‘রূপপুরে আরও একটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে’

‘রূপপুরে আরও একটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে’

রূপপুরে আরও একটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদে চলমান দ্বিতীয় অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি। অধিবেশনে সভাপতিত্ব
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণী, পালালেন তারিকুল
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণী, পালালেন তারিকুল
চেয়ারম্যানের হামলায় ছাত্রলীগ নেতা আহত
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা / চেয়ারম্যানের হামলায় ছাত্রলীগ নেতা আহত
বিধ্বস্ত বিমান শনাক্ত
বিধ্বস্ত বিমান শনাক্ত
ভোট না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে বেধড়ক পিটুনি, অবরুদ্ধ একটি গ্রাম
ভোট না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে বেধড়ক পিটুনি, অবরুদ্ধ একটি গ্রাম
স্বামীর ঘরে ইয়াবা রেখে ৯৯৯-এ স্ত্রীর ফোন
স্বামীর ঘরে ইয়াবা রেখে ৯৯৯-এ স্ত্রীর ফোন
দেশের আকাশে জিলকদের চাঁদ
দেশের আকাশে জিলকদের চাঁদ
  • রহমান মৃধা
    রহমান মৃধাসাবেক পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন

    লুট তখন, এখন ও আগামীকাল!

    অতীতে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলো দুর্বল দেশগুলোকে দখল করে সে সকল দেশ থেকে সম্পদ লুট করত, লেবার লুট করত। অনেক সময় দরিদ্র এবং মেহনতি মানুষদের কৃতদাস হিসেবে সারাজীবন ব্যবহার করত। পরের দেশে গিয়ে তাদের সম্পদ দখল করে এবং তাদেরকেই শ্রমিক হিসেবে কাজে লাগিয়ে, অনেক সময় জোরদখল করে সম্পদ লুট করে নিজ দেশে আমদানি করত। এ প্রথা (যাকে আমরা কলোনি বলি) বহু বছর ধরে চলেছে।  এ প্রথা আমরা নিজেরাও প্রয়োগ করেছি আমাদের সমাজে। যেমন হাট থেকে জোন বা কিষান কিনে তাকে কাজে লাগানোর প্রথা এখনও রয়েছে। বিনিময়ে এরা থাকা-খাওয়াসহ মজুরি পেয়ে থাকে। সময় এবং সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে মানুষ কৃতদাসমুক্ত হতে শুরু
    ড. আলা উদ্দিন
    ড. আলা উদ্দিনঅধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

    সুস্থভাবে টিকে থাকতে গাছ লাগানো অপরিহার্য

    গ্রীষ্মের ঝলকানিময় আবহাওয়ার কারণে বাংলাদেশে দিন দিন গরম হচ্ছে। এ গরম তাপমাত্রা (অসহনীয় আর্দ্রতাসহ ৪০ ডিগ্রির বেশি) এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট অন্যান্য সমস্যা মোকাবিলায় গাছ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গাছ শুধু প্রকৃতি বা দৃষ্টিনন্দন নয়, গাছ পরিবেশকে শীতল করা, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, বন্যা প্রতিরোধ এবং ভূমিকম্প ও ভূমিধসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করার মতো মৌলিক সেবাসমূহ দিয়ে থাকে, যা মানুষের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য। গাছ স্বাভাবিক ধারায় মূলত প্রাকৃতিক শীতাতপের কাজ করে। গাছ ছায়া প্রদান করে এবং বায়ুমণ্ডলকে ‘ইভাপোট্রান্সপিরেশন’ নামক একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শীতল করে, যার মূলত অর্থ তারা বাতাসে জলীয় বাষ্প ছেড়ে দেয় এবং চারপাশকে শীতল করে। যখন শহরগুলোতে
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজাপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, গ্লোবাল টেলিভিশন

    রাজনীতির বাণিজ্যিকীকরণ

    গতকাল বুধবার উপজেলা নির্বাচনের প্রথম পর্ব শেষ হলো। এবারের উপজেলা নির্বাচন চার পর্বে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রথম পর্বে ১৩৯টি উপজেলায় ভোট হলো। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কাউকে এবার দলীয় প্রতীক দেয়নি। ফলে প্রতিটি উপজেলায় দলের মধ্যে উন্মুক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। দল থেকে যে কেউ দাঁড়াতে পারবে, তবে মন্ত্রী-এমপিদের নিকট স্বজনরা যেন না দাঁড়ায়—দলের এ নির্দেশনাকে পাত্তা দেননি অনেক মন্ত্রী-এমপি। দলীয়ভাবে নির্বাচন হচ্ছে না, কিন্তু দল এত তৎপর কেন? একটি স্থানীয় নির্বাচন কেন্দ্র করে এত উত্তেজনাইবা কেন? কারণ হলো, ক্ষমতা ও অর্থ। এই প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে প্রায় ৭০ শতাংশ চেয়ারম্যান প্রার্থী ব্যবসায়ী। তাদের মধ্যে ৯৩ জনের এক কোটি টাকারও বেশি অস্থাবর
  • ড. শ্রী বীরেন শিকদার
    ড. শ্রী বীরেন শিকদারসংসদ সদস্য, মাগুরা-২

    সিগারেটের ওপর কার্যকর করারোপ প্রয়োজন

    বিড়ি, সিগারেটসহ সব ধরনের তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে নতুন করে কিছু বলা অনাবশ্যক। আমরা সবাই এখন কমবেশি জানি যে, তামাকজাত দ্রব্যের অর্থনৈতিক ও স্বাস্থ্যগত ক্ষয়ক্ষতি মারাত্মক। তামাকের বিপুল ব্যবহারের কারণে তামাক ব্যবহারকারীরা যেমন অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তেমনি তারা মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেও পড়ছেন। তামাকের সহজলভ্যতার কারণে ফুসফুসের ক্যান্সারসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর এ দেশে মৃত্যুর সংখ্যা কম নয়। চিকিৎসকরা বারবার এ বিষয়ে সতর্ক করছেন। গবেষকরাও গবেষণা করে হাতেনাতে দেখিয়ে দিচ্ছেন সিগারেটসহ তামাকের ক্ষয়ক্ষতির মাত্রাটা কেমন। তামাক ব্যবহারের কুফল হিসেবে পরোক্ষ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও এখন অনেক বেশি। উন্মুক্ত স্থানে সিগারেট, বিড়ি খাওয়ার কারণে পাশের ব্যক্তিটিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নীরবে-নিভৃতে। আমরা দেখছি

    বাংলাদেশের যোগাযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়নে অভূতপূর্ব সাফল্য

    সড়ক পরিবহন ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়নের পাশাপাশি নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থা জোরদার করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে বর্তমান সরকার। আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এবং টেকসই ও নিরাপদ মহাসড়ক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করাই সরকারের লক্ষ্য। সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে স্বয়ংক্রিয় মোটরযান ফিটনেস সেন্টার চালু করা হয়েছে। ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রবর্তনের মাধ্যমে বিআরটিএ’র প্রায় সকল সেবা ডিজিটালাইজড করা হয়েছে, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে ৬ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে পাঁচ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বাংলাদেশ রোড সেইফটি প্রজেক্ট’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। উন্নত পরিবহন ব্যবস্থা অর্থনৈতিক অগ্রগতির একটি নির্দেশকও বটে। তাই দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ বৃদ্ধি, চালকের বেতন ও কর্মঘণ্টা নির্দিষ্টকরণ, বিআরটিএর সক্ষমতা
    মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন
    মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেনসহযোগী অধ্যাপক, আইইউবি; সেক্স চেঞ্জ ফিল্ডে এইচডি, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিংগাপুর

    থ্যালাসেমিয়া-এক অবহেলিত বড় জনস্বাস্থ্য সমস্যা

    আজ ৮-ই মে, বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম থ্যালাসেমিয়াপ্রবণ দেশ হওয়া সত্ত্বেও দেশে এটি আলোচনার বিষয় হয়ে উঠতে পারেনি। যদিও প্রতিরোধযোগ্য রোগটি নীরব মহামারির আকার ধারণ করেছে কিন্তু থ্যালাসেমিয়াকে এখন পর্যন্ত দেশে এটিকে জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে না। বিশ্বের কিছু দেশে (বাংলাদেশ এর অন্যতম) থ্যালাসেমিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। আন্তর্জাতিক মাইগ্রেশনের কারণে এই রোগটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে। ২০০৬ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থ্যালাসেমিয়াকে বিশ্বের পাবলিক হেলথ সমস্যা হিসেবে ঘোষণা করে। প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশিয়ায় দুই লাখের বেশি থ্যালাসেমিয়া রোগী রয়েছে এবং প্রায় ৭ কোটি মানুষ এই রোগের বাহক।  থ্যালাসেমিয়া একটি অনিরাময়যোগ্য বংশগত রক্তরোগ। থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীর দেহে লোহিত রক্তকণিকা ঠিকমতো
  • ফারহিন ইসলাম
    ফারহিন ইসলামগবেষণা সহযোগী, সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)

    রক্ত পরীক্ষা কেবল বিয়ের আগে নয়, হোক ছাত্রজীবনেই

    প্রতি বছর বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ৮ই মে আন্তর্জাতিক থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত হয়। গত বছর দেশে এ দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল “তারুণ্য থেকে শুরু হোক থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধ, বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নিরাপদ”। প্রতি বছর এই দিবসকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন আলোচনা ও অনুষ্ঠানে প্রতিরোধের ওপর জোর দেয়া হলেও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধের কোনও সার্বিক কর্মসূচি নেই। থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধের জন্য যে কর্মসূচিগুলো প্রয়োজন তার মধ্যে রয়েছে বাহক শনাক্তকরণ, বাহকের জেনেটিক কাউন্সেলিং, রোগের সমস্যা ও ঝুঁকি সম্পর্কে বাহকদেরকে অবগত করা এবং সমাজে ব্যাপক আকারে সচেতনতা সৃষ্টি। থ্যালাসেমিয়া বাহক কোনো রোগ নয়। যদি আপনি থ্যালাসেমিয়া বাহক হয়ে থাকেন এর মানে আপনি একটি ত্রুটিপূর্ণ
    ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী
    ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীবাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান ও চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

    বৃক্ষরোপণে সচেতনতা বাড়াতে হবে

    বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী। তিনি আন্তর্জাতিকমানের একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। ২০০৪ সালে হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ডার্মাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। শমরিতা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত চিকিৎসক। চিকিৎসা শাস্ত্রে অনন্যসাধারণ অবদানের জন্য ২০২০ সালে পেয়েছেন চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রীতা ভৌমিক কালবেলা: বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য অভিনন্দন। প্রথমেই আপনার কাছে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রেড ক্রস কিংবা রেড ক্রিসেন্টের গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে চাই। অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী: রাষ্ট্রপতির প্রজ্ঞাপনে এবং প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনে ২৮
    প্রভাষ আমিন
    প্রভাষ আমিনসাংবাদিক

    সমাজসেবা যখন ব্যবসা

    দিন দশেক আগেও মিল্টন সমাদ্দার নামটি আমার কাছে প্রায় অচেনাই ছিল। তিনি সমাজসেবা করেন, পথ থেকে কুড়িয়ে নিয়ে মানুষের সেবা করতেন; এটুকুই জানতাম। কিন্তু তার সমাজসেবার ধরন, অর্থের উৎস সম্পর্কে পরিষ্কার কোনো ধারণা ছিল না। প্রায় দুই কোটি লোক যাকে ফলো করেন, তার সম্পর্কে এত কম জানা নিয়ে আমার মধ্যে একটু অপরাধবোধও ছিল। স্বীকার করছি, একজন সাংবাদিক হিসেবে এটা আমার ব্যর্থতা। আমার ব্যর্থতা পুষিয়ে দিতেই যেন মাঠে নামল দৈনিক কালবেলা। দারুণ এক অনুসন্ধানী রিপোর্টে তারা মিল্টন সমাদ্দারের গোমর ফাঁস করে দেয়। কালবেলার প্রতিবেদন প্রকাশের পর মিল্টন সমাদ্দার সারা দেশের সাধারণ মানুষের আলোচনায় পরিণত হন। কালবেলার রিপোর্ট অবশ্য অনেকে বিশ্বাস করেননি।
  • ০৬ মে ২০২৪, ০৬:০২ পিএম
    সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার বিষয়ে আপনার মতামত কী?

    সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার বিষয়ে আপনার মতামত কী?

    • ৩৫ করা উচিত
    • ৩৫ করা উচিত নয়
    মোট ভোটদাতাঃ ২,৬৯১ জন
    মোট ভোটারঃ ২,৬৯১
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণী, পালালেন তারিকুল

যৌতুকের জন্য তিনমাসের অন্তঃসত্ত্বাকে হত্যা

নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা / চেয়ারম্যানের হামলায় ছাত্রলীগ নেতা আহত

রংপুরে ইয়াবাসহ ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার

পঞ্চগড়ে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন

মৌলভীবাজারে জামানত হারালেন আ.লীগ নেতা

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রাখায় শান্তি পরিষদের নিন্দা

ভিন্ন উপায়ে গাজায় ত্রাণ দেবে আমেরিকা

‘আমার ছেলে কই, আমি আছি আমার ছেলে তো নেই’

এক উপজেলাতেই জামানত হারালেন ৭ প্রার্থী

১০

বিধ্বস্ত বিমান শনাক্ত

১১

নানা আয়োজনে গজারিয়া গণহত্যা দিবস পালিত

১২

জানা গেল হবিগঞ্জের সংঘর্ষের কারণ

১৩

ভোট না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে বেধড়ক পিটুনি, অবরুদ্ধ একটি গ্রাম

১৪

নজিরবিহীন সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন যৌনকর্মীরা, সংসদে আইন পাস

১৫

অন্য কেউ গণতন্ত্র এনে দেবে না : মান্না

১৬

দেশের আকাশে জিলকদের চাঁদ

১৭

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৮

বিজিএপিএমইএ নির্বাচন / স্মার্ট বিজিএপিএমইএ গড়ার অঙ্গীকার একটিভ মেম্বার্স ইউনিয়নের

১৯

বিষ প্রয়োগে মরল ১০ লাখ টাকার মাছ

২০
মন্ত্রী-এমপির ১০ স্বজনের জয়
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরে তৃণমূলে যে দ্বৈরথ তৈরি হয়, তা উপজেলা নির্বাচনেও প্রভাব ফেলবে—এমন আশঙ্কায় আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী দেওয়া থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। নির্বাচন আরও গ্রহণযোগ্য ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে সংস্কার তেলেসমাতি / গোঁজামিলে চলছে ১৬০ কোটি টাকার কাজ
সময়ক্ষেপণের কারণে চার বছরের বেশি সময় ধরে নির্বাসিত ফুটবল দফায় দফায় ব্যয় বৃদ্ধিতে সরকারি কোষাগার থেকে অর্থ গচ্চা যাচ্ছে ফ্লাডলাইট, গ্যালারির চেয়ার, মাঠ, অ্যাথলেটিকস ট্র্যাক, পানির ব্যবস্থায় সমস্যা থাকছেই । সময়ক্ষেপণ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দখল’
যুক্তরাষ্ট্রের পথ ধরে এবার ইউরোপেও ছড়িয়ে পড়ছে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে বিক্ষোভ। এ বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিচ্ছেন নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, ফ্রান্স, সুইডেন, অস্ট্রিয়া, গ্রিসসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার বিভিন্ন
ফুটপাতের হকার থেকে মতিঝিলের ত্রাস নুরু
ছিলেন ফুটপাতের হকার। করতেন বিএনপির যুব সংগঠন যুবদলের রাজনীতি। তবে ক্ষমতার পালাবদলের সঙ্গে সঙ্গে বদলে ফেলেছেন নিজেকে। যোগ দিয়েছেন যুবলীগের রাজনীতিতে। এরপর ধীরে ধীরে ডালপালা মেলেছেন দেশের প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রাখায় শান্তি পরিষদের নিন্দা
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রাখায় শান্তি পরিষদের নিন্দা
ফিলিস্তিনের হামাস যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হওয়ার পরও দক্ষিণ গাজার রাফায় ইসরায়েলি বাহিনীর ভারী বোমা হামলার নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ শান্তি পরিষদ। বৃহস্পতিবার (৯ মে) এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মোজাফফর হোসেন পল্টু এবং সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান খান বলেন, ফিলিস্তিনের দেওয়া যুদ্ধ বিরতি প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর এ হামলা ন্যাক্কারজনক। জেনেভা কনভেনশন এবং সব আন্তর্জাতিক রীতিনীতি পদদলিত করে ইসরায়েলি বাহিনী ফিলিস্তিনের নিরীহ জনগণ এমনকি হাসপাতালে পর্যন্ত হামলা চালিয়েছে। এতে বহু হতাহত হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। শান্তি পরিষদ এ হামলার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ফিলিস্তিনের নিরীহ মানুষের ওপর ইসরায়েলি বর্বরতায় সারা দুনিয়ার শান্তিকামী মানুষ চরমভাবে ক্ষুব্ধ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়সহ এশিয়া, ইউরোপ এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এখন ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের নেতারা মার্কিন মদদে ইসরায়েলি বাহিনীর এ হামলা বন্ধে দেশটির উপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিকে অবিলম্বে বাস্তবে পরিণত করার জন্য শান্তি পরিষদের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায় লোডশেডিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে

সিঙ্গাপুরে আরও বাংলাদেশি কর্মী নেওয়ার প্রস্তাব বিমানমন্ত্রীর 

২ ঘণ্টা আগে

এভিয়েশন হাব গড়তে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের নির্দেশ বেবিচক চেয়ারম্যানের 

২ ঘণ্টা আগে

২০২২ সালের রেমিট্যান্স প্রাপ্তিতে বাংলাদেশের অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে

‘রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুর কাছাকাছি থেকেও ক্ষমতাচর্চায় আগ্রহী হননি ড. ওয়াজেদ মিয়া’

৩ ঘণ্টা আগে
অন্য কেউ গণতন্ত্র এনে দেবে না : মান্না
অন্য কেউ গণতন্ত্র এনে দেবে না : মান্না
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বর্তমানে দেশে গণতন্ত্র নেই। এ গণতন্ত্র আমাদেরই পুনরুদ্ধার করতে হবে। অন্য কেউ আমাদের গণতন্ত্র এনে দেবে না। বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’র উদ্যোগে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। মান্না বলেন, আমাদের ডাকে দেশের জনগণ আন্দোলন করেছে, নির্বাচন বয়কট করেছে। কিন্তু স্বৈরাচার সরকার তো ক্ষমতা থেকে গেল না। তাহলে আমরা কি ব্যর্থ হয়েছি? বর্তমান সরকার দেশের প্রতিটা খাত চুরি করে খেয়ে ফেলেছে, অর্থনীতি ধ্বংস করে দিয়েছে। দেশ গোল্লায় গেলেও তাদের কিছু যায়-আসে না। তারা তাদের নিজেদের স্বার্থে অটল। সুতরাং এ সরকারের সঙ্গে আপস করার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেন, বিগত জাতীয় নির্বাচনে দেশের ৯৫ শতাংশ মানুষ এ সরকারকে ভোট দেয়নি। উপজেলা নির্বাচনও দেশের জনগণ বয়কট করেছে। তাই বলব, সরকার পতনের আন্দোলন করতে হলে দমে গেলে হবে না। দেশের জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। সংগঠনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে এতে অন্যদের মধ্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নুর, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য অহিদুজ্জামান দিপু, ১২ দলীয় জোটভুক্ত লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি রাশেদ প্রধান, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ প্রমুখ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
২ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে যা জানাল বিএনপি
ব্রিটিশ কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে যা জানাল বিএনপি
নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি পাচ্ছে বিএনপি, আছে শর্ত
নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি পাচ্ছে বিএনপি, আছে শর্ত
দেশের অথনৈতিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে : খেলাফত মজলিস
দেশের অথনৈতিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে : খেলাফত মজলিস
দেশের জনগণ এখনো স্বাধীন নয় : গয়েশ্বর
দেশের জনগণ এখনো স্বাধীন নয় : গয়েশ্বর
দেশে বিভাজন সৃষ্টি করেছে আ.লীগ : সালাম
দেশে বিভাজন সৃষ্টি করেছে আ.লীগ : সালাম
ঢাকায় সমাবেশের অনুমতির বিষয়ে আশাবাদী বিএনপি
ঢাকায় সমাবেশের অনুমতির বিষয়ে আশাবাদী বিএনপি

আইসিটি খাতে বিনিয়োগে জাপানের প্রতি আহ্বান পলকের 

বাংলাদেশের ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) খাতে বিনিয়োগের জন্য জাপানি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ আইটি বিজনেস সামিট-২০২৪’ অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি। আইটি ও আইটিইএস খাতে বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পলক বলেন, স্বাধীনতা থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত জাপান বাংলাদেশের বিশ্বস্ত উন্নয়ন সহযোগী। হাইওয়ে কমিউনিকেশন, মেট্রোরেল, থার্ড টার্মিনাল, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর ইত্যাদিসহ বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টে জাপান সফলতার সঙ্গে কাজ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘমেয়াদি ভিশন নিয়ে পোস্ট, টেলিকম এবং আইসিটি খাতে বিনিয়োগ করতে জাপানি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন- ইলেকট্রনিক্স, ডিজিটাল ডিভাইস ম্যানুফ্যাকচারিং, অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট, সফ্টওয়্যার, আইসিটি শিল্প এবং স্টার্টআপে জাপানি কোম্পানিগুলির আগ্রহ দেখেছি। বর্তমানে বাংলাদেশে দুই হাজার ৫০০টি স্টার্টআপ রয়েছে এবং তাদের মধ্যে ২০০টি স্টার্টআপ জাপান, সিঙ্গাপুর, ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ২ বিলিয়ন ডলার পেয়েছে। এটি দেখায় যে বাংলাদেশি স্টার্টআপগুলো বিশ্বব্যাপী বৃদ্ধি এবং বিশ্বাস অর্জন করেছে। এইসব সাফল্যের পাশাপাশি দক্ষ মানবসম্পদ, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, বাজার মাপযোগ্যতা, পলিসি, সরকারি সহায়তা এবং লজিস্টিক সব ক্ষেত্রে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করেছে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, বাংলাদেশ স্টার্টআপ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ, বেসিসের সভাপতি মি. রাসেল টি আহমেদ।

রপ্তানিকারকদের আয় ৩০ শতাংশ বেড়েছে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

রপ্তানিকারকদের আয় ৩০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। বৃহস্পতিবার (৯ মে) হোটেল রেডিসন ব্লুতে সিআইপি (রপ্তানি ও ট্রেড)-২০২২ কার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, তিন বছরে ডলারের মূল্য বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। রপ্তানিকারকদের আয়ও ৩০ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে নগদ সহায়তা কমে গেলেও রপ্তানিকারকদের আয় টাকার অঙ্কে বাড়ছে। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের দিকে ধাবিত হচ্ছি। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা ২০২৬ সালে যাত্রা শুরু করব। তিন বছর বিভিন্ন দেশে মার্কেট অ্যাক্সেস পাব। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে এসব সুবিধা সীমিত হয়ে যাবে। এ জন্য বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে সুযোগ তৈরি করতে এরই মধ্যে প্রায় ২৬ দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির উদ্যোগ নিয়েছি। ভারত, জাপান, চীন, কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়ার বাজারে সহজে প্রবেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, আজকে বাংলাদেশের যে অর্জন, বিশেষ করে ২০০৯ থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের যে অর্জন তা সারা পৃথিবীতে স্বীকৃত। বাংলাদেশ এই জায়গায় পৌঁছাতে পারবে তা অনেকে বিশ্বাস করত না। ২০০৯ সালে যেখানে রপ্তানি ছিল ১৫ বিলিয়ন ডলারের একটু বেশি, আজকে সেই রপ্তানি আয় প্রায় ৪ গুণ বেড়ে ৬৩ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।  তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজকে বিশ্বের ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। যার জিডিপির আকার প্রায় ৪৬০ বিলিয়নের ওপরে। এই সবগুলো অর্জনই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। তিনি ব্যবসা-বাণিজ্যে লজিস্টিক যে সাপোর্ট দিয়েছেন এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে যে পরিবর্তন হয়েছে, সেটি অনস্বীকার্য। আজকে রপ্তানি বাণিজ্যের সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি যোগাযোগ ব্যবস্থা। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা রপ্তানি বাণিজ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আমরা ১৪০ জনকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার জন্য সিআইপি প্রদান করছি। সেই সঙ্গে এ দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই তাদের স্বীকৃতিস্বরূপ ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সুপারিশ মোতাবেক ৪৪ জনকে সিআইপি ট্রেড হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কয়েকটি উদ্যোগের মধ্যে একটি হলো প্রোডাক্ট ডাইভারসিফিকেশন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা দেশে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টসের সঙ্গে লেদার, জুট, টি সেক্টরসহ ফার্মাসিটিক্যালস সেক্টরকে অগ্রাধিকার দিয়ে কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। এ বছর প্রধানমন্ত্রী বর্ষপণ্য হিসেবে হস্তশিল্পকে ঘোষণা করেছেন। আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ‘একটি গ্রাম, একটি পণ্য’ স্লোগানে তৃণমূলে কারিগরদের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তার মাধ্যমে হস্তশিল্পকে একটি বিকল্প রপ্তানি পণ্য হিসেবে তুলে ধরতে চাই। এটি নিয়ে আমাদের অনেকগুলো পরিকল্পনা আছে।  তিনি আরও বলেন, বিশ্বের ৭৩টি দেশে আমাদের অ্যাম্বাসি আছে। ২৩টি দেশে আমাদের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর আছে। তাদের মাধ্যমে আগামী পহেলা বৈশাখে অ্যাম্বাসিতে বৈশাখী মেলা করতে চাই। সেখানে আমরা আমাদের হস্তশিল্প পৌঁছে দিতে চাই। যাতে আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যে সেটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, গতকালই আমাদের টাকার প্রায় ৬ শতাংশ ডিভ্যালুয়েশন করা হয়েছে। রপ্তানিকারকদের সব সময় একটা চাপ ছিল, আমরা যেনো ডলার ডিভ্যালুয়েশন করে এমন একটি পর্যায়ে রাখি যাতে আমাদের রপ্তানি কস্পিটিটিভ হয়। এখন যখন ডিভ্যালুয়েশন হয়েছে, তখন কিন্তু আমাদের রপ্তানিকারকদের আয় বেড়েছে। যদিও আমাদের দেশ আমদানিনির্ভর। তারপরও আমাদের রপ্তানি কম্পিটিটিভনেসের জন্য আমাদের ডিভ্যালুয়েশ করতে হচ্ছে। আমরা আশা করি, এতে আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যের কম্পিটিটিভনেস বাড়বে। এই সুযোগটা আমাদের রপ্তানিকারকদের কাজে লাগাতে হবে। 

ডলারের দাম বাড়ায় অর্থনীতির ওপর চাপ পড়বে না : সালমান এফ রহমান 

ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশের অর্থনীতির ওপর কোনো চাপ পড়বে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।  বৃহস্পতিবার (৯ মে) ইউএস ট্রেড শোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিফ্রিংয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।  সালমান এফ রহমান বলেন, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ডলারের দাম বাড়ানোর বিকল্প ছিল না। ডলারের দাম বাড়ায় দেশে রপ্তানির ওপর প্রচুর প্রভাব পড়বে। এর ফলে রেমিট্যান্স আয় ও রপ্তানিমুখী শিল্প উপকৃত হবে।  তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা খুবই প্রয়োজন ছিল। মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে আছে যা আমাদের কমানো দরকার। একই সঙ্গে ডলারের দাম বাড়ায় দেশের অর্থনীতির ওপর কোনো চাপ পড়বে না। তার কারণ কৃষিখাতে দেশ অনেক ভালো করছে। খাদ্যে আমরা স্বয়ংসম্পন্ন হতে পেরেছি।  এ সময় তিনি বলেন, যারা ট্যাক্স দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড তাদের ওপর আরও বেশি ট্যাক্স চাপিয়ে দিচ্ছে। যাদের টিন আছে তাদের সবাইকে ট্যাক্সের আওতায় আনা উচিত বলেও জানান তিনি।  তিনি আরও বলেন, ট্যাক্স রেট কমিয়ে ট্যাক্স নেট বাড়ানো দরকার। বিশ্বের যেসব দেশ ট্যাক্স রেট কমিয়েছে এবং ট্যাক্স নেট বাড়িয়েছে তাদেরই রাজস্ব বেড়েছে।  ব্যবসায়ীদের করের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উপজেলা এমনকি গ্রাম অঞ্চলেও অনেকে ভালোভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। তাদেরও ট্যাক্সের আওতায় আনতে হবে।  বিশ্বের যেসব দেশ থেকে বেশি পরিমাণে আমদানি করা হয় সেসব দেশের মুদ্রায় যদি ট্রেড করা হয়, তাহলে ডলারের ওপর চাপ কমে যাবে বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর বিনিয়োগ উপদেষ্টা। 
৪ ঘণ্টা আগে
ডলারের দাম বাড়ায় অর্থনীতির ওপর চাপ পড়বে না : সালমান এফ রহমান 

চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে দাম কমবে : খাদ্যমন্ত্রী

চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে দাম কমবে বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।  বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকায় ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) একটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, আমাদের শুধু ছাঁটাই করে যে চাল নষ্ট হচ্ছে, সেটা অর্ধেক রপ্তানি করলেই হবে। কারণ উৎপাদিত প্রায় চার কোটি টনের মধ্যে তিন শতাংশ হারে প্রায় ১২ লাখ টন চাল ছাঁটাই করার কারণে অপচয় হচ্ছে। আমাদের চাল পাঁচ দফা ছাঁটাই করে চকচকে করা হচ্ছে। দুবার ছাঁটাই করলেও ৫-৭ লাখ টন চাল বাড়বে।  সাধন চন্দ্র বলেন, দফায় দফায় ছাঁটাই করার পর চালের মধ্যে শুধু কার্বোহাইড্রেট ছাড়া অন্য কোনো পুষ্টি থাকছে না। এতে খরচ হচ্ছে বিদ্যুৎ, শ্রমিকের মজুরি সবকিছু মিলে প্রতি কেজিতে প্রায় চার টাকা। যে ভার ভোক্তাকে বহন করতে হচ্ছে। চালের দামে এ খরচ যুক্ত হচ্ছে। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা নতুন আইন করে চাল ছাঁটাই বন্ধ করছি, মিনিকেট বা বিভিন্ন নামে চাল বাজারজাত করাও বন্ধ করেছি। ভোক্তাদের আমি বলব, আপনারা চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করুন। তাহলে যেমন চালের দাম কমবে, আমরা চাল রপ্তানি করতেও সফল হব। এ আইন কার্যকর হওয়ার পর আগামী আমন মৌসুম থেকে চাল ছাঁটাই করলে মিল মালিকরা জরিমানার শিকার হবে। আসুন সবার প্রচেষ্টায় আমরা চাল রপ্তানির প্রস্তুতি নিই। সেমস-গ্লোবাল ইউএসএ অ্যান্ড এশিয়া প্যাসিফিক এর প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর মেহেরুন এন. ইসলামের স্বাগত বক্তব্যে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান ও সিইও এ এইচ এম আহসান। আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের (বিএফএসএ) চেয়ারম্যান মো. জাকারিয়া, কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ হাসান আরিফ, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) পরিচালক (বিপণন, নকশা ও কারুশিল্প) আব্দুন নাসের খান। 
৬ ঘণ্টা আগে
চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে দাম কমবে : খাদ্যমন্ত্রী

খোলাবাজারে পাওয়া যাচ্ছে না ডলার

ক্রলিং পেগ ঘোষণা করে মার্কিন মুদ্রা ডলারের দর ১১৭ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে আবারো খোলাবাজারে ডলার নিয়ে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যেই খোলাবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে ডলার। তবে দুই-একটি মানি চেঞ্জারে পাওয়া গেলেও গুণতে হচ্ছে ১২৬-১২৮ টাকা। রাজধানীর মতিঝিল, দিলকুশা, পল্টন ও গুলশান এলাকার মানি চেঞ্জারগুলো ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য বলছে, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দর ১১৭ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। ওই সময়ও খোলাবাজারে ডলারের নির্ধারিত দর ছিল ১১৬ টাকা। যদিও ব্যবসায়ীরা ১১৮ থেকে ১১৯ টাকা ডলার বিক্রি করছিল। কিন্তু ব্যাংক রেট ১১৭ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়ার পরই খোলাবাজারে ডলারের সংকট তৈরি হয়। এতে ডলারে দর এক লাফে বেড়ে ১২৬ থেকে ১২৮ টাকায় দাঁড়িয়েছে। যদিও মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব মো. হেলাল উদ্দিন সিকদারের দাবি ডলার দর ১২১-১২২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। জানতে চাইলে তিনি কালবেলাকে বলেন, খোলাবাজারে ডলারের তেমন কোনো সংকট ছিল না। আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত দরেই ডলার বিক্রি করতে শুরু করেছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে ডলারের দর ১১৭ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়ায় একটু সমস্যা তৈরি হয়েছে। এক সঙ্গে এতে টাকা বৃদ্ধি না করলে ভালো হতো। তবে আমরা চেষ্টা করছি যাতে ডলার দর খুব বেশি বেড়ে না যায়। এদিকে রাজধানীর দিলকুশা এলাকায় ডলার কিনতে আশা রফিকুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৪টি মানি চেঞ্জারে গিয়েও ডলার পাইনি। তারা বলছে ডলার নেই। অন্য জায়গায় যোগাযোগ করেন।  আর দিলকুশা এলাকার একটি মানি চেঞ্জারের কর্মকর্তার কাছে গ্রাহক সেজে দাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কাছে ডলার নেই। তবে ব্যবস্থা করে দিতে পারব। সে ক্ষেত্রে দাম দিতে হবে ১২৮ টাকা করে। অপর একজন দর ১২৬ টাকা জানিয়েছেন। অন্য আরও কয়েকজনের কাছে জানতে চাইলেও তারা ডলার নেই বলে জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
খোলাবাজারে পাওয়া যাচ্ছে না ডলার
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণী, পালালেন তারিকুল
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণী, পালালেন তারিকুল
যৌতুকের জন্য তিনমাসের অন্তঃসত্ত্বাকে হত্যা
যৌতুকের জন্য তিনমাসের অন্তঃসত্ত্বাকে হত্যা
চেয়ারম্যানের হামলায় ছাত্রলীগ নেতা আহত
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা / চেয়ারম্যানের হামলায় ছাত্রলীগ নেতা আহত
রংপুরে ইয়াবাসহ ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার
রংপুরে ইয়াবাসহ ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন
পঞ্চগড়ে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন
মৌলভীবাজারে জামানত হারালেন আ.লীগ নেতা
মৌলভীবাজারে জামানত হারালেন আ.লীগ নেতা
‘আমার ছেলে কই, আমি আছি আমার ছেলে তো নেই’
‘আমার ছেলে কই, আমি আছি আমার ছেলে তো নেই’
এক উপজেলাতেই জামানত হারালেন ৭ প্রার্থী
এক উপজেলাতেই জামানত হারালেন ৭ প্রার্থী
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

ভিন্ন উপায়ে গাজায় ত্রাণ দেবে আমেরিকা

সমুদ্রপথে গাজায় ত্রাণ সরবরাহ নিশ্চিত করতে অস্থায়ী জেটি নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। সেই জেটি নির্মাণের কাজ সমাপ্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগন। তবে আবহাওয়ার জটিল পরিস্থিতির কারণে এখনো সেই জেটির কার্যক্রম চালু করা সম্ভব হয়নি। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদস নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।  পেন্টাগনের ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি সাবরিনা সিং বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘বুধবার পর্যন্ত জয়েন্ট লজিস্টিকস ওভার দ্য শোরের দুটি অংশ—ভাসমান পিয়ার ও ভূমি থেকে সাগরে যাওয়া বর্ধিত অংশের পিয়ারের সম্পূর্ণ কাজ শেষ হয়েছে এবং তা ব্যবহারের উপযোগী হয়ে উঠেছে।’ সাবরিনা সিং আরও বলেন, ‘প্রচণ্ড বাতাস ও সমুদ্রের তীব্র জোয়ারের পূর্বাভাস আছে—এ কারণে যা জয়েন্ট লজিস্টিকস ওভার দ্য শোর—এর দুটি অংশকে সরিয়ে যথাস্থানে স্থাপন করার ক্ষেত্রে অনিরাপদ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তাই এটির নির্মাণে জড়িত সামরিক জাহাজগুলো এখনো ইসরায়েলের আশদুদ বন্দরে অবস্থান করছে।’ এর আগে মার্চের শুরুতে এই জেটি নির্মাণের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এই জেটি বা অস্থায়ী বন্দরের সাহায্যে মানবিক সহায়তার বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দ্রব্য—খাদ্য, পানি, ওষুধ ও অস্থায়ী আশ্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ বিভিন্ন সহায়তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ওই কর্মকর্তা।  এই বন্দর ও জেটি থেকে যেন শ-খানেক ট্রাক একযোগে ত্রাণসহায়তা বহন করতে পারে, সেই সক্ষমতা দিয়েই তৈরি করা হয়েছে জানিয়ে পেন্টাগনের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘গাজার নিরাপত্তার বিষয়গুলো নিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করব আমরা এবং ত্রাণ বিতরণে জাতিসংঘ ও অন্যান্য মানবিক সহায়তা দেওয়া এনজিওগুলোকে সহায়তা করব।’  তবে গাজার অভ্যন্তরে মার্কিন সৈন্যরা সরাসরি কোনো কাজে অংশ নেবে না। বিষয়টি নিশ্চিত করে ওই কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, গাজার বেসামরিক নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজনগুলো মেটানোর পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া সংস্থাগুলোর কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের বিষয়েও কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র। হামাস যুদ্ধবিরতির শর্তে রাজি হচ্ছে না ইঙ্গিত দিয়ে মার্কিন এই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ‘যুদ্ধবিরতি অর্জনের পথ পরিষ্কার। হামাস যদি তাদের হাতে নাজুক অবস্থায় থাকা নারী, বৃদ্ধ, অসুস্থ জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ করত, তবে এতক্ষণে অন্তত ছয় সপ্তাহের একটি যুদ্ধবিরতি হয়ে যেত।’   
নজিরবিহীন সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন যৌনকর্মীরা, সংসদে আইন পাস
নজিরবিহীন সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন যৌনকর্মীরা, সংসদে আইন পাস
দুই মাথার ভয়ংকর ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে রাশিয়া
দুই মাথার ভয়ংকর ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে রাশিয়া
ভয়ংকর এমবিএস, নিষ্ঠুরতায় হতবাক বিশ্ব
ভয়ংকর এমবিএস, নিষ্ঠুরতায় হতবাক বিশ্ব
ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট তিন জাহাজে ইয়েমেনিদের হামলা
ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট তিন জাহাজে ইয়েমেনিদের হামলা
২১ মে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে পারে ইউরোপের চার দেশ
২১ মে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে পারে ইউরোপের চার দেশ
ইরানে বিরল ‘মাছবৃষ্টি’, আকাশ থেকে পড়ছে জীবিত মাছ
ইরানে বিরল ‘মাছবৃষ্টি’, আকাশ থেকে পড়ছে জীবিত মাছ
বুবলীর অভিযোগে দুজনকে সতর্ক করেছে পুলিশ
বুবলীর অভিযোগে দুজনকে সতর্ক করেছে পুলিশ
দুর্ধর্ষ রূপে আসছেন টেলর
দুর্ধর্ষ রূপে আসছেন টেলর
শনিবার ঢাকায় অঞ্জন দত্তের কনসার্ট
শনিবার ঢাকায় অঞ্জন দত্তের কনসার্ট
পুলিশের দ্বারস্থ হলেন চিত্রনায়িকা বুবলী (ভিডিও)
পুলিশের দ্বারস্থ হলেন চিত্রনায়িকা বুবলী (ভিডিও)
বলিউডের নতুন জুটি সালমান-রাশমিকা
বলিউডের নতুন জুটি সালমান-রাশমিকা
অনেক নারী আমাকে প্রত্যাখ্যান করেছে : প্রভাস
অনেক নারী আমাকে প্রত্যাখ্যান করেছে : প্রভাস
অন্তঃসত্ত্বা দীপিকার সঙ্গে কি বিচ্ছেদের পথ বেছে নিচ্ছেন রণবীর?
অন্তঃসত্ত্বা দীপিকার সঙ্গে কি বিচ্ছেদের পথ বেছে নিচ্ছেন রণবীর?
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
আইপিএল ফেরত মোস্তাফিজকে নিয়ে যা বলছেন তাসকিন
আইপিএল ফেরত মোস্তাফিজকে নিয়ে যা বলছেন তাসকিন
কেইনে ডুবল বায়ার্নের শিরোপা ভাগ্য!
কেইনে ডুবল বায়ার্নের শিরোপা ভাগ্য!
বন্যার্তদের সহায়তায় বিমানভর্তি ত্রাণ পাঠালেন নেইমার
বন্যার্তদের সহায়তায় বিমানভর্তি ত্রাণ পাঠালেন নেইমার
ব্রাজিলের ৮০ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে রিও গ্রান্দে দো সুলে রাজ্য। বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে রাস্তা, ডুবে আছে ফুটবল স্টেডিয়াম ও বিমানবন্দর। ভয়াবহ এই দুর্যোগে বিপর্যস্ত রাজ্যটির জনজীবন। পানিবন্দি হয়ে আছে অনেক মানুষ। স্বদেশীদের এমন দুর্যোগে চুপ করে বসে থাকতে পারলেন না ব্রাজিলের সর্বোচ্চ গোলদাতা নেইমার জুনিয়র। বন্যার্তদের উদ্ধারে প্লেন ও খাবার পাঠিয়েছেন তিনি। যদিও বন্যার শুরু থেকে থেকে নিয়মিতভাবে ত্রাণসামগ্রী পাঠাচ্ছেন তিনি। এমনকি নগদ অর্থও পাঠিয়েছেন। যদিও প্রকাশ করা হয়নি আর্থিক অঙ্কের পরিমাণ। তার অনুপস্থিতিতে বিষয়টি দেখাশোনা করছেন তার বাবা নেইমার সিনিয়র। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নেইমার লিখেছেন, ‘আমি যা করি বা যেভাবে সহায়তা করি তার সবই আমি পোস্ট করে জানাতে পছন্দ করি না। কারণ এ ধরনের কাজ মন থেকে করতে হয়, প্রতিশ্রুতির জন্য নয়। তাই এই পোস্টের উদ্দেশ্য হচ্ছে অন্যদেরও এগিয়ে আসার ব্যাপারে উৎসাহ দেওয়া। আমি আমার এয়ারক্রাফটের (ছোট বিমান) সব পাইলট এবং যারা এতে যুক্ত ছিল সবাইকেই ধন্যবাদ জানাই। দূর থেকেই প্রার্থনা করছি যেন সবকিছু আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।’ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের তথ্যমতে চলমান বন্যায় এখন পর্যন্ত রিও গ্রান্দে একশোর বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। আর বাড়ি ছাড়া হয়েছে আড়াই লাখের বেশি মানুষ। এদিকে চোটের কারণে দীর্ঘসময় ধরে মাঠের বাইরে আছেন আল হিলালের এ তারকা। জুনে যুক্তরাষ্ট্রে থেকে যাওয়া কোপা আমেরিকাতেও খেলা হবে না তার।
রেফারিং বিতর্ক: ধুয়ে দিলেন টুখেল, উঁচুমানের বলছেন আনচেলত্তি
রেফারিং বিতর্ক: ধুয়ে দিলেন টুখেল, উঁচুমানের বলছেন আনচেলত্তি
পুরো দলের রান মাত্র ১২
পুরো দলের রান মাত্র ১২
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X