ সৃষ্টি করেছে
করোনার পর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নখ্যাত রাজশাহী নগরীতে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব অনেক বেড়ে গিয়েছিল। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনাও ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। এর পর থেকেই ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে নড়েচড়ে বসে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকে
বৃষ্টির পর ঢাকার বাতাসের কী খবর?
বৃষ্টির পর ঢাকার বাতাসের কী খবর?
সারা দেশে বৃষ্টি ঝরছে কয়েক দিন ধরেই। এই ধারাবাহিকতা রয়েছে রাজধানী ঢাকাতেও। আজ সকালে বজ্রসহ বৃষ্টিতে ভিজেছে ঢাকার রাস্তা। এমন দিনে উন্নতি হয়েছে ঢাকার বাতাসে। শনিবার (১০ মে) সকাল পৌনে ৯টায় আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ৮৯ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৬ নম্বরে রয়েছে ঢাকা।  বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২১২ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে মিশরের কায়রো শহর; ২০৮ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ শহর, ১৬৭ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে ইন্দোনেশিয়ার মেদান শহর; এ ছাড়া ১৬২ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে ভারতের দিল্লি এবং ১৫৪ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে কঙ্গোর কিনসাসা শহর। আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে ‘মাঝারি’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ধরা হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে দিনের পর দিন ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। এর তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুসারে, বিশ্বে বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বাড়ছে।
২ মিনিট আগে

সাত দফা দাবিতে আন্দোলনে সরকারি কর্মচারীরা

১২ ঘণ্টা আগে

পহেলা বৈশাখ অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে

মালয়েশিয়াগামীদের সতর্ক করে জরুরি বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে

সড়কপথে ঢাকায় ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে

সোলার সেচ পাম্পে ৪০ শতাংশ ভর্তুকি দেওয়ার পরিকল্পনা আছে : নসরুল হামিদ

১৪ ঘণ্টা আগে
প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতা হায়দার আকবর খান আর নেই
প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতা হায়দার আকবর খান আর নেই
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা হায়দার আকবর খান রনো আর নেই। শুক্রবার (১০ মে) রাত ২টার পর রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুর বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জলি তালুকদার। জানা গেছে, হায়দার আকবর খান ধানমন্ডির নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। গত সোমবার সন্ধ্যায় বেশি অসুস্থবোধ করলে তাকে রাজধানীর হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই মারা যান তিনি। জলি তালুকদার বলেন, হায়দার আকবর খান রনোর শেষ বিদায়ের আনুষ্ঠানিকতার বিষয়ে স্থান ও সময় পরে জানানো হবে। মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিক হায়দার আকবর খান রনো পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও নেতা। তিনি একাধিক বইয়ের লেখক। ২০১০ সালে মতভিন্নতার কারণে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ছেড়ে হায়দার আকবর খান সিপিবিতে যোগ দেন। ২০১২ সালে তাকে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য করা হয়। এরপর তিনি সিপিবির উপদেষ্টা হন। হায়দার আকবর খান রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস নড়াইলের বরাশুলা গ্রামে।
২ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ আজ
দেশ গভীর সংকটের দিকে যাচ্ছে : আমিনুল হক 
দেশ গভীর সংকটের দিকে যাচ্ছে : আমিনুল হক 
গরিব মানুষকে আরও গরিব করছে আ.লীগ : রিজভী 
গরিব মানুষকে আরও গরিব করছে আ.লীগ : রিজভী 
আ.লীগ সরকারের জনসমর্থন শূন্যের কোঠায়: গয়েশ্বর
আ.লীগ সরকারের জনসমর্থন শূন্যের কোঠায়: গয়েশ্বর
‘মানুষ আবারও নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে’
‘মানুষ আবারও নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে’
শনিবার আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ 
শনিবার আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ 

আইসিটি খাতে বিনিয়োগে জাপানের প্রতি আহ্বান পলকের 

বাংলাদেশের ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) খাতে বিনিয়োগের জন্য জাপানি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ আইটি বিজনেস সামিট-২০২৪’ অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি। আইটি ও আইটিইএস খাতে বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পলক বলেন, স্বাধীনতা থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত জাপান বাংলাদেশের বিশ্বস্ত উন্নয়ন সহযোগী। হাইওয়ে কমিউনিকেশন, মেট্রোরেল, থার্ড টার্মিনাল, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর ইত্যাদিসহ বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টে জাপান সফলতার সঙ্গে কাজ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘমেয়াদি ভিশন নিয়ে পোস্ট, টেলিকম এবং আইসিটি খাতে বিনিয়োগ করতে জাপানি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন- ইলেকট্রনিক্স, ডিজিটাল ডিভাইস ম্যানুফ্যাকচারিং, অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট, সফ্টওয়্যার, আইসিটি শিল্প এবং স্টার্টআপে জাপানি কোম্পানিগুলির আগ্রহ দেখেছি। বর্তমানে বাংলাদেশে দুই হাজার ৫০০টি স্টার্টআপ রয়েছে এবং তাদের মধ্যে ২০০টি স্টার্টআপ জাপান, সিঙ্গাপুর, ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ২ বিলিয়ন ডলার পেয়েছে। এটি দেখায় যে বাংলাদেশি স্টার্টআপগুলো বিশ্বব্যাপী বৃদ্ধি এবং বিশ্বাস অর্জন করেছে। এইসব সাফল্যের পাশাপাশি দক্ষ মানবসম্পদ, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, বাজার মাপযোগ্যতা, পলিসি, সরকারি সহায়তা এবং লজিস্টিক সব ক্ষেত্রে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করেছে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, বাংলাদেশ স্টার্টআপ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ, বেসিসের সভাপতি মি. রাসেল টি আহমেদ।

রপ্তানিকারকদের আয় ৩০ শতাংশ বেড়েছে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

রপ্তানিকারকদের আয় ৩০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। বৃহস্পতিবার (৯ মে) হোটেল রেডিসন ব্লুতে সিআইপি (রপ্তানি ও ট্রেড)-২০২২ কার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, তিন বছরে ডলারের মূল্য বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। রপ্তানিকারকদের আয়ও ৩০ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে নগদ সহায়তা কমে গেলেও রপ্তানিকারকদের আয় টাকার অঙ্কে বাড়ছে। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের দিকে ধাবিত হচ্ছি। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা ২০২৬ সালে যাত্রা শুরু করব। তিন বছর বিভিন্ন দেশে মার্কেট অ্যাক্সেস পাব। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে এসব সুবিধা সীমিত হয়ে যাবে। এ জন্য বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে সুযোগ তৈরি করতে এরই মধ্যে প্রায় ২৬ দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির উদ্যোগ নিয়েছি। ভারত, জাপান, চীন, কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়ার বাজারে সহজে প্রবেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, আজকে বাংলাদেশের যে অর্জন, বিশেষ করে ২০০৯ থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের যে অর্জন তা সারা পৃথিবীতে স্বীকৃত। বাংলাদেশ এই জায়গায় পৌঁছাতে পারবে তা অনেকে বিশ্বাস করত না। ২০০৯ সালে যেখানে রপ্তানি ছিল ১৫ বিলিয়ন ডলারের একটু বেশি, আজকে সেই রপ্তানি আয় প্রায় ৪ গুণ বেড়ে ৬৩ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।  তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজকে বিশ্বের ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। যার জিডিপির আকার প্রায় ৪৬০ বিলিয়নের ওপরে। এই সবগুলো অর্জনই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। তিনি ব্যবসা-বাণিজ্যে লজিস্টিক যে সাপোর্ট দিয়েছেন এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে যে পরিবর্তন হয়েছে, সেটি অনস্বীকার্য। আজকে রপ্তানি বাণিজ্যের সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি যোগাযোগ ব্যবস্থা। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা রপ্তানি বাণিজ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আমরা ১৪০ জনকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার জন্য সিআইপি প্রদান করছি। সেই সঙ্গে এ দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই তাদের স্বীকৃতিস্বরূপ ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সুপারিশ মোতাবেক ৪৪ জনকে সিআইপি ট্রেড হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কয়েকটি উদ্যোগের মধ্যে একটি হলো প্রোডাক্ট ডাইভারসিফিকেশন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা দেশে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টসের সঙ্গে লেদার, জুট, টি সেক্টরসহ ফার্মাসিটিক্যালস সেক্টরকে অগ্রাধিকার দিয়ে কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। এ বছর প্রধানমন্ত্রী বর্ষপণ্য হিসেবে হস্তশিল্পকে ঘোষণা করেছেন। আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ‘একটি গ্রাম, একটি পণ্য’ স্লোগানে তৃণমূলে কারিগরদের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তার মাধ্যমে হস্তশিল্পকে একটি বিকল্প রপ্তানি পণ্য হিসেবে তুলে ধরতে চাই। এটি নিয়ে আমাদের অনেকগুলো পরিকল্পনা আছে।  তিনি আরও বলেন, বিশ্বের ৭৩টি দেশে আমাদের অ্যাম্বাসি আছে। ২৩টি দেশে আমাদের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর আছে। তাদের মাধ্যমে আগামী পহেলা বৈশাখে অ্যাম্বাসিতে বৈশাখী মেলা করতে চাই। সেখানে আমরা আমাদের হস্তশিল্প পৌঁছে দিতে চাই। যাতে আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যে সেটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, গতকালই আমাদের টাকার প্রায় ৬ শতাংশ ডিভ্যালুয়েশন করা হয়েছে। রপ্তানিকারকদের সব সময় একটা চাপ ছিল, আমরা যেনো ডলার ডিভ্যালুয়েশন করে এমন একটি পর্যায়ে রাখি যাতে আমাদের রপ্তানি কস্পিটিটিভ হয়। এখন যখন ডিভ্যালুয়েশন হয়েছে, তখন কিন্তু আমাদের রপ্তানিকারকদের আয় বেড়েছে। যদিও আমাদের দেশ আমদানিনির্ভর। তারপরও আমাদের রপ্তানি কম্পিটিটিভনেসের জন্য আমাদের ডিভ্যালুয়েশ করতে হচ্ছে। আমরা আশা করি, এতে আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যের কম্পিটিটিভনেস বাড়বে। এই সুযোগটা আমাদের রপ্তানিকারকদের কাজে লাগাতে হবে। 

ডলারের দাম বাড়ায় অর্থনীতির ওপর চাপ পড়বে না : সালমান এফ রহমান 

ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশের অর্থনীতির ওপর কোনো চাপ পড়বে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।  বৃহস্পতিবার (৯ মে) ইউএস ট্রেড শোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিফ্রিংয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।  সালমান এফ রহমান বলেন, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ডলারের দাম বাড়ানোর বিকল্প ছিল না। ডলারের দাম বাড়ায় দেশে রপ্তানির ওপর প্রচুর প্রভাব পড়বে। এর ফলে রেমিট্যান্স আয় ও রপ্তানিমুখী শিল্প উপকৃত হবে।  তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা খুবই প্রয়োজন ছিল। মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে আছে যা আমাদের কমানো দরকার। একই সঙ্গে ডলারের দাম বাড়ায় দেশের অর্থনীতির ওপর কোনো চাপ পড়বে না। তার কারণ কৃষিখাতে দেশ অনেক ভালো করছে। খাদ্যে আমরা স্বয়ংসম্পন্ন হতে পেরেছি।  এ সময় তিনি বলেন, যারা ট্যাক্স দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড তাদের ওপর আরও বেশি ট্যাক্স চাপিয়ে দিচ্ছে। যাদের টিন আছে তাদের সবাইকে ট্যাক্সের আওতায় আনা উচিত বলেও জানান তিনি।  তিনি আরও বলেন, ট্যাক্স রেট কমিয়ে ট্যাক্স নেট বাড়ানো দরকার। বিশ্বের যেসব দেশ ট্যাক্স রেট কমিয়েছে এবং ট্যাক্স নেট বাড়িয়েছে তাদেরই রাজস্ব বেড়েছে।  ব্যবসায়ীদের করের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উপজেলা এমনকি গ্রাম অঞ্চলেও অনেকে ভালোভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। তাদেরও ট্যাক্সের আওতায় আনতে হবে।  বিশ্বের যেসব দেশ থেকে বেশি পরিমাণে আমদানি করা হয় সেসব দেশের মুদ্রায় যদি ট্রেড করা হয়, তাহলে ডলারের ওপর চাপ কমে যাবে বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর বিনিয়োগ উপদেষ্টা। 
০৯ মে, ২০২৪
ডলারের দাম বাড়ায় অর্থনীতির ওপর চাপ পড়বে না : সালমান এফ রহমান 

চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে দাম কমবে : খাদ্যমন্ত্রী

চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে দাম কমবে বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।  বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকায় ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) একটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, আমাদের শুধু ছাঁটাই করে যে চাল নষ্ট হচ্ছে, সেটা অর্ধেক রপ্তানি করলেই হবে। কারণ উৎপাদিত প্রায় চার কোটি টনের মধ্যে তিন শতাংশ হারে প্রায় ১২ লাখ টন চাল ছাঁটাই করার কারণে অপচয় হচ্ছে। আমাদের চাল পাঁচ দফা ছাঁটাই করে চকচকে করা হচ্ছে। দুবার ছাঁটাই করলেও ৫-৭ লাখ টন চাল বাড়বে।  সাধন চন্দ্র বলেন, দফায় দফায় ছাঁটাই করার পর চালের মধ্যে শুধু কার্বোহাইড্রেট ছাড়া অন্য কোনো পুষ্টি থাকছে না। এতে খরচ হচ্ছে বিদ্যুৎ, শ্রমিকের মজুরি সবকিছু মিলে প্রতি কেজিতে প্রায় চার টাকা। যে ভার ভোক্তাকে বহন করতে হচ্ছে। চালের দামে এ খরচ যুক্ত হচ্ছে। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা নতুন আইন করে চাল ছাঁটাই বন্ধ করছি, মিনিকেট বা বিভিন্ন নামে চাল বাজারজাত করাও বন্ধ করেছি। ভোক্তাদের আমি বলব, আপনারা চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করুন। তাহলে যেমন চালের দাম কমবে, আমরা চাল রপ্তানি করতেও সফল হব। এ আইন কার্যকর হওয়ার পর আগামী আমন মৌসুম থেকে চাল ছাঁটাই করলে মিল মালিকরা জরিমানার শিকার হবে। আসুন সবার প্রচেষ্টায় আমরা চাল রপ্তানির প্রস্তুতি নিই। সেমস-গ্লোবাল ইউএসএ অ্যান্ড এশিয়া প্যাসিফিক এর প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর মেহেরুন এন. ইসলামের স্বাগত বক্তব্যে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান ও সিইও এ এইচ এম আহসান। আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের (বিএফএসএ) চেয়ারম্যান মো. জাকারিয়া, কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ হাসান আরিফ, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) পরিচালক (বিপণন, নকশা ও কারুশিল্প) আব্দুন নাসের খান। 
০৯ মে, ২০২৪
চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে দাম কমবে : খাদ্যমন্ত্রী

খোলাবাজারে পাওয়া যাচ্ছে না ডলার

ক্রলিং পেগ ঘোষণা করে মার্কিন মুদ্রা ডলারের দর ১১৭ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে আবারো খোলাবাজারে ডলার নিয়ে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যেই খোলাবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে ডলার। তবে দুই-একটি মানি চেঞ্জারে পাওয়া গেলেও গুণতে হচ্ছে ১২৬-১২৮ টাকা। রাজধানীর মতিঝিল, দিলকুশা, পল্টন ও গুলশান এলাকার মানি চেঞ্জারগুলো ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য বলছে, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দর ১১৭ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। ওই সময়ও খোলাবাজারে ডলারের নির্ধারিত দর ছিল ১১৬ টাকা। যদিও ব্যবসায়ীরা ১১৮ থেকে ১১৯ টাকা ডলার বিক্রি করছিল। কিন্তু ব্যাংক রেট ১১৭ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়ার পরই খোলাবাজারে ডলারের সংকট তৈরি হয়। এতে ডলারে দর এক লাফে বেড়ে ১২৬ থেকে ১২৮ টাকায় দাঁড়িয়েছে। যদিও মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব মো. হেলাল উদ্দিন সিকদারের দাবি ডলার দর ১২১-১২২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। জানতে চাইলে তিনি কালবেলাকে বলেন, খোলাবাজারে ডলারের তেমন কোনো সংকট ছিল না। আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত দরেই ডলার বিক্রি করতে শুরু করেছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে ডলারের দর ১১৭ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়ায় একটু সমস্যা তৈরি হয়েছে। এক সঙ্গে এতে টাকা বৃদ্ধি না করলে ভালো হতো। তবে আমরা চেষ্টা করছি যাতে ডলার দর খুব বেশি বেড়ে না যায়। এদিকে রাজধানীর দিলকুশা এলাকায় ডলার কিনতে আশা রফিকুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৪টি মানি চেঞ্জারে গিয়েও ডলার পাইনি। তারা বলছে ডলার নেই। অন্য জায়গায় যোগাযোগ করেন।  আর দিলকুশা এলাকার একটি মানি চেঞ্জারের কর্মকর্তার কাছে গ্রাহক সেজে দাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কাছে ডলার নেই। তবে ব্যবস্থা করে দিতে পারব। সে ক্ষেত্রে দাম দিতে হবে ১২৮ টাকা করে। অপর একজন দর ১২৬ টাকা জানিয়েছেন। অন্য আরও কয়েকজনের কাছে জানতে চাইলেও তারা ডলার নেই বলে জানিয়েছে।
০৯ মে, ২০২৪
খোলাবাজারে পাওয়া যাচ্ছে না ডলার
চোর নিয়ে গেছে একমাত্র সম্বল, দিশাহারা বৃদ্ধ দম্পতি
চোর নিয়ে গেছে একমাত্র সম্বল, দিশাহারা বৃদ্ধ দম্পতি
মেডিকেলে সুযোগ পেয়েও হননি ভর্তি, স্বপ্নপূরণ করেন পাইলট হয়ে
মেডিকেলে সুযোগ পেয়েও হননি ভর্তি, স্বপ্নপূরণ করেন পাইলট হয়ে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদেশি অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদেশি অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
সালিশের কথা বলে ডেকে নিয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
সালিশের কথা বলে ডেকে নিয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন
জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন
সিলেটে শনাক্ত হচ্ছেন ডেঙ্গু রোগী, প্রতিরোধ প্রস্তুতিতে ঢিমেতাল
সিলেটে শনাক্ত হচ্ছেন ডেঙ্গু রোগী, প্রতিরোধ প্রস্তুতিতে ঢিমেতাল
সুনামগঞ্জে ৩ বিএনপি নেতাকে শোকজ
সুনামগঞ্জে ৩ বিএনপি নেতাকে শোকজ
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

স্বাধীন ফিলিস্তিন গঠনের পক্ষে জাতিসংঘে ১৪৩ দেশ

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে জাতিসংঘে ভোটাভুটি হয়েছে। এতে দেশটির পক্ষে বাংলাদেশসহ ১৪৩ দেশ ভোট দিয়েছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শুক্রবার (১০ মে) এ বিষয়ে ভোটাভুটি হয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে এ প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। এতে বলা হয়, স্বাধীন ফিলিস্তিন গঠনের পক্ষে আবারও নিরাপত্তা পরিষদে ভোট নেওয়া হোক। এতে আপনাদের সমর্থন আছে কিনা।  সাধারণ পরিষদের এ প্রস্তাবে ১৪৩ দেশ পক্ষে ভোট দিয়েছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরায়েলসহ ৯টি দেশ বিপেক্ষে ভোট দিয়েছে। এছাড়া প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল ২৫ দেশ।  সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, এ প্রস্তাব ফিলিস্তিনিকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেয় না, তবে কেবল তাদের যোগদানের যোগ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। ২০১১ সালে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পেতে আবেদন করেছিল ফিলিস্তিন। সেই আবেদন এখনো পড়ে আছে। গত মাসে নিরাপত্তা পরিষদে ভোটের আয়োজন করা হয়। সেখানে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘে পূণ সদস্যপদ দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদের ১২টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবে ভেটো দেওয়ায় তা আর পাস হয়নি। তবে পূর্ণ সদস্যপদের আবেদন আবারও সচল করার চেষ্টা করছে ফিলিস্তিন। সাধারণ পরিষদে আজ এই প্রস্তাব পাস হলে কার্যকরভাবে তা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে। কোনো দেশকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য পদ পেতে হলে অবশ্যই নিরাপত্তা পরিষদের ছাড়পত্র লাগবে। নিরাপত্তা পরিষদ ছাড়পত্র দিলে বিষয়টি উঠবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে। ১৯৩ সদস্য বিশিষ্ট এই পরিষদের কমপক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ ভোট দিলেই তবে ওই দেশটি জাতিসংঘে প্রবেশ করতে পারবে। ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দিতে না পারলেও শুক্রবারের প্রস্তাব পাস হলে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে কিছু বাড়তি সুবিধা পাবে দেশটি। যেমন সাধারণ পরিষদে অন্যান্য সদস্য দেশের মতো ফিলিস্তিনের জন্য সিট বরাদ্দ থাকবে। তবে তারা কোনো প্রস্তাবে ভোট দিতে পারবে না। সাত মাসের বেশি সময় ধরে গাজা যুদ্ধ চলছে। ইসারয়েলি হামলায় সেখানে ৩৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। অন্যদিকে হামাসের হামলায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাত নিরসনে এই যুদ্ধের মধ্যে আবারও দ্বিরাষ্ট্রীয় সমধানের বিষয়টি আলোচনায় আসছে। দ্বিরাষ্ট্রীয় সমধানের মূল কথা হলো ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র পাশাপাশি অবস্থান করবে।
হাজিদের জন্য অত্যানুধিক যাতায়াত ব্যবস্থার ঘোষণা সৌদির
হাজিদের জন্য অত্যানুধিক যাতায়াত ব্যবস্থার ঘোষণা সৌদির
গাজায় ৫০০ মসজিদ ধ্বংস ও শত শত ইমাম হত্যা করেছে ইসরায়েল
গাজায় ৫০০ মসজিদ ধ্বংস ও শত শত ইমাম হত্যা করেছে ইসরায়েল
রাফায় অভিযানে ফিলিস্তিনিদের কৌশলগত বিজয় হতে পারে: যুক্তরাষ্ট্র
রাফায় অভিযানে ফিলিস্তিনিদের কৌশলগত বিজয় হতে পারে: যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন নৌবাহিনীর জাহাজে জলদস্যুদের হামলা, অতঃপর...
মার্কিন নৌবাহিনীর জাহাজে জলদস্যুদের হামলা, অতঃপর...
ফিলিস্তিনি বন্দিদের ওপর ইসরায়েলি নির্যাতনের ভয়ংকর তথ্য ফাঁস
ফিলিস্তিনি বন্দিদের ওপর ইসরায়েলি নির্যাতনের ভয়ংকর তথ্য ফাঁস
ঘরে ঢুকে বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে গুলি করল পুলিশ
ঘরে ঢুকে বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে গুলি করল পুলিশ
দর্শক খরায় শো চলেনি ‘পটু’ ও ‘শ্যামা কাব্য’র 
দর্শক খরায় শো চলেনি ‘পটু’ ও ‘শ্যামা কাব্য’র 
পরীর ঘরে ছেলের পরে মেয়ে
পরীর ঘরে ছেলের পরে মেয়ে
‘ব্যাড গার্লস’-এ তানিন সুবহা 
‘ব্যাড গার্লস’-এ তানিন সুবহা 
আসছে অর্ণবের নতুন অ্যালবাম
আসছে অর্ণবের নতুন অ্যালবাম
জনের সঙ্গে বিপাশার প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন ডিনো (ভিডিও)
জনের সঙ্গে বিপাশার প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন ডিনো (ভিডিও)
একমঞ্চে বহু চমক
রক অ্যান্ড রিদম ৪.০ / একমঞ্চে বহু চমক
বুবলীর অভিযোগে দুজনকে সতর্ক করেছে পুলিশ
বুবলীর অভিযোগে দুজনকে সতর্ক করেছে পুলিশ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
নাটকীয় ধসে লজ্জার রেকর্ড বাংলাদেশের  
নাটকীয় ধসে লজ্জার রেকর্ড বাংলাদেশের  
বোলারদের নৈপুণ্যে টাইগারদের শ্বাসরুদ্ধকর জয়
বোলারদের নৈপুণ্যে টাইগারদের শ্বাসরুদ্ধকর জয়
নেইমার-ক্যাসেমিরোকে বাদ দিয়েই ব্রাজিলের কোপা আমেরিকার দল 
নেইমার-ক্যাসেমিরোকে বাদ দিয়েই ব্রাজিলের কোপা আমেরিকার দল 
শেষের পথে ইউরোপের ফুটবল মৌসুম। তবে ক্লাব ফুটবল শেষ হলেও পরের মাসেই শুরু হচ্ছে দুটি মহাদেশীয় ফুটবল শ্রেষ্টত্বের আসর কোপা ও ইউরো। এরমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জুনের ২৩ তারিখ থেকে শুরু হবে লাতিন আমেরিকা মহোদেশের ফুটবল শ্রেষ্ঠত্বের আসর কোপা আমেরিকা। মহাদেশীয় এই আসরকে সামনে রেখে চমক রেখে দল ঘোষণা করেছে আসরের শিরোপার অন্যতম দাবিদার ব্রাজিল। সেলেসাওদের দল থেকে বাদ পড়েছেন দুই অভিজ্ঞ তারকা নেইমার জুনিয়র ও ক্যাসেমিরোর। তবে সুযোগ পেয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের তরুণ স্ট্রাইকার ফেলিপে এন্ড্রিক। শুক্রবার (১০ মে) রিও ডে জেনেরিওতে আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা করেন সেলেসাও কোচ দরিভাল জুনিয়র। আগামী ২১ জুন পর্দা উঠতে যাচ্ছে লাতিন ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই কোপা আমেরিকার। তবে তার আগে ৯ জুন মেক্সিকো ও ১৩ জুন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে ব্রাজিল। এই ২৩ জন সেই দুই ম্যাচেও ব্রাজিলের প্রতিনিধিত্ব করবে। OFFICIAL: Brazil list for Copa América. ️ Richarlison, Casemiro, Matheus Cunha, Gabriel Jesus, Bremer are OUT of the list. Alisson Ederson Bento Danilo Yan Couto Beraldo Militão Gabriel Magalhães Marquinhos Arana Wendell Andreas Pereira Bruno Guimarães Douglas Luiz pic.twitter.com/mKRHx9QROv — Fabrizio Romano (@FabrizioRomano) May 10, 2024 প্রীতি ম্যাচ ও গুরুত্বপূর্ণ এই টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে প্রায় এক মাস আগেই দল দিল সেলেসাওরা। ২৩ জনের স্কোয়াডে চমক ফর্মের বাইরে থাকা মিডফিল্ডার ক্যাসেমিরোর অনুপস্থিতি। ইনজুরি কাটিয়ে পুনর্বাসনে থাকা তারকা ফরোয়ার্ড নেইমারকেও বিবেচনায় রাখা হয়নি। বাদ পড়েছে টটেনহামের স্ট্রাইকার রিচার্লিসনও। তবে কোপা আমেরিকার দলে সুযোগ পেয়েছেন ১৭ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড এন্ড্রিক। দায়িত্ব পাওয়ার পর দরিভালের অধীনে ২৪ মার্চ ইংল্যান্ড ও ২৭ মার্চ স্পেনের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলে ব্রাজিল। দুই প্রীতি ম্যাচের স্কোয়াড থেকেই মূলত ২৩ জনকে বেছে নিয়েছেন ৬২ বছর বয়সী এ কোচ। অবশ্য ওই দুই প্রীতি ম্যাচে না থাকা ২৭ বছর বয়সী ডিফেন্ডার গিলহের্মে অ্যারানা ও ২৪ বছর বয়সী এভানিলসন দলে জায়গা পেয়েছেন। ২৫ জুন কোস্টারিকার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে কোপার যাত্রা শুরু হবে ব্রাজিলের। ‘ডি’ গ্রুপে তাদের বাকি দুই প্রতিপক্ষ প্যারাগুয়ে ও কলম্বিয়া। ব্রাজিলের স্কোয়াড: গোলকিপার: অ্যালিসন, বেনতো, এডার্সন রক্ষণভাগ: বেরালদো, এদের মিলিতাও, ম্যাগালায়েস, মারকুইনস, দানিলো, ইয়ান কোওতো, অ্যারেনা, ওয়েনদেল মিডফিল্ডার: আন্দ্রেস পেরেইরা, গিমারেস, ডগলাস লুইজ, জোয়াও গোমেজ, লুকাস পাকেতা ফরোয়ার্ড: এন্ড্রিক, এভানিলসন, গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেল্লি, রাফিনিয়া, স্যাভিও, রদ্রিগো ও ভিনিসিউস জুনিয়র।   
৪২ রানে ১০ উইকেট হারিয়ে নাটকীয় ধস বাংলাদেশের
৪২ রানে ১০ উইকেট হারিয়ে নাটকীয় ধস বাংলাদেশের
মিরপুরে আসিম জাওয়াদের স্মরণে এক মিনিটের নীরবতা
মিরপুরে আসিম জাওয়াদের স্মরণে এক মিনিটের নীরবতা
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X