এবার মাদ্রাসাও বন্ধের ঘোষণা

এবার মাদ্রাসাও বন্ধের ঘোষণা

প্রচণ্ড গরমের কারণে দেশের সকল স্কুল-কলেজের পর এবার সব মাদ্রাসাও বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) মাদ্রাসা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশাসন) জাকির হোসেনের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে
এবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও বন্ধ ঘোষণা
এবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও বন্ধ ঘোষণা
সাভারে ভাঙারির গোডাউনে আগুন
সাভারে ভাঙারির গোডাউনে আগুন
রাতেই যেসব জেলায় ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
রাতেই যেসব জেলায় ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
দেশের বাজারে কমলো সোনার দাম
দেশের বাজারে কমলো সোনার দাম
দুই জেলায় হিটস্ট্রোকে ৩ জনের মৃত্যু
দুই জেলায় হিটস্ট্রোকে ৩ জনের মৃত্যু
ভালোবাসার অর্থনীতি
ভালোবাসার অর্থনীতি
  • ড. মতিউর রহমান
    ড. মতিউর রহমানগবেষক ও উন্নয়নকর্মী

    ভালোবাসার অর্থনীতি

    এক যুগেরও বেশি আগে (২০০৮ সালে) প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতের একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধ পড়েছিলাম। প্রবন্ধটির শিরোনাম ছিল ‘‘নারীর ক্ষমতায়ন ও ‘ভালোবাসার অর্থনীতি’’। প্রবন্ধটি প্রথম  চোখে পড়ার পর ভেবেছিলাম ভালোবাসার মধ্যে থাকে প্রেমপ্রীতি; এর মধ্যে অর্থনীতি ঢুকে গেলে তো বিপত্তি। প্রচণ্ড কৌতূহল নিয়ে দীর্ঘ আট পৃষ্ঠার প্রবন্ধটি পড়া শুরু করি এবং এক বসাতেই পড়ে শেষ করি। পড়া শেষে কিছু সময় ঝিম ধরে বসে চিন্তা করতে থাকি। আমি অর্থনীতির ছাত্র নই। তারপরও প্রবন্ধটিতে জটিল একটি বিষয় প্রবন্ধকার যেভাবে উপস্থাপন করেছেন তা যে কারও কাছে সহজেই বোধগম্য।  গত বছর এক একনেক সভায়  প্রধানমন্ত্রী যে বিষয়ে অনুশাসন (নির্দেশনা) দিয়েছেন সে সম্পর্কে তৎকালীন পরিকল্পনামন্ত্রী এম
    সাইদুল ইসলাম
    সাইদুল ইসলামসাংবাদিক

    বাজেটে ইন্টেরিয়র সেক্টর: আমাদের প্রত্যাশা

    ক্রমবর্ধমান রিয়েল এস্টেট বাজার, মানুষের আয় বৃদ্ধি এবং নগরায়ণের সূত্র ধরে বাংলাদেশে ইন্টেরিয়র ডিজাইন ব্যবসা ও উপকরণের বাজারের আকার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত ১০ বছরের ব্যবধানে এই ব্যবসা ও বাজারের আকার চার গুণ বেড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টদের মতে, এ ব্যবসার বাজারে বিনিয়োগ এখন প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। আগামী পাঁচ বছরে অর্থাৎ ২০২৯ সাল নাগাদ এর পরিধি বর্তমান বাজারের চেয়ে দিগুণ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হবে। সব সেক্টরের মতো আমাদের কাজের জায়গা, প্রাণের জায়গা, প্রিয় ইন্টেরিয়র সেক্টরেও বাজেট প্রস্তাব করা হবে। কিন্তু আমাদের দেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার পাশাপাশি নগরায়ণের জন্য ইন্টেরিয়র সেক্টরকে যতটুকু

    বুয়েট : সমসাময়িক প্রেক্ষাপট ও কিছু প্রশ্ন

    দেশের প্রকৌশল শিক্ষার পীঠস্থান বুয়েটের শিক্ষার্থীদের মত প্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার প্রচেষ্টা চলছে। ছদ্মবেশে সেখানে হম্বিতম্বি করছে মৌলবাদী গোষ্ঠী। ছাত্র রাজনীতি বন্ধের নামে নিজেদের সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বীজ বপন ও ফসল তুলে নিচ্ছে তারা। যার ফল শিবিরের মতো ক্যাম্পাসে রেজ্যুলেশন করে নিষিদ্ধ সংগঠন কেন্দ্রীয় কমিটির শীর্ষ পর্যায়ের নেতা পাচ্ছে বুয়েট থেকে।  বুয়েটে আজ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হিজবুত তাহরীর ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের মতো মৌলবাদী সংগঠন। তারা সাধারণ শিক্ষার্থীর ছদ্মবেশ নিচ্ছে। প্রগতিশীল শিক্ষার্থীরা মুখ খুললেই তাদের লক্ষ্যবস্তু বানানো হচ্ছে। তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। তাদের নিপীড়নের শিকার হতে হচ্ছে শারীরিক ও মানসিকভাবে। সেই সঙ্গে প্রচার চালানো হচ্ছে ‘বুয়েটে শিবির-হিযবুত বলতে কিছু নেই’। মানুষের জন্ম
  • কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

    নোয়াখালীর সেনবাগে মেলায় আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে দুই কিশোর গ্যাংয়ের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় দুই গ্রুপের আরও ছয়জন আহত হয়েছে। বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের সেবারহাট বাজারের সায়েন্স ক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মাজহারুল ইসলাম শাওন (১৮) ওই ইউনিয়নের উত্তর রাজারামপুর গ্রামের জমাদার বাড়ির আবুধাবি প্রবাসী কচি মিয়ার ছেলে। সে স্থানীয় উত্তর রাজারামপুর বশিরিয়া আলিম মাদ্রাসার দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল। নোয়াখালীর মতো এমন ঘটনা দেশের অন্য জেলাতেও প্রায়ই ঘটছে। কেননা, কিশোর গ্যাং কালচার সারা দেশে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে কিশোররা ব্যবহৃত হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাদের অপরাধের ধরনও পাল্টে যাচ্ছে। এলাকায়

    শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যু নেই

    একে একে মুক্তিযুদ্ধের নায়করা চলে যাচ্ছেন। সেই ধারাবাহিকতায়ই শিবনারায়ণ দাসের প্রয়াণেও আমরা মুক্তিযুদ্ধের আরেকজন নায়ককে হারালাম। তার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছি। শিবনারায়ণ দাস আজকে ইতিহাস হয়ে গেলেন। তার প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সঙ্গে শিবনারায়ণ দাসের নামটি ওতপ্রোতভাবে যুক্ত। জাতির এক মহাসংকটকালে যখন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামের দ্বারপ্রান্তে উপনীত, একটি অস্থির সময়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যখন দেশে অসহযোগ আন্দোলন চলছিল, অতঃপর ঐতিহাসিক ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ এ কথাটির মাধ্যমে তিনি এক অর্থে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাই দিয়ে দিলেন, যে ঘোষণাটি তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দিয়েছিলেন ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। আর ৭ মার্চ

    উপজেলার উপজ্বালায় চুলকানির চরমপত্র

    ছেলেকে ভোট না দিলে এলাকার উন্নয়ন বন্ধের হুমকি দিয়ে নতুন করে ভাইরালম্যান নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী। তিনি তার ছেলে আতাহার ইশরাক ওরফে সাবাব চৌধুরীকে প্রার্থী করেছেন সুবর্ণচর উপজেলায়। মাদারীপুর সদর উপজেলায় উন্নয়ন চাইলে ছেলে আসিবুর রহমান খানকে ভোট দিতে বলেছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান। নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নিজের ছেলেকে ভোট না দিলে এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর উন্নয়নকাজ বন্ধের হুমকি, নাটোরে লুৎফুল হাবিবের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ প্রার্থীকে অপহরণের অভিযোগ কয়েকটি উদাহরণ মাত্র। বৃহস্পতিবার ধানমন্ডিতে দলের সভাপতির কার্যালয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক, দপ্তর সম্পাদক ও উপদপ্তর সম্পাদকদের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে এ ধরনের কয়েকটি ঘটনা নিয়ে। এ সময়
  • ভূমি ব্যবস্থাপনায় ভোগান্তি দূর করুন

    (গতকালের পর) এবার বলি যৌথ খতিয়ানের আরেকটি সমস্যার কথা, যাতে খতিয়ানের সঙ্গে বাস্তবতার চিত্র ভিন্ন হওয়ায় ভোগান্তির কারণ সৃষ্টি করে ভূমি ব্যবহারকারী মালিকদের মধ্যে। ধরা যাক, কোনো একটা যৌথ খতিয়ানে মালিকরা ক, খ, গ, ঘ, ঙ এবং তাদের অংশ যথাক্রমে ০.৬৯৫০, ০.০২২৫, ০.০২২৫, ০.১৩০০, ০.১৩০০। এই খতিয়ানে তিনটি প্লটে জমির পরিমাণ ৭৫ শতক, ৫ শতক ও ২৮ শতক এবং মোট জমি ১০৮ শতক। কাজেই তারা তাদের অংশ অনুযায়ী প্রাপ্য হলেন ক=৭৫ শতক, খ= ২.৫ শতক, গ=২.৫ শতক, ঘ=১৪ শতক এবং ঙ=১৪ শতক। বাস্তবে প্রথম প্লটের ৭৫ শতক ক-এর দখলে। দ্বিতীয় প্লটের ৫ শতক খ ও গ-এর দখলে। আর তৃতীয় প্লটের ২৮ শতক ঘ

    কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষক বঞ্চনা দূর করুন

    শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে। কিন্তু শিক্ষকদের ভাগ্যের, জীবনযাত্রার মানের কোনো পরিবর্তন হয়নি; বিশেষ করে কারিগরি শিক্ষকদের। ২০২৪ সালে এসেও এমপিওর জন্য অপেক্ষা করতে হয় ন্যূনতম ছয় মাস। বর্তমানে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে ‘বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)’-এর মাধ্যমে। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে প্রার্থীরা একটি সার্টিফিকেট অর্জন করে। এরপর ‘বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)’ যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে মেধাভিত্তিক তালিকা প্রকাশ করে এবং দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে মেধাতালিকাভুক্ত প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে। চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ২৭২৯ প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা হয় এবং কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষককে (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা)

    মৃত্যুপুরী

    দেশের সড়ক-মহাসড়ক যে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে—এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। কেননা এক দিনের ব্যবধানে বড়-ছোট মিলিয়ে একাধিক ভয়াবহ দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০-এর অধিক! এর মধ্যে বুধবার ঝালকাঠিতে মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনায় ১৪ এবং গত মঙ্গলবার ফরিদপুরের কানাইপুরে বাস ও পিকআপের সংঘর্ষে আরেক দুর্ঘটনায় ১৫ নিহতের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া মঙ্গলবার আলাদা ঘটনায় ছয় জেলায় দুই দম্পতিসহ আরও ১১ জন নিহত হয়েছে। সড়কে এ মৃত্যুর মিছিলের শেষ কোথায়, কে দেবে এই প্রশ্নের উত্তর? বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, বুধবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোল প্লাজায় টাকা দেওয়ার অপেক্ষায় ছিল তিনটি ইজিবাইক, একটি পণ্যবাহী ছোট ট্রাক, একটি প্রাইভেটকারসহ বেশ কয়েকটি
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

লাজ ফার্মায় চাকরির সুযোগ, আবেদন ২০ বছরে

বেসরকারি হাসপাতালের পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

দুই পুলিশ সদস্যকে বেধড়ক পেটালেন আ.লীগ নেতা

ডা. জাফরুল্লাহর স্মরণসভায় বক্তারা / দেশ ও জাতি দুঃসময় পার করছে

এবার মাদ্রাসাও বন্ধের ঘোষণা

ভোটারবিহীন ক্ষমতা সৌভাগ্য নয়, দুর্ভাগ্য: স্বপন 

পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের অগ্রগতি জাতিসংঘে তুলে ধরল বাংলাদেশ

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ / বিআইপিডির কোটি টাকা পরিশোধ করছে না ফার ইস্ট ফাইন্যান্স

কিশোরগঞ্জে খালে ডুবে ২ ভাইয়ের মৃত্যু

বিএনপির কারাবন্দি নেতা খোকনের পরিবারের খোঁজ নিলেন মহানগরীর নেতারা

১০

কাতার ছাড়ার চিন্তা করছেন ফিলিস্তিনি নেতারা

১১

তীব্র দাবদাহে জবির ক্লাস-পরীক্ষা নিয়ে সিদ্ধান্ত কাল

১২

গরম কমাতে হিট অফিসারের যত পরামর্শ 

১৩

এবার আগুনে পুড়ে ছাই ৪০ বিঘা পানের বরজ

১৪

সাভারে ভাঙারির গোডাউনে আগুন

১৫

গণতন্ত্রের শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে রাখতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

১৬

আগুনে রোদ আর তীব্র গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণ

১৭

যুক্তরাষ্ট্রের উৎসবে সোহানা সাবা

১৮

মিনিস্টার হাই-টেক পার্কে ৫০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি

১৯

রাতেই যেসব জেলায় ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

২০
ভুটান ভ্রমণে সুখবর পেতে পারেন বাংলাদেশিরা
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ৩য় পররাষ্ট্র বিষয়ক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) থিম্পুতে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।    সভায় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন-
ব্যাংকের সিংহভাগ ঋণ নিয়েছেন কোটিপতিরা
ব্যাংকের লাখ টাকার নিচের আমানত ও ঋণগ্রহীতাদের সাধারণত নিম্ন আয়ের মানুষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২০২৩ সালের শেষে ওই গ্রাহকদের মোট ঋণের পরিমাণ ২ শতাংশও ছুঁতে পারেনি। অথচ কোটিপতি ঋণগ্রহীতারা
ঈদযাত্রায় দিনে প্রাণ গেছে ২০ জনের
এবারের ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেছে তিন শতাধিক মানুষের। দুর্ঘটনা ঘটেছে ৩৬০টির বেশি। এই হিসাবে প্রতিদিন দুর্ঘটনা নিয়েছে ২০ জনের প্রাণ। মূলত দুই কারণে পথের দুর্ঘটনা বেশি হয়েছে। এর
আবেদন ৯ লাখ, আসছে ২৫ হাজার স্মার্টকার্ড
আবারও স্মার্ট লাইসেন্স কার্ডের সংকটে পড়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন প্রায় ৯ লাখ আবেদনকারী। কয়েক মাস ধরেই এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে গ্রাহকদের। কার্ড না থাকায়
দেশ ও জাতি দুঃসময় পার করছে
ডা. জাফরুল্লাহর স্মরণসভায় বক্তারা / দেশ ও জাতি দুঃসময় পার করছে
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী ও সংগঠনের নেতারা বলেছেন, দেশ ও জাতি এখন বড় দুঃসময় ও কঠিন সময় পার করছে। জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে ডা. জাফরুল্লাহর মতো দেশপ্রেমিক, আজীবন মুক্তিযোদ্ধার বড় প্রয়োজন ছিল। শনিবার (৮ এপ্রিল) গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি মরহুম ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত নাগরিক স্মরণসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। রজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এ স্মরণসভার আয়োজন করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণসভা আয়োজন কমিটি। সভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী পুরো জাতির অভিভাবক ছিলেন। আজীবন বিপ্লবী মানুষ ছিলেন। নিজের জীবনে কখনো তিনি ‘না’ বলতে শিখেননি। তার জীবনে কখনো পরাজিতবোধ ছিল না। আজীবন যুদ্ধ করে গেছেন সমাজকে পরিবর্তনের জন্য, মানুষের অধিকার বাস্তবায়নের জন্য। তিনি বলেন, এখন দেশ ও জাতি বড় দুঃসময় পার করছে, কঠিন সময় পার করছে। দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক অঙ্গনে ভয়াবহরকম আক্রমণ চলছে। নিগৃত হচ্ছে, নির্যাতিত হচ্ছে এ দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ।  এই দুঃশাসনের অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য হাত-পা ছুঁড়ছি। যারা রাজনীতি করি, রাজনৈতিক কর্মী আছি তারা বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি। নির্বিচারে নির্যাতিত হচ্ছি, অনেকে জীবন দিচ্ছেন, প্রাণ দিচ্ছেন। তারপরও এই দানবকে সরানো যাচ্ছে না। এটা বাস্তবতা। এর জন্য সকল জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন। সবাইকে এক হয়ে সোচ্চার হয়ে শুধু রাজপথে নয়, সোচ্চার কণ্ঠে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে ঝাঁকি দিতে হবে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, ভয়াবহ শাসনের মধ্যে পড়েছে দেশ। অবলীলায় হত্যা করা হয়, গুম করা হয় এখানে। বিচার ব্যবস্থা, জনগণের ভোটাধিকার ধ্বংস করা হয়েছে। নির্বাচন ব্যবস্থাকে উপড়ে ফেলা হয়েছে। সব মানুষকে দাসানুদাসে পরিণত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার লেশমাত্র নেই এখানে। সেই চেতনাকে ফিরিয়ে আনতে হলে নতুন করে সবাইকে চিন্তা করতে হবে। ঐক্যবদ্ধ হয়ে ডা. জাফরুল্লাহর প্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। ভয়াবহ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। ব্র্যাকের চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী তার জীবনে চারটি বিষয়ে মূলত কাজ করেছেন। এর মধ্যে স্বাস্থ্যসেবায় যেখানে সাধারণ মানুষ সর্বসান্ত হয়ে রাস্তায় বসে পড়তেন সেখানে তিনি মনোযোগী ছিলেন। নারীর ক্ষমতায়নের পাশাপাশি নারীর সম্মান নিয়ে সচেতন ছিলেন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিষয়ে তিনি সবসময়ে উচ্চকণ্ঠ ছিলেন। এছাড়া দেশের সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি দিনের পর দিন দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত পর্যন্ত তার পদচারণা ছিল। ডা. জাফরুল্লাহর পূর্ণ জীবনে কোনো বিচ্যুতি হয়নি তবে তার অনেক আকাঙ্ক্ষাও পূরণ হয়নি। তিনি বলেন, এখন বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কার্যকরী কৌশলী জোয়ার দরকার। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই জোয়ার সৃষ্টি করলে দেশ এগিয়ে যাবে। সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, অকুতোভয় ডা. জাফরুল্লাহকে দেশের জন্য প্রয়োজন ছিল। তিনি সত্য ও দেশের পক্ষে ছিলেন। মানুষের মুক্তির জন্য আজীবন লড়াই করে গেছেন। দেশে মুখোশধারী মুক্তিযোদ্ধার বাইরে তিনি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।   সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, মায়ের ডাকের সভাপতি সানজিদা ইসলাম, সুজনের চেয়ারম্যান ড. বদিউল আলম মজুমদার, জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ও বিশিষ্ট চিকিৎসক অধ্যাপক এ জে ড এম জাহিদ হোসেন, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, বেলার অ্যাডভোকেট সৈয়দা রিজাওয়ানা হাসান, গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবদুল হক, বিশিষ্ট আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী সারা হোসেন, ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কন্যা বৃষ্টি চৌধুরী, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, জিএসডির সিনিয়র সহ-সভাপতি তানিয়া রব, গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক কর্নেল (অব.) মিয়া মশিউজ্জামান প্রমুখ।  সভা পরিচালনা করেন গণসংহতি আন্দোলনের নেতা জুলহাস নাহিহান বাবু, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রেস উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা আকবর খান। অনুষ্ঠানে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ও মানবাধিকারের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।  
৪৪ মিনিট আগে

দুই জেলায় হিটস্ট্রোকে ৩ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে

শিল্পী ধ্রুব এষকে বিএসএমইউতে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে

নিত্যপণ্যের তুলনায় তামাকপণ্য সস্তা, দাম বাড়ানোর দাবি

৪ ঘণ্টা আগে

ড্রিমলাইনারের কারিগরি বিষয়ে বোয়িংয়ের সঙ্গে কথা বলতে বিমানকে মন্ত্রীর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে

চলতি বছরে হজ প্যাকেজের খরচ কমলো

৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির কারাবন্দি নেতা খোকনের পরিবারের খোঁজ নিলেন মহানগরীর নেতারা
বিএনপির কারাবন্দি নেতা খোকনের পরিবারের খোঁজ নিলেন মহানগরীর নেতারা
দীর্ঘদিন কারাগারে আটক বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনের পরিবারের খোঁজ নিয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির নেতারা। শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে খোকনের ঢাকার বাসায় যান নেতারা। এ সময় বিএনপির নেতারা তার সহধর্মিণী ও বিএনপির স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানার সঙ্গে কথা বলেন এবং সার্বিক খোঁজখবর নেন। মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালামের নেতৃত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হেনা আলাউদ্দিন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ ইউনুস মৃধা, সদস্য ফারুক-উল- ইসলাম, মহিলা দলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবা চৌধুরী বীথি প্রমুখ।
৫৪ মিনিট আগে
ভোটারবিহীন ক্ষমতা সৌভাগ্য নয়, দুর্ভাগ্য: স্বপন 
ভোটারবিহীন ক্ষমতা সৌভাগ্য নয়, দুর্ভাগ্য: স্বপন 
গণতন্ত্রের শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে রাখতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
গণতন্ত্রের শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে রাখতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
মোটরসাইকেল সড়কের বড় উপদ্রব : ওবায়দুল কাদের
মোটরসাইকেল সড়কের বড় উপদ্রব : ওবায়দুল কাদের
নব্য বাকশাল কায়েম করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
নব্য বাকশাল কায়েম করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য : রিজভী 
সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য : রিজভী 
আ.লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ : ওবায়দুল কাদের
আ.লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ : ওবায়দুল কাদের

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ / বিআইপিডির কোটি টাকা পরিশোধ করছে না ফার ইস্ট ফাইন্যান্স

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট ফর প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট (বিআইপিডি)-এর মেয়াদোত্তীর্ণ এফডিআরর ১ কোটি ৮ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ফেরত দিচ্ছে না ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। এমনকি আমানতের ওপর পাওনা মুনাফাও দিচ্ছে না প্রতিষ্ঠানটি। এ নিয়ে  কেন্দ্রীয় ব্যাংক, অর্থমন্ত্রণালয়, এনবিআর– এমনকি, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বরাবর একাধিকবার চিঠি দিয়েও কোনো সমাধান পায়নি প্রতিষ্ঠানটি। শনিবার (২০ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ করেছে বিআইপিডি। ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বিআইপিডির চেয়ারম্যান মো. এহসান খসরু, পরিচালক কাজী মো. মোরতুজা আলী, জেনারেল সেক্রেটারি এ কে এম এহসানুল হক। জানা গেছে, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট ফর প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট (বিআইপিডি) কোম্পানি আইনের অধীনে নিবন্ধিত একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি, যা বাংলাদেশের বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান যথা ব্যাংক, বিমা ও পুঁজিবাজারে কর্মরত পেশাজীবীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে সক্রিয় বয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বিআইপিডি'র চেয়ারম্যান এহসান খসরু লিখিত বক্তব্যে বলেন, বিআইপিডি ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডে সর্বমোট ১ কোটি ৮ লাখ ৩৫ হাজার টাকার ছয়টি এফডিআর অ্যাকাউন্ট খুলেছিল। সবকটি এফডিআর ২০১৮ সাল থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে। তাসত্ত্বেও ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড বিআইপিডির কোনো অর্থ পরিশোধ করেনি। এমনকি লভ্যাংশও দিচ্ছে না।  তিনি বলেন, এ যাবত ৫৬টি পত্র দেওয়া স্বত্বেও তারা কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এমন কি ২০২০ সালের পরে কোনো পত্রের জবাবও দেয়নি। এ ব্যাপারে নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের শরণাপন্ন হয় বিআইপিডি। বিআইপিডি’র চেয়ারম্যান বলেন, ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের বিষয়টি নিয়ে বিআইপিডি ২০১৯ সালের ১১ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বরাবর সর্বপ্রথম পত্র দেয়। সর্বশেষ চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল পত্র পাঠানো হয়। এ যাবত বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর এবং ফিন্যান্সিয়াল ইনটিগ্রিটি অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিস বিভাগ বরাবর ৩৬টি পত্র ও ইমেইল পাঠানো হয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। জবাব না দেওয়ার কোনো কারণ আছে কি না আমরা তাও জানতে পারিনি। তিনি বলেন, ২০২২ সালের ২০ ডিসেম্বর এবং ২০২৩ সালের ২ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড কর্তৃক বিআইপিডির অর্থ পরিশোধ না করার বিষয়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দেওয়া হয়। এই চিঠি দেওয়ার পরে ৮ মাস পার হলেও বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বা আমাদেরকে অবহিত করেনি। তিনি আরও বলেন, চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি সরাসরি সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিএফআইএম’র ডিরেক্টর মো. আমির উদ্দিন বলেন, কোম্পানি ম্যাটার নং-২৪৩/২০২০ এর প্রেক্ষিতে আদালতের ২০২১ সালের ১৭ জানুয়ারির আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডে রক্ষিত বিআইপিডির আমানত অবরুদ্ধ করা হয়েছে। বিআইপিডি’র চেয়ারম্যান বলেন, এ বক্তব্য আদৌ যুক্তিযুক্ত ও গ্রহণযোগ্য নয়। উক্ত মামলাটি ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং পিএফআই প্রোপারটিজ লিমিটেডের মধ্যে সংগঠিত হয়েছে। এই মামলার সঙ্গে বিআইপিডি কোনোভাবে জড়িত নয়। আদালতের আদেশে বিআইপিডির হিসাব ফ্রিজ করার বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই। বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংককে পরিষ্কার করে বলার পরেও এ যাবত বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বা আমাদের কোনো জবাব দেয়নি। তিনি জানান, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ২০২২ সালের ২৩ মার্চ ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডকে বিআইপিডির প্রাপ্য অর্থ প্রদানের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেয়। এই নির্দেশনাও অমান্য করেছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।   মহাপরিচালক মোরতুজা আলী বলেন, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের অন্যায় ও অযৌক্তিক কর্মকাণ্ডের ফলে বিআইপিডির মতো একটি সম্ভাবনাময় প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব আজ হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। আমাদের প্রায় ১ কোটি ০৮ লাখ টাকার ছয় মাস মেয়াদি আমানত ছিল। প্রথম দিকে সেই আমানতের মুনাফা দেওয়া হলেও ২০১৮ সাল থেকে আর দিচ্ছে না, এছাড়া পুনরায় রিনিউও করা হচ্ছে না।  মর্তুজা আলী আরও বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড কর্তৃক বিআইপিডির অর্থ পরিশোধ না করার বিষয়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে পত্র প্রদান করা হয়। তবুও বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।  এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৩ সালের মার্চ শেষে ফারইস্ট ফাইন্যান্সের মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৪০ কোটি টাকা। এরমধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ রয়েছে ৮৮৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ, মোট ঋণের ৯৪.২৫ শতাংশ খেলাপি। এছাড়া, ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ হালনাগাদকৃত কোয়ার্টারলি ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্টসে দেখা যায়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট নিট লোকসান দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৫ কোটি টাকা, যা ২০২২ সালের একই সময়ে ছিল প্রায় ৪৮ কোটি টাকা।

৭১ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি

বাংলাদেশ সরকারকে ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (বাপাউবো) একটি প্রকল্প বাস্তবায়নে এ চুক্তি সই হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) এক সংবাদ বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ঢাকায় এই ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ সময় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং এডিবির পক্ষে বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন জিনটিং চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। জানা গেছে, প্রকল্পটি পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) কর্তৃক বাস্তবায়িত হবে। আলোচ্যে প্রকল্পের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন করে কৃষি ও মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি, আনুষঙ্গিক উন্নয়নের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন আনয়ন, সমন্বিত পানিসম্পদ ও অংশগ্রহণমূলক পানি ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং উন্নত অবকাঠামো নির্মাণ ও সমন্বিত সহায়তার মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন অর্জন সম্ভব হবে। ঋণটি এডিবির Ordinary Operations (Concessional) বা নমনীয় শর্তে পাওয়া গেছে যার সুদের হার ২ শতাংশ এবং ৫ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ২৫ বছরে পরিশোধযোগ্য। এছাড়া অন্য কোনো চার্জ নেই। এ ছাড়া প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত সুবিধাদির দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব বজায় রাখার নিমিত্ত পানি ব্যবস্থাপনা সংঘ গঠন করা হবে। প্রকল্পটির জানুয়ারি ২০২৪ হতে শুরু হয়ে ২০২৮ সালের ডিসেম্বরে শেষ হবে। এডিবি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী। বাংলাদেশ ১৯৭৩ সালে সদস্য লাভের পর থেকে এডিবি থেকে এর অর্থনীতির অগ্রাধিকারভুক্ত বিভিন্ন খাতসমূহে ধারাবাহিকভাবে আর্থিক সহায়তা পেয়ে আসছে। বাংলাদেশে উন্নয়ন সহায়তার ক্ষেত্রে এডিবি সাধারণত বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, কৃষি, পানিসম্পদ ও সুশাসনকে প্রাধান্য দেয়। এ যাবত বাংলাদেশ সরকারকে ৩১ হাজার ৫৪৭.৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ সহায়তা ও ৫৭১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অনুদান সহায়তা প্রদান করেছে এডিবি।

দেশের বাজারে কমলো সোনার দাম

দেশের মানুষের জন্য সুখবর দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। প্রতি গ্রাম সোনার দাম ১০ হাজার ২৭৫ টাকা থেকে কমিয়ে ১০ হাজার ১৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।  এই হিসেবে ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা।  শনিবার (২০ এপ্রিল) বাজুসের স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আজ থেকেই কার্যকর হবে। সোনার দাম পরিবর্তন হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপা ১ হাজার ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে কমলো সোনার দাম

ফের বাড়ল সোনার দাম, রেকর্ড ভাঙল অতীতের

দেশের বাজারে ফের সোনার দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। দেশের বাজারে ১০ দিনের ব্যবধানে ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে এক ভরি ২২ ক্যারেটের সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে (বাজুস) জানিয়েছে, নতুন এ দাম এদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে কার্যকর হবে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ২০২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮৮৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ৩৮৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৮ হাজার ৮০১ টাকা। এর আগে গত ৮ এপ্রিল বাজুস সবচেয়ে ভালোমানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা নির্ধারণ করেছিল। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ২০৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি ৯৬ হাজার ২২৮ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৮০ হাজার ১৯০ টাকা। যা ৯ এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়েছিল। চলতি বছর বাজুস এ নিয়ে ৮ বার সোনার দাম সমন্বয় করল। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪
ফের বাড়ল সোনার দাম, রেকর্ড ভাঙল অতীতের

রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়নের নিচে 

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। গত সপ্তাহ শেষে রিজার্ভ ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছিল। হুন্ডিপ্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স কমাসহ বিভিন্ন কারণে রিজার্ভ কিছুটা কমেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সাধারণত প্রতি বছর রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ে। এসময় প্রবাসীরা তাদের পরিবার পরিজনের জন্য বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাঠান। তবে এবার তার উল্টো চিত্র দেখা গেছে। গত মার্চে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাস বা আগের মাস ফেব্রুয়ারির তুলনায় বেশ কিছুটা কম। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক সোয়াপ পদ্ধতি চালু করার পর থেকে ব্যাংকগুলো বেশি দরে আর ডলার কিনছে না। এতে ডলারের দরও অনেকটা কমে এসেছে। এতে ১২৫ টাকায় উঠে যাওয়া ডলারের দর হঠাৎ করে ১১৫ টাকায় নেমে আসে। ফলে প্রবাসীরা ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স না পাঠিয়ে আবার হুন্ডির মাধ্যমে পাঠাচ্ছেন। কারণ হুন্ডিতে এখনো ১২৩ টাকা পাওয়া যাচ্ছে। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট এক হাজার ৭০৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল এক হাজার ৬০৪ কোটি ডলার। এ হিসেবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১০৪ কোটি ডলার বা ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সেখানে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৬১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর থেকে ডলার সংকট কাটাতে গিয়ে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে কমতে কমতে গত নভেম্বর শেষে রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এরপর আবার বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়। এরপর কমতে কমতে গত মার্চ শেষে ১৯ দশমিক ৯১ বিলিন ডলারে নেমেছিল। এরপর গত সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪
রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়নের নিচে 
বেসরকারি হাসপাতালের পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বেসরকারি হাসপাতালের পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
দুই পুলিশ সদস্যকে বেধড়ক পেটালেন আ.লীগ নেতা
দুই পুলিশ সদস্যকে বেধড়ক পেটালেন আ.লীগ নেতা
কিশোরগঞ্জে খালে ডুবে ২ ভাইয়ের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে খালে ডুবে ২ ভাইয়ের মৃত্যু
সাভারে ভাঙারির গোডাউনে আগুন
সাভারে ভাঙারির গোডাউনে আগুন
এবার আগুনে পুড়ে ছাই ৪০ বিঘা পানের বরজ
এবার আগুনে পুড়ে ছাই ৪০ বিঘা পানের বরজ
প্রেমিকাকে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি দিলেন সাইফুল
প্রেমিকাকে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি দিলেন সাইফুল
নির্বাচনে যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারবে : ইসি আলমগীর
নির্বাচনে যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারবে : ইসি আলমগীর
আ.লীগের সভা থেকে রুবেলকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের নির্দেশ
আ.লীগের সভা থেকে রুবেলকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের নির্দেশ
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

কাতার ছাড়ার চিন্তা করছেন ফিলিস্তিনি নেতারা

গত অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকরে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে বড় ভূমিকা রেখে আসছে পারস্য উপসাগরের ছোট দেশ কাতার। তবে যুদ্ধের এক মাসের মাথায় দুপক্ষের মাঝে সাতদিনের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি করাতে পারলেও এরপর আর কোনো চুক্তি আলোর মুখ দেখেনি। নতুন যুদ্ধবিরতি ও বন্দি মুক্তি চুক্তি বাস্তবায়ন না করতে পারায় দোহার ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। এমনকি যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়নে হামাসের ওপর আরও চাপ বাড়াতে কাতার সরকারকে চাপ দিচ্ছে তেল আবিব ও ওয়াশিংটন। এমন পরিস্থিতিতে কাতার থেকে নিজেদের রাজনৈতিক কার্যালয় সরিয়ে অন্য দেশে নিয়ে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছে হামাস। যদি হামাস এমনটা করে তাহলে ইসরায়েলের সঙ্গে নতুন কোনো চুক্তি সম্পাদন আরও কঠিন হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকরা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, হামাস যদি কাতার ত্যাগ করে তাহলে গাজায় বন্দি কয়েক ডজন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্ত করার জন্য যে আলোচনা চলছে তা বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এ ছাড়া হামাসের সঙ্গে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বার্তা আদান-প্রদানের পথ আরও কঠিন হয়ে পড়বে। হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে রেখেছে ইসরায়েল ও তাদের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। তাই ফিলিস্তিনি এই সংগঠনের সঙ্গে এই দুই দেশের কোনো সরাসরি যোগাযোগ নেই। তাই হামাস নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে কাতার, মিসর বা তুরস্কের মতো দেশের ওপর নির্ভর করতে হয় তেল আবিব ও ওয়াশিংটনকে। এখন হামাস যদি কাতার ছেড়ে যায়, তাহলে এই যোগাযোগ প্রক্রিয়া আরও কঠিন হবে। আরব কর্মকর্তারা বলছেন, দোহা থেকে নেতাদের সরিয়ে নিতে সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের দুটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে হামাস। দুটির একটি দেশ হলো ওমান। তবে অন্য দেশের নাম জানা যায়নি। তারা বলছেন, বর্তমানে যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তি চুক্তি আলোচনায় যে ধীরগতি দেখা দিয়েছে তা আরও কয়েক মাস চলতে পারে বলে মনে করে হামাস। তাই কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করতে হতে পারে তাদের। এ বিষয়ে জানাশোনা আছে এমন একজন আরব মধ্যস্থতাকারী বলেছেন, যুদ্ধবিরতি আলোচনা ইতিমধ্যে স্থগিত হয়ে গেছে। এটি শিগগিরই পুনরায় শুরু হবে এমন কোনো লক্ষণ নেই। এই জন্য হামাস ও আলোচকদের মধ্যে অবিশ্বাস বাড়ছে। ২০১২ সাল থেকে কাতারের রাজধানী দোহায় বসবাস করছেন হামাসের প্রথম সারির নেতারা। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে তাদের আশ্রয় দিয়েছিল কাতার। পরে ইসরায়েলের অনুরোধে হামাসকে অর্থকড়ি দেয় দেশটি। এসবের বিনিময়ে গত এক দশকে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি আলোচনায় সহায়তা করে আসছিল কাতার। গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে ১২০০ ইসরায়েলিকে হত্যার পাশাপাশি প্রায় ২৫০ ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে গাজায় বন্দি করে নিয়ে আসে হামাস। একই দিন হামাসকে নির্মূল এবং বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইসরায়েল। গত নভেম্বরে সাতদিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিনিময়ে ১১০ ইসরায়েলি বন্দিকে হামাস মুক্তি দিলেও এখনো তাদের হাতে শতাধিক বন্দি আছেন। এরপর থেকে হামাসের সঙ্গে নতুন আরেকটি চুক্তি বাস্তবায়নে মধ্যস্থতা করে আসছে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র। তবে চুক্তির শর্ত নিয়ে দুপক্ষের মাঝে মতবিরোধ থাকায় এটি আর বেশি দূর অগ্রসর হয়নি। অন্যদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ১২ জনে পৌঁছেছে। তাদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। এ ছাড়া এ পর্যন্ত আহত হয়েছে ৭৬ হাজার ৮৩৩ জন।
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ৪৯ জন আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ৪৯ জন আটক
‘চলতি বছরের শেষ নাগাদ হেরে যেতে পারে ইউক্রেন’
‘চলতি বছরের শেষ নাগাদ হেরে যেতে পারে ইউক্রেন’
যে ভুল হিসাব-নিকাশে ডুবছে ইরান-ইসরায়েল
যে ভুল হিসাব-নিকাশে ডুবছে ইরান-ইসরায়েল
তুরস্কের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছেন হামাস প্রধান
তুরস্কের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছেন হামাস প্রধান
জেলেনস্কিকে ‘হত্যার ষড়যন্ত্রে’ সহায়তার অভিযোগে গ্রেপ্তার পোল্যান্ড নাগরিক
জেলেনস্কিকে ‘হত্যার ষড়যন্ত্রে’ সহায়তার অভিযোগে গ্রেপ্তার পোল্যান্ড নাগরিক
পার্কে ডেকে তরুণীকে খুন, যেভাবে বদলা নিলেন মা
পার্কে ডেকে তরুণীকে খুন, যেভাবে বদলা নিলেন মা
যুক্তরাষ্ট্রের উৎসবে সোহানা সাবা
যুক্তরাষ্ট্রের উৎসবে সোহানা সাবা
লন্ডন মাতাতে যাবেন জেমস
লন্ডন মাতাতে যাবেন জেমস
মার্কিন সংগীতশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু 
মার্কিন সংগীতশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু 
ঢাকায় আতিফ জোয়ার
কনসার্ট / ঢাকায় আতিফ জোয়ার
মিশা-ডিপজলকে মালা পরিয়ে বরণ করলেন নিপুন
মিশা-ডিপজলকে মালা পরিয়ে বরণ করলেন নিপুন
শিল্পী সমিতির নতুন সভাপতি মিশা, সাধারণ সম্পাদক ডিপজল (ভিডিও)
শিল্পী সমিতির নতুন সভাপতি মিশা, সাধারণ সম্পাদক ডিপজল (ভিডিও)
এফডিসিতে ৫৭০ ভোটারের সংবাদ সংগ্রহে ৩০০ সাংবাদিক
এফডিসিতে ৫৭০ ভোটারের সংবাদ সংগ্রহে ৩০০ সাংবাদিক
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
এফএ কাপের সেমিফাইনালে হলান্ডের খেলা নিয়ে সংশয়
এফএ কাপের সেমিফাইনালে হলান্ডের খেলা নিয়ে সংশয়
যে কারণে মোস্তাফিজের ওপর চটেছেন জাদেজা
যে কারণে মোস্তাফিজের ওপর চটেছেন জাদেজা
দলের বিদায়ে কানসেলোর পরিবারের মৃত্যু কামনা বার্সা সমর্থকদের
দলের বিদায়ে কানসেলোর পরিবারের মৃত্যু কামনা বার্সা সমর্থকদের
ফুটবল এমন একটি খেলা যেখানে সমর্থকদের যুক্তির চেয়ে আবেগ বেশি কাজ করে। দল হারলে চিন্তার চেয়ে আবেগ কাজ করে বেশি। যার প্রভাবে ম্যাচ জয়ে যে দলের খেলোয়াড়দের মাথায় নিয়ে নাচে, ম্যাচ হারে সেই একই খেলোয়াড়ের মৃত্যু কামণা করতে পিছপা হয়না সমর্থকরা। এমনটাই দেখা গেলো বার্সেলোনার সমর্থকদের ক্ষেত্রে।   সাধারণত প্রায়ই ইউরোপিয়ান ফুটবলে দলের পরাজয়ে ফুটবলার কিংবা তার পরিবারের সদস্যদের হেনস্থা হওয়ার নজির দেখা যায়। তবে এবার বার্সেলোনার খেলোয়াড় জোয়াও কানসেলোর সাথে বার্সা সমর্থকরা যা করলেন তাকে নিষ্ঠুরই বলা চলে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বার্সেলোনার বিদায়ে জোয়াও কানসেলোর স্ত্রী, অনাগত সন্তানসহ পরিবারের সকল সদস্যদের মৃত্যু কামনা করছে কিছু বার্সা সমর্থক। এবারের উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার-ফাইনালের প্রথম লেগে পিএসজির মাঠে ৩-২ গোলে জিতলেও দ্বিতীয় লেগে ৪-১ গোলে হেরে বিদায় নিতে হয় স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনার। বাজে এই হারে চলতি মৌসুমে কোন ট্রফি জয় প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়ালো বার্সার জন্য। দলের এমন বাজে অবস্থায় সমর্থকদের রোষানলে পড়েছেন জোয়াও কানসেলো। সমর্থকদের এই আচরণে অবশ্য বেশ হতাশ হয়েছেন এই ফুটবলার। ইএসপিএনকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে কানসেলো হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ‘আসলে লোকে তো অনেক ধরনের কথাই বলে। তবে ইনস্টাগ্রামে কিছু মন্তব্যে আমার যে মেয়ের এখনো জন্ম হয়নি তার মৃত্যুও কামনা করা হয়েছে, যা আমাকে কাঁদিয়েছে। আমার সঙ্গিনীর প্রতি, আমার মেয়ে, অনাগত সন্তান, সবার প্রতি আক্রোশ দেখায় তারা। অথচ তারা ভুলে যায় ফুটবল বাদেও দুনিয়াও আছে। ‘পৃথিবীটা আসলে খুবই নিষ্ঠুর এবং এটা মেনে নিয়েই চলা শিখতে হয় আমাদের। আমি জানি, কীভাবে চলতে হয়। তবে সত্যি বলতে, জানি না আর কী বলার আছে। একটা বাচ্চার মৃত্যু কামনা করা মানে ভয়ানক ব্যাপার। টিভিতে দেখা ফুটবলারের আড়ালে আমরা একজন মানুষ। আমরা সবাই তো একই।’-যোগ করেন কানসেলো। কানসেলোর ওপর বার্সেলোনা সমর্থকদের অবশ্য আক্রোশের আলাদা কারণ আছে। দ্বিতীয় লেগে ওসমান ডেম্বেলেকে করা কান্সেলোর ফাউল থেকেই পেনাল্টি পেয়ে তৃতীয় গোলটি করে পিএসজি। যে কারণে বার্সেলোনার পরাজয়ের পর বিশ্লেষক ও সংবাদমাধ্যমের কাঠগড়ায় তোলা হয় এই ডিফেন্ডারকে। তবে নিজের নামে সমালোচনা মেনে নিতে পারলেও পরিবারের কারো মৃত্যু কামনা করার মতো ব্যাপার মেনে নিতে পারছেন না ২৯ বছর বয়সী এই পর্তুগিজ তারকা, ‘আমার পারফরম্যান্সের সমালোচনা যত ইচ্ছা করুন, সমস্যা নেই। কিন্তু দয়া করে পরিবারকে টানবেন না।’
শেষ ওভারে ধোনির অবিশ্বাস্য কীর্তি
শেষ ওভারে ধোনির অবিশ্বাস্য কীর্তি
বিবর্ণ মোস্তাফিজে হতাশ বিশেষজ্ঞরা
বিবর্ণ মোস্তাফিজে হতাশ বিশেষজ্ঞরা
ইভেন্ট
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজ
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজ
আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ
আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
স্বাধীনতা কাপ
স্বাধীনতা কাপ
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
*/ ?>
X