বিএনপির আরও ৬১ নেতাকে বহিষ্কার

বিএনপির আরও ৬১ নেতাকে বহিষ্কার

৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটামের মধ্যে সন্তোষজনক জবাব না দেওয়ায় আরও ৬১ জন নেতাকে দলের সব ধরনের পদ থেকে বহিষ্কার করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি। শনিবার (৪ এপ্রিল) বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে এই তথ্য
নেট দুনিয়ায় ভাইরাল কিমের গাওয়া গান
নেট দুনিয়ায় ভাইরাল কিমের গাওয়া গান
গাজা নিয়ে ভয়ংকর রিপোর্ট ওয়াশিংটন পোস্টের
গাজা নিয়ে ভয়ংকর রিপোর্ট ওয়াশিংটন পোস্টের
ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিতে থাকছে না নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিতে থাকছে না নিষেধাজ্ঞা
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের এনআইডি সেবা উদ্বোধন
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের এনআইডি সেবা উদ্বোধন
গোয়েন্দা জেরার মুখোমুখি হচ্ছেন মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী
গোয়েন্দা জেরার মুখোমুখি হচ্ছেন মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী
সুদানে ক্ষুধায় মারা যেতে পারে বহু মানুষ : জাতিসংঘ
সুদানে ক্ষুধায় মারা যেতে পারে বহু মানুষ : জাতিসংঘ
  • নজরদারির অভাবেই বেড়ে ওঠে মিল্টন সমাদ্দাররা

    নজরদারির অভাবেই মিল্টন সমাদ্দাররা বেড়ে ওঠে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান। তিনি বলেছেন, এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমেরও দায় আছে। এর আগে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিল্টন সমাদ্দারকে মানবপ্রেমী হিসেবে প্রচার করা হয়েছে।
    খুশী কবির
    খুশী কবিরনারী অধিকারকর্মী

    নারীর অধিকার খর্ব করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়

    নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় তৃণমূলে কাজ করে যাচ্ছেন মানবাধিকার কর্মী খুশী কবির। দুঃস্থ নারীদের কল্যাণে সমন্বয়ক হিসেবে বেসরকারি উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ‘নিজেরা করি’-তে যোগ দেন। নারীর বর্তমান অবস্থান, ক্ষমতায়ন, সম-অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ নানা বিষয় নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেন তিনি-  কালবেলা: স্বাধীনতার বায়ান্ন বছরে বাংলাদেশে নারীর অগ্রগতি কতটা হলো? খুশী কবির: শুধুমাত্র বাংলাদেশে নয়, সারা পৃথিবীতেই যুগ যুগ ধরে নারীর অবদান অনেক। ঘরে, কৃষিতে, অফিস আদালতে, কলকারখানা— সব জায়গায় নারীর অবদান রয়েছে। উৎপাদনমুখী যে কোনো কাজে নারী এবং পুরুষ যেই অংশগ্রহণ করুক সকলেরই অবদান রয়েছে। কিন্তু সাধারণত সামাজিক এবং অর্থনৈতিকভাবে মূল্যায়নে নারীর অবদানকে সামনে নিয়ে আসা হয় না। নারীর অবদানকে উপেক্ষা করা হয়। শত বছর
    ড. সজল চৌধুরী
    ড. সজল চৌধুরীস্থপতি, শিক্ষক ও স্থাপত্য পরিবেশবিষয়ক গবেষক

    স্থাপনা নির্মাণে পরিবেশগত গুরুত্ব থাকতে হবে

    প্রথমেই আসা যাক বর্তমান পরিবেশগত অবস্থা নিয়ে। বর্তমান তাপপ্রবাহে মানুষের জীবন দুর্বিষহ যে পর্যায়ে নিয়ে গেছে, এটি সহজেই অনুমেয় ভবিষ্যতে আমাদের বসবাসের পরিবেশ আমাদের প্রজন্মের ওপর কোন বিরূপ প্রভাব ফেলবে! শহরের যে প্রান্তেই তাকানো যাক, শুধু দেখা যায় বড় বড় কাচের বাক্স! বিষয়টি নিয়ে একটু ভাবা যাক। কিছুদিন আগেও পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মানুষ নগর ও শহরাঞ্চলে বসবাস করত। সদ্য পেরিয়ে আসা ২০২০ সালের মধ্যেই শহরাঞ্চলে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৪.৫ বিলিয়নে পৌঁছে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ধারা এভাবে চলতে থাকলে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের শহরগুলোর মোট জনসংখ্যা দাঁড়াবে পাঁচ বিলিয়নের ওপর। দ্য জার্নাল অব
  • মোস্তফা কামাল
    মোস্তফা কামালডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

    শিক্ষায়ও ছেলেখেলার হাইকোর্ট দর্শন

    বাঙালকে হাইকোর্ট দেখানো মর্মে একটা প্রবাদ আছে। এর সাধারণ অর্থ হচ্ছে—বোকা বানানো বা ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা। এর পেছনে নানা গল্প। একটি হচ্ছে এমন—এক বাঙালি ছেলে ব্রিটেনে পড়াশোনা করতে গিয়ে ওখানকার এক মেয়ের সঙ্গে বেশ সম্পর্ক পাতে। মেয়েটিকে পটাতে বাংলাদেশ হাইকোর্টের ছবি দেখিয়ে বলে এটা তার বিশাল বাড়ি। পটিয়ে-পাটিয়ে ওই মেয়েকে বিয়ে করে দেশে নিয়ে আসে। একদিন হাইকোর্টের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় মেয়েটি হাইকোর্ট দেখে চেঁচামেচি শুরু করে ও সবাইকে এ ঘটনা জানিয়ে দেয়। আরেকটি ভার্সন এমন—কলকাতার হাইকোর্টটি ছিল পরাধীন ভারতের বাঙাল প্রদেশের হাইকোর্ট। তখন বাংলা বলতে বোঝাত আজকের উভয় বঙ্গকেই। পূর্ববাংলার লোকেরা মামলাবাজি বেশি করত। মামলা-মোকদ্দমার তারিখে তারিখে তাদের কলকাতায়
    হুসেইন ইবিশ
    হুসেইন ইবিশসিনিয়র রেসিডেন্ট স্কলার, আরব গালফ স্টেইটস ইনস্টিটিউট, ওয়াশিংটন।

    গাজায় ‘জয়ী’ হতে না পেরে অন্যত্র দৃষ্টি ইসরায়েলের

    মধ্যপ্রাচ্যে বর্তমানে অপেক্ষাকৃত ভয়ংকর শান্ত অবস্থা বিরাজ করছে। অন্তত সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার পাল্টাপাল্টি মিসাইল, রকেট ও ড্রোন হামলার অতি উত্তেজনাকর যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, অবশ্যই গাজা তার বাইরে ছিল। অবশ্যম্ভাবী একটি আঞ্চলিক যুদ্ধের ভয় প্রশমিত হয়েছে। যে কোনো মূল্যে এই মুহূর্তে যুদ্ধ এড়ানোর বিষয়ে দু'পক্ষই সচেষ্ট ছিল। তাদের বিশ্বাস, এর মধ্যদিয়ে কৌশলগত প্রতিরোধ ক্ষমতা পুনরুদ্ধার এবং নৈতিক জাতীয় শক্তি জোরদারের মধ্যদিয়ে কট্টরপন্থিদের সমালোচনা এড়াতেও সক্ষম হয়েছে তারা। ফলে, ইসরায়েল ও ইরান যে সরাসরি একে অপরের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে চায় না এর মাধ্যমে তা এবার প্রতীয়মান হয়েছে। নিজেদের বিবাদ মীমাংসা না হওয়া সত্ত্বেও দু-পক্ষই পাল্টা হামলা থেকে বিরত থাকার জন্য
    আবু এন. এম. ওয়াহিদ
    আবু এন. এম. ওয়াহিদঅধ্যাপক, টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটি; এডিটর, জার্নাল অফ ডেভোলাপিং এরিয়াজ

    ঢাকার ভেতরে আরেক ঢাকা

    এই লেখার বিষয়স্তু – ‘ঢাকার ভেতরের ঢাকা'। তথাপি শুরু করছি কলকাতার গল্প দিয়ে। ঢাকা-কলকাতার দূরত্ব খুব বেশি নয়। এই দুই কাহিনির অন্তর্নিহিত মিলও খুব কাছাকাছি। লেখাটির ধারণা ও প্রেরণার উৎস ইউটিউবে দেখা কলকাতার ‘তারা নিউজ'-এর অনুষ্ঠান - 'বই পড়া বইপাড়া'। দেখেছি অনেক দিন আগে। অনুষ্ঠানটি একটি জনপ্রিয় টক শ' ছিল। প্রতি রোববার প্রাইম-টাইমে প্রচারিত হতো। এখন হয় কিনা জানি না। এর উপস্থাপক, লেখক রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় একেক সপ্তাহ পশ্চিমবঙ্গের একেকজন প্রথিতযশা কবি- সাহিত্যিকের সঙ্গে 'স্টারম্যাক্স'-এর নির্দিষ্ট স্টুডিওতে বসে আড্ডা জমাতেন। এই আলোচনায় অনেক মজার মজার কথা, গল্প, কাহিনি, ঘটনা, তথ্য, ইত্যাদি শুনতে পাওয়া যেত। আমন্ত্রয়িতা তার এই অনাড়ম্বর আয়োজনে অতিথি হিসেবে
  • ইমানদার যে কাজ প্রাধান্য দেবে

    মানুষ পৃথিবীতে ভালো-খারাপ যা-ই করবে, পরকালে সব দৃশ্যমান হবে এবং প্রতিটি কাজের প্রতিদান দেওয়া হবে। হাশরের মাঠে ভালো কাজগুলো সুদর্শন হয়ে আসবে এবং ভালো প্রতিদান দেওয়া হবে। আর মন্দ কাজগুলো কুৎসিত হয়ে আসবে এবং মন্দ পরিণাম দেওয়া হবে। হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি আল্লাহর পছন্দনীয় কাজ করে আল্লাহ তাকে ভালোবাসেন আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অপছন্দনীয় কাজ করে আল্লাহ তার ওপর ক্ষুব্ধ হন। একইভাবে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি মুসলমানের প্রতি সহজ আচরণ করবে, আল্লাহ তার জন্য দুনিয়া ও আখিরাত সহজ করবেন। আর যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের দুনিয়ার একটি কষ্ট দূর করে দেয়, আল্লাহ তার কেয়ামতের কষ্ট দূর করে দেবেন। কাজেই পৃথিবীতে একজন
    মুফতি আরিফ খান সাদ
    মুফতি আরিফ খান সাদমুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

    পরিবেশ রক্ষায় ইসলামের তাগিদ

    পৃথিবীতে মানুষ যেসব বিরূপ পরিবেশ ও পরিবর্তনের মুখোমুখি হয়, তার প্রধানতম কারণ ব্যক্তিগত বা সম্মিলিত পাপ। মানুষের উপর্যুপরি পাপের ভারে প্রকৃতি আজ ভারসাম্য হারিয়ে বিরূপ আচরণ করছে মানুষের সঙ্গে। শীতের মৌসুমে পরিবেশ শীতল হচ্ছে না, কিন্তু যখন শীত নামছে সেটা মানুষের শরীরে কাঁপন ধরিয়ে দিচ্ছে। বৃষ্টির মৌসুমে বৃষ্টি হচ্ছে না, কিন্তু যখন বৃষ্টি হচ্ছে, সব প্লাবিত করে দিচ্ছে। গ্রীষ্মে গরমের স্বাভাবিক প্রবাহ ঠিক থাকছে না, বরং প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে মানুষ ক্লান্ত ও বিপর্যস্ত। পরিবেশের এ বিরূপ আচরণ মানুষের পাপের ফসল। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘মানুষের কৃতকর্মের দরুন জলে-স্থলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে, ফলে তাদের কোনো কোনো অপকর্মের শাস্তি তিনি আস্বাদন করান, যাতে
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজাপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, গ্লোবাল টেলিভিশন

    লালনের গানেও সমস্যা?

    বর্তমান সরকার কি লালন ফকিরের গান নিষিদ্ধ করেছে? এরকম একটা চিন্তা হয়তো অনেকে করতে পারেন। যদিও বাস্তবে তা ঘটেনি। ফেসবুক স্টোরিতে মরমি সাধক লালন সাঁইয়ের গানের দুটি লাইন উদ্ধৃত করায় সঞ্জয় রক্ষিত (৪০) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পাক-ভারত লড়াই দেখতে দ্বিগুন খরচ করতে হবে দর্শকদের

স্বাধীন ফিলিস্তিন দাবির আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে ছাত্রলীগের কর্মসূচি

কমিউনিকেশন অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের যাত্রা শুরু

সোয়াস ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে ডক্টরেট পাচ্ছেন ড. আতিউর

নেট দুনিয়ায় ভাইরাল কিমের গাওয়া গান

ফর্সা ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতে মেয়ের গর্ভপাত করালেন মা

ফ্রি ফায়ার খেলতে গিয়ে প্রেম, বিয়ের ৬ মাসেই লাশ তরুণী

এআই প্রযুক্তির সাহায্যে নির্বাচিত হচ্ছে ইংল্যান্ড দল

চাকরি দেবে শপআপ, লাগবে না অভিজ্ঞতা

গাজা নিয়ে ভয়ংকর রিপোর্ট ওয়াশিংটন পোস্টের

১০

কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের এনআইডি সেবা উদ্বোধন

১১

নিয়োগ-পদোন্নতিতে রুয়েট কর্মকর্তার ভয়াবহ জালিয়াতি

১২

বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ / কাজ না করেই ৪১ লাখ টাকার বিল পরিশোধ পিডির

১৩

প্রধানমন্ত্রীর যাওয়ার সময় হয়েছে : দুদু

১৪

সরকারি কর্মকর্তাদের তথ্য না দেওয়া গণতন্ত্র নষ্ট হওয়ার প্রভাব : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

১৫

চমক রেখেই স্বাগতিক দুই দেশের দল ঘোষণা

১৬

গরমে বেড়েছে তরমুজের চাহিদা

১৭

বিএনপির আরও ৬১ নেতাকে বহিষ্কার

১৮

প্রতিভা প্রকাশ লেখক সম্মিলন অনুষ্ঠিত

১৯

কুলাউড়া উপজেলা নির্বাচন  / আ.লীগের তিন প্রার্থী থাকলেও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে কামরুল

২০
‘ভ্রান্ত’ আতঙ্কে বাড়ছে না মোবাইল টাওয়ার
মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার থেকে মানবদেহ এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর রেডিয়েশন নির্গত হয়, এমন ধারণা বেশ প্রচলিত। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও), জাতিসংঘের ইন্টারন্যাশনাল টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন (আইটিইউ) এবং ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অন
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্কে পরিবর্তন আনতে পারে ছাত্র বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তিন সপ্তাহে গড়ানো ফিলিস্তিনপন্থি ছাত্র বিক্ষোভ ইসরায়েলের সঙ্গে দেশটির সম্পর্কে পরিবর্তন আনতে পারে বলে আলজাজিরার এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে। দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের মিডিয়া স্টাডিজ অধ্যাপক মোহাম্মদ
বুড়িগঙ্গা এখন বিষের নদী
একসময়ের ঢাকার জীবনখ্যাত বুড়িগঙ্গা দূষণের কারণে এখন প্রায় মৃত। নদী রক্ষার নানা আয়োজনের ঢাকঢোল পেটানোর মধ্যেও বুড়িগঙ্গা আবার বর্জ্যের ভাগাড় ও দূষণরাজ্যে পরিণত হয়েছে। নদীর দুই পাড় ঘেঁষে এখন শুধু
ঢাকা দক্ষিণে ফের পশুর হাট পেলেন আ.লীগ নেতারা
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানীর পোস্তগোলা শ্মশানঘাটসহ আশপাশের খালি জায়গায় বসবে পশুর হাট। ইজারাদার চেয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) দরপত্র আহ্বানে মাত্র দুজন অংশ নেন। তবে শিডিউল কিনেছিলেন তিনজন।
কমিউনিকেশন অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের যাত্রা শুরু
কমিউনিকেশন অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের যাত্রা শুরু
কমিউনিকেশন অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ নামের নতুন এক প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু হয়েছে। দেশের গণযোগাযোগ, সাংবাদিকতা, টেলিভিশন ও ফিল্ম অধ্যয়ন সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোয় শিক্ষকতা, গবেষণা ও মানসম্মত অ্যাকাডেমিক প্রকাশনা ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে নতুন এ প্ল্যাটফর্ম গঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় সংগঠনটির আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়। কমিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ড. এ. জে. এম. শফিউল আলম ভূঁইয়াকে আহ্বায়ক এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুল আলমকে সদস্য সচিব করা হয়েছে। এছাড়া কমিটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল মনসুর আহাম্মদ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. সহিদ উল্ল্যাহকে যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত করা হয়েছে। নতুন এই প্ল্যাটফর্মে সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ. আ. ম. স. আরেফিন সিদ্দিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এ যাত্রার শুরুর প্রথম সভায় বাংলাদেশের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ, সাংবাদিকতা সংশ্লিষ্ট বিভাগের অর্ধ শতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। এ সভায় গবেষণা থেকে শুরু করে সার্বিক একাডেমিক মান বৃদ্ধির জন্য উপস্থিত শিক্ষকগণ তাদের সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরেন। শিক্ষকরা, প্রতিবছর এ সংশ্লিষ্ট কনফারেন্স আয়োজন, অ্যাকাডেমিক মানসম্মত জার্নাল প্রকাশসহ নানা বিষয়ে মতামত তুলে ধরেন। বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সভায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যার মধ্যে ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ১ম একাডেমিক কনফারেন্স আয়োজনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।  সভায় নতুন এই সংগঠনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, নতুন এই সংগঠনের সদস্যদের প্রতি নানা ধরনের দিক-নির্দেশনা দেন। তিনি এই প্ল্যাটফর্মের সব কাজ স্বচ্ছ ও গণতান্ত্রিকভাবে সম্পন্ন করার তাগিদ তুলে ধরেন। একইসঙ্গে এই সংগঠনটি আগামীতে দক্ষিণ এশিয়াতে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন। সভায় আহ্বায়কের দায়িত্ব পাওয়া অধ্যাপক ড. এ. জে. এম. শফিউল আলম ভূঁইয়া বলেন, এই প্ল্যাটফর্মকে কাজে লাগিয়ে মানসম্মত গবেষণা ও অ্যাকাডেমিক কাজগুলোকে এগিয়ে নেওয়াই তাদের লক্ষ্য। যা সফল করতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গবেষকদের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
১৮ মিনিট আগে

কোন রুটে কত বাড়তি ভাড়া দিতে হবে ট্রেনে

৪ ঘণ্টা আগে

আজ থেকে ট্রেনে বাড়তি ভাড়া

৫ ঘণ্টা আগে

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আভাস, ৭ অঞ্চলে সতর্কসংকেত

৭ ঘণ্টা আগে

ঢাকাসহ যে ৫ বিভাগে শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে

রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া

৯ ঘণ্টা আগে
প্রধানমন্ত্রীর যাওয়ার সময় হয়েছে : দুদু
প্রধানমন্ত্রীর যাওয়ার সময় হয়েছে : দুদু
বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুঝতে পেরেছেন তার যাওয়ার সময় হয়েছে। গতকাল শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আইনের ভাষায় তিনি প্রধানমন্ত্রী নন। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) দাবি করেছেন তাকে উৎখাত করা হবে অর্থাৎ তিনি বুঝতে পেরেছেন তার যাওয়ার সময় হয়েছে। তিনি এটা বুঝতে পেরেছেন, অনুভব করেছেন তাকে এখন যেতে হবে। কখন কীভাবে যাবেন তিনি যদি নির্ধারণ করেন তাহলে বিষয়টি সহজ হবে।  দুদু বলেন, তিনি (প্রধানমন্ত্রী) পদত্যাগ করলে গত ১৫ বছরের যে জঞ্জাল যে লুটপাট যে নির্মমতা সেটার অবসান ঘটবে। তাহলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পথ সুগম হবে। একটা ভালো নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যারা জনপ্রিয় জনগণ যাদের চায় তাদের তারা ক্ষমতা নিয়ে আসবে। শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে বাংলাদেশ ইয়ূথ ফোরাম আয়োজিত বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল এবং নির্বাহী কমিটির সদস্য হাবিবুর রশিদ হাবিবসহ কারাবন্দি সব নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে এক প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ওনার (প্রধানমন্ত্রীর) কথায় মনে হচ্ছে বাংলাদেশে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উনি বলতে চাইছেন তারপরে কে? এটাতো তার নির্ধারণ করার দরকার নাই। তার দল নির্বাচনে যাবে জনগণই নির্ধারণ করবে এ ফ্যাসিবাদের পরে কারা কারা ক্ষমতায় এসে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করবে। এটা ভাবা যায় না সারা বিশ্বের কোনো রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে দেড় লাখ মামলায় ৫০ লাকের অধিক বিরোধীদলের নেতাকর্মী আসামি। আন্দোলনেই সফলতা আসবে দাবি করে দুদু বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি এমন একটি পর্যায়ে চলে গেছে এর থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আমাদের আন্দোলন করতে হবে। এই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আমাদের সফলতা আসবে। আন্দোলন চলছে আন্দোলন চলবে। এ ফ্যাসিবাদ সরকারকে আমরা যতদিন পর্যন্ত পরাজিত করতে না পারব, পদত্যাগ করতে বাধ্য যতদিন পর্যন্ত আমরা করতে না পারব ততদিন এ আন্দোলন চলবে। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এরশাদবিরোধী আন্দোলনের মহানায়ক। তিনি শুধু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া নয়, সারা বিশ্বে তিনি গণতন্ত্রের মাতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। আপনি তাকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়েছেন এবং তার প্রাপ্য জামিন না দিয়ে দণ্ডকে দ্বিগুণ করেছেন। এখন তিনি কারাগারে আছেন। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যিনি গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করছেন। মাঝে মাঝে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা আমাদের দলের নেতার উদ্দেশ্যে বলেন সাহস থাকলে দেশে আসুন। আপনাদের যদি এতই সাহস হয়ে থাকে তাহলে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন দিন। বাপের বেটি যদি আপনি হন এবং বাপের বেটা যদি ওবায়দুল কাদের হয়ে থাকেন একটু আসেন না কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন করি। সংগঠনের উপদেষ্টা নাজমুল হাসানের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সভাপতি সাইদুর রহমানের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
৫৬ মিনিট আগে
বিএনপির আরও ৬১ নেতাকে বহিষ্কার
বিএনপির আরও ৬১ নেতাকে বহিষ্কার
মহিলা দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কমিটি ঘোষণা
মহিলা দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কমিটি ঘোষণা
ভোট দিতে না পারলে নির্বাচনের দরকার নেই : মির্জা আব্বাস
ভোট দিতে না পারলে নির্বাচনের দরকার নেই : মির্জা আব্বাস
সরকার পতনে বিরোধী দলগুলো একাত্ম : ড. মঈন খান
সরকার পতনে বিরোধী দলগুলো একাত্ম : ড. মঈন খান
ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার
ঝালকাঠিতে আ.লীগের তিন নেতা বহিষ্কার
উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীরা আ.লীগের দোসর : সেলিম ভূঁইয়া
উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীরা আ.লীগের দোসর : সেলিম ভূঁইয়া

নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের কৃষির রূপান্তর, ভবিষ্যৎ ও সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের কৃষির রূপান্তর ও ভবিষ্যৎ সহযোগিতা বিষয়ে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা, কৃষি বিশেষজ্ঞ, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ও বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিসহ বহুপাক্ষিক অংশীজনের অংশগ্রহণে এক গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। কৃষি উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক অংশীজন এবং কৃষি ব্যবসায়ীদের নিকট বাংলাদেশের কৃষিখাতের সম্ভাবনা ও বিনিয়োগের সুযোগ তুলে ধরতে এ গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করেছে কৃষি মন্ত্রণালয় ও নেদারল্যান্ডসের বাংলাদেশ দূতাবাস। কৃষি গবেষণায় বিশ্বে শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভাখেনিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় ও রিসার্চ এবং কানাডার সাস্কাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় এ গোলটেবিল আলোচনাটি আগামী ০৬ মে সোমবার অনুষ্ঠিত হবে। এতে অন্যদের সঙ্গে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, বিশ্ব ব্যাংক, গেটস ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা যোগ দিবেন। গোলটেবিল বৈঠকের কার্যক্রম নেদারল্যান্ডস থেকে ভাখেনিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন প্লাটফর্ম https://wur.yuja.com/LiveStream/W/1561642/277811235 এ ০৬ মে সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬.০০ টা থেকে প্রচারিত হবে।  বাংলাদেশের কৃষিতে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ, টেকসই সরবরাহ ব্যবস্থা (সাপ্লাই চেইন) এবং দক্ষতার ঘাটতি পূরণ- এই ৪টি বিষয়ে আলোচনা সভায় গুরুত্বারোপ করা হবে।   এ আলোচনা সভায় যোগ দিতে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদের নেতৃত্বে নেদারল্যান্ডস যাচ্ছেন চার সদস্যের প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ড. মো. মাহমুদুর রহমান।  শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় প্রতিনিধিদল নেদারল্যান্ডসের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। উল্লেখ্য, নেদারল্যান্ডস বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কৃষিপণ্য রপ্তানিকারক দেশ। নেদারল্যান্ডসের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, উদ্ভাবন ও গবেষণা দক্ষতা দেশের কৃষিতে প্রয়োগের জোর চেষ্টা চালাচ্ছে বর্তমান সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৫ সালে নেদারল্যান্ডস সফরকালে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কৃষিখাতের ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করেছিলেন। বিগত দুই বছরে কৃষি খাতে বাংলাদেশ এবং নেদারল্যান্ডসের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে দৃশ্যমান অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। ২০২২ সালে নেদারল্যান্ডসের ভাখেনিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় ও রিসার্চের  প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের কৃষির ভবিষ্যৎ শীর্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকরা যেসব বড় বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন, তা মোকাবিলা করতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ৩টি রূপান্তরমূলক প্রকল্প গ্রহণের জন্য তহবিল অনুমোদন করেন। কৃষি খাতে বৈশ্বিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে কানাডার কৃষি গবেষণায় শীর্ষস্থানীয় সাস্কাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার আলোকে সাস্কাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার স্থাপন, গাজীপুরে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের চত্বরে বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র স্থাপন ও ঢাকায় বিএআরসি চত্বরে সাস্কাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ফুড সিকিউরিটির অফিস স্থাপন ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি প্রযুক্তি ও জাত উদ্ভাবন নিয়ে ইতোমধ্যে গবেষণা শুরু করেছেন এবং বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ নিয়ে কার্যক্রম শুরু করেছে।

ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিতে থাকছে না নিষেধাজ্ঞা

প্রায় ৬ মাস পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি রাখার পর অবশেষে তা তুলে নিল ভারত সরকার। শনিবার (৪ মে) দেশটির বৈদেশিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণবিষয়ক কেন্দ্রীয় সংস্থা ডিরেক্টোরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) এক বিজ্ঞপ্তি এ তথ্য নিশ্চিত করে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়—রপ্তানি করা প্রতি টন পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানিমূল্য (মিনিমাম এক্সপোর্ট প্রাইস- এমইপি) ধার্য করা হয়েছে ৫৫০ ডলার, যা নির্ধারণ করে ডিজিএফটি। পেঁয়াজ রপ্তানির এমন সিদ্ধান্ত ভারতীয় রাজনীতি বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, চলমান লোকসভা নির্বাচনের কারণে কেন্দ্রীয় সরকারে আসীন দল বিজেপি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর আগে ভারত সরকারের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েন কৃষকরা। গত বছর ডিসেম্বরে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ভারত। এ সময় দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রের কৃষকদের কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি ক্ষোভ বাড়ে। অন্যদিকে এবারের নির্বাচনে রাজ্যটির প্রতিটি সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিজেপি প্রার্থীরা, যা সামাল দিতেই এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে বলে ধারণা অনেক রাজনীতি বিশ্লেষকের। ভারতের মহারাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদন হয়ে থাকে। দেশটির মোট উৎপাদিত পেঁয়াজের বেশিরভাগ আসে এই রাজ্য থেকে। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর পর বাংলাদেশ, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মরিশাসসহ আফ্রিকার কয়েকটি দেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করে ভারত। উল্লেখ্য, গত বছর ডিসেম্বরে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। প্রথম পর্যায়ে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত হলেও পরে তা আরও বাড়ানো হয়। তার আগে ২০২৩ সালের আগস্টে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক ধার্য করেছিল নয়াদিল্লি।

এপ্রিলে কমেছে রপ্তানি আয়

নানা ধরনের সংকট এবং চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম মাস থেকেই রপ্তানি আয়ে ভালো প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছে বাংলাদেশ। টানা তিন মাস এই প্রবৃদ্ধি বজায় থাকলেও চতুর্থ মাসে এসে ছন্দপতন দেখা দিয়েছে। একক মাস হিসেবে এপিলে রপ্তানি আয় বেশ কিছুটা কমে গেছে। এ সময় লক্ষ্যমাত্রা এবং প্রবৃদ্ধি দুই অবস্থান থেকেই পিছিয়ে রয়েছে দেশের রপ্তানি খাত। তবে রপ্তানি আয়ের প্রাণভ্রমরা তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আয় উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ায় সামগ্রিকভাবে রপ্তানি আয় বেড়েছে। সেখানেও লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি।  রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।     প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইউরোপ ও আমেরিকাসহ সারা বিশ্বে তৈরি পোশাক, ওষুধ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, হোম টেক্সটাইল, হিমায়িত খাদ্য এবং বাইসাইকেলসহ সব খাত মিলে দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য বিশ্ববাজারে রপ্তানি করে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) রপ্তানি আয় এসেছে ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল ৪ হাজার ৫৬৭ কোটি ডলার। সেই হিসাবে ১০ মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ। আর একক মাস হিসেবে এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯১ কোটি ডলার। যা গত বছরেরে একই সময়ে ছিল ৩৯৫ কোটি ডলার। সেই হিসাবে এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি কমেছে শূন্য দশমিক  ৯৯ শতাংশ।  রপ্তানি আয়ের পাশাপাশি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় দুদিক থেকেই পিছিয়ে রয়েছে দেশের রপ্তানি খাত। অর্থবছরের ১০ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় কম এসেছে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের জন্য ৬ হাজার ২০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি ছিল ৫ হাজার ৫৫৬ কোটি ডলার। এসময় রপ্তানি আয় এসেছে ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। ফলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় কম এসেছে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ। আর এপ্রিল মাসের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪৭০ কোটি ডলার। যদিও এসময়ে রপ্তানি আয় এসেছে ৩৯১ কোটি ডলার। সেই হিসাবে এপ্রিলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় কম এসেছে ১৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব, ডলার সংকট, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া, সম্প্রতি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং বাণিজ্যে নিষেধাজ্ঞার আশংকাসহ বিভিন্ন ধরনের সংকটের মধ্যেও রপ্তানি আয়ের এই প্রবৃদ্ধিকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন সংশ্লিষ্টরা। নানা কারণে আলোচ্য সময়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে। তবে সম্প্রতি রপ্তানি প্রণোদনা কমানোর যে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে এতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হবে তৈরি পোশাকসহ পুরো রপ্তানি খাত। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে আগামী দিনে রপ্তানি আয় আরও কমবে।  এই প্রসঙ্গে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা বলছেন, ১০ মাসে তৈরি পোশাক খাতে খুব বেশি প্রবৃদ্ধি হয়নি। গড়ে মাত্র সাড়ে তিন শতাংশের মতো হয়েছে। নিট পোশাকে প্রবৃদ্ধি কিছুটা বাড়লেও ওভেনে এখনো সংকট রয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে এখনো যে সংকট আছে, তাতে পুরো অর্থবছর শেষে খুব ভালো কিছু হবে বলে আশা করা যাচ্ছে না। বিভিন্ন দেশ তাদের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে যে কৌশলগুলো নিয়েছে তার ওপর ভিত্তি করেই চলতি মাসে বড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এর পাশাপাশি পণ্য বৈচিত্র্যকরণ এবং নতুন বাজার খোঁজার ক্ষেত্রেও তারা কাজ করছে বলে জানান।  বিভিন্ন খাতে রপ্তানি আয়ের উত্থান-পতন ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল পর্যন্ত তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয় এসেছে ৪ হাজার ৪৯ কোটি ডলার। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩ হাজার ৮৫৮ কোটি ডলার। সেই হিসাবে তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। যদিও এসময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয় কম হয়েছে ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ। হোম টেক্সটাইল খাতের রপ্তানি আযয়ের প্রবৃদ্ধি ২৫ দশমিক ৩২ শতাংশ কমে ৭০ কোটি ২৫ লাখ ডলারে উন্নীত হয়েছে।  চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে কৃষি পণ্যের রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ১২ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও দশমিক ৮১ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে এই খাতটিতে। আলোচ্য সময়ে ৭৭ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের কৃষিপণ্য রপ্তানি আয় এসেছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭২ কোটি ৯৮ লাখ ডলার।  এদিকে, আলোচ্য সময়ে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় কমেছে ১৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। এ সময়ে এই খাতের রপ্তানি আয় দাঁড়ায় ৮৭ কোটি ২৪লাখ ডলার। যা ২০২৩ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১০০ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, এ সময় পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানিও কমেছে ৭ দশমিক ০৫ শতাংশ। অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে এই খাত থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৭১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার, যেখানে গত অর্থবছরের একই সময়ে আয়ের পরিমাণ ছিল ৭৭ কোটি ০৮ লাখ ডলার। হিমায়িত এবং জীবন্ত মাছের রপ্তানি আয় ৩৭ কোটি থেকে কমে ৩২ কোটিতে নেমেছে। তবে এসময়ে প্লাস্টিক পণ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
০২ মে, ২০২৪
এপ্রিলে কমেছে রপ্তানি আয়

এপ্রিলের শেষ দিনে অস্বাভাবিক রেমিট্যান্স

ঈদের আগে সাধারণত দেশের প্রবাসী আয় বেড়ে যায়। আর ঈদের পরে কিছুটা কমে। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল মাসে বিষয়টি পুরো উল্টো ঘটেছে। ঈদের আগের ১২ দিনে গড়ে ৭ কোটি ৩০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। আর ঈদের পর এপ্রিলের শেষ তিনদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ডলার। আর শুধু শেষ দিনেই রেমিট্যান্স এসেছে ১৩ কোটি ডলারের বেশি। অর্থাৎ সদ্য বিদায়ী এপ্রিল মাসের শেষ দিতকে হঠাৎ করেই অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে রেমিট্যান্স। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, সদ্য বিদায়ী এপ্রিল মাসে বিদেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশিরা ২০৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। এ মাসে দৈনিক গড়ে এসেছে ৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার বা ৭৪৮ কোটি টাকা। তথ্য বলছে, এপ্রিলের শেষ তিনদিনেই রেমিট্যান্স এসেছে ৩৬ কোটি ডলার। অর্থাৎ শেষ ৪ দিনে গড় রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫ লাখ ডলার করে। আর এপ্রিলের শেষ দিন রেমিট্যান্স এসেছে ১৩ কোটি ডলারের বেশি। অথচ, ঈদের আগের ১২ দিনে দেশে এসেছিল ৮৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। সে হিসেবে প্রতিদিন এসেছে ৭ কোটি ৩০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। মাসের শেষ দিন হঠাৎ করে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়ে যাওয়ায় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হককে একাধিকবার ফোন করলেও তাকে পাওয়া যায়নি। এপ্রিলে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেনস ব্যাংক, শরীয়াহ ভিত্তিক আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, বিদেশিখাতের হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে। এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ২১০ কোটি বা ২ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। দ্বিতীয়মাস ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার, মার্চে প্রায় দুই বিলিয়ন এবং এপ্রিলে এলো দুই বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স। এর আগে ২০২০ সালে হুন্ডি বন্ধ থাকায় ব্যাংকিং চ্যানেলে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল। বিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স। এটি এ যাবৎকালের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে করোনাকালীন ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।
০২ মে, ২০২৪
এপ্রিলের শেষ দিনে অস্বাভাবিক রেমিট্যান্স

‘ব্যাংকের সমস্যা নীতি-নির্ধারকদের বোঝানোর মতো লোক প্রয়োজন’

‘ঋণ পুনঃপুনঃ পুনঃতপশিল ব্যাংকের মূল সমস্যা। একারণে ব্যাংকে অর্থের টান পড়েছে। এজন্য টাকা ছাপিয়ে বা বন্ডের মাধ্যমে বাজারে টাকার জোগান দিতে হচ্ছে। যার ফলে মূল্যস্ফীতি কমছে না। তাই শক্ত হাতে খেলাপি ঋণ আদায় করতে হবে। এই বিষয়গুলো নীতি-নির্ধারকদের বোঝানোর মতো একটা লোক প্রয়োজন।’ বৃহস্পতিবার (২ মে) ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআর‌এফ) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। তিনি বলেন, আমাদের দেশের ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি এবং অর্থপাচার একই সূত্রে গাথা। কেন যেন অর্থ পাচারের ব্যাপারে সরকার এবং ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) নীরব। কিন্তু এটা দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কৃষককে ৫০০ বা হাজার টাকার ঋণের জন্য জেলে নেবে আর যে ব্যক্তি ১০হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পর উধাও হয়ে যায় তাকে সালাম দেবে, পাশে বসাব- এটা হতে পারে না। ঋণ খেলাপিদের ডেকে পাশে বসিয়ে চা আপ্যায়ন করা হয়, এটি বেশি দিন চলতে পারে না। ফরাসউদ্দিন বলেছেন, একীভূত বিষয়টা নতুন না। এটি বিভিন্ন দেশে রয়েছে। তবে এক ব্যাংকের সঙ্গে অন্য ব্যাংককে জোর করে একীভূত করে খারাপ ব্যাংককে ভালো করা যাবে না। একীভূত বা টেকওভার হতে পারে। তবে কোনো কিছুই জোর করা ঠিক হবে না। যে দুটি ব্যাংক একীভূত হবে তাদের নিজেদের সম্মতি নেওয়া জরুরি। এ পদ্ধতি সারা পৃথিবীতেই আছে। অতীতে বাংলাদেশেও হয়েছে। এটাতে জোর করে না চাপিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে একীভূত করা উচিত। সাবেক এ গভর্নর বলেন, প্রায় ১০ মাস ধরে আমাদের মূল্যস্ফীতি ১০’র কাছাকাছি। মন্ত্রীরা বলছেন ৯ দশমিক ৭ মূল্যস্ফীতির পরও মানুষ ভালো আছেন। বাস্তবতা বিবর্জিত কথা। চাকরিজীবীদের হয়তো কিছুটা বেতন বেড়েছে। তার মানে এই মূল্যস্ফীতিতে তারা ভালো আছেন এটা বলা যাবে না। তিনি বলেন, বিশ্বের সব দেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। অথচ আমরা পারিনি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আমাদের মনিটরিং পদ্ধতি বদলাতে হবে। টিভিতে মনিটরিং না করে সরাসরি তদারকি বাড়াতে হবে। তা না হলে মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না। তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি, পাচারকারী একই সূত্রে গাঁথা। এ মুহূর্তে ব্যাংকে আমানত আসা দরকার। আমানতের বিমার হার এক কোটি টাকা করা দরকার। আমানত আসতে যতো বাধা সব দূর করতে হবে। তবেই ঘরের টাকা ব্যাংকে ফিরে আসবে। তিনি আরও বলেন, এখন বোরো ফসল কাটা শুরু হয়েছে। সরকার আগামী ১৫ দিন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে ২০ লাখ টন খাদ্য সংগ্রহ করলে কৃষকরা বাঁচবে। আবার অসাধুরা যেন কম দামে কৃষকের ফসল না নিতে পারে সেটাও দেখতে হবে। এটা করতে পারলে ফসলের আসল দাম পাবেন কৃষকরা। পরে এটা সংকট মুহূর্তে উন্মুক্ত করে দিতে পারে সরকার। বৈষম্য বিষয়ে সাবেক এ গভর্নর বলেন, ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দয়ামায়া কমে যায়। এখন সেটাই হচ্ছে। আর এ কারণেই বৈষম্য বেড়েছে। তবে পার্থক্যও কিছুটা রয়েছে। কারণ, ৩০ বছর আগের গরিব আর এখনকার গরিব এক জিনিস নয়, এর মধ্যে পার্থক্য তৈরি হয়েছে। এ কারণে আমাদের বৈষম্যটা আগে কমাতে হবে। ইআরএফ সম্পাদক আবুল কাশেমের পরিচালনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা। উপস্থিত ছিলেন- প্রথম আলোর হেড অব অনলাইন শওকত হোসেন, ইআরএফ নেতারাসহ গণমাধ্যম কর্মীরা।
০২ মে, ২০২৪
‘ব্যাংকের সমস্যা নীতি-নির্ধারকদের বোঝানোর মতো লোক প্রয়োজন’
ফর্সা ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতে মেয়ের গর্ভপাত করালেন মা
ফর্সা ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতে মেয়ের গর্ভপাত করালেন মা
ফ্রি ফায়ার খেলতে গিয়ে প্রেম, বিয়ের ৬ মাসেই লাশ তরুণী
ফ্রি ফায়ার খেলতে গিয়ে প্রেম, বিয়ের ৬ মাসেই লাশ তরুণী
গরমে বেড়েছে তরমুজের চাহিদা
গরমে বেড়েছে তরমুজের চাহিদা
কাজ না করেই ৪১ লাখ টাকার বিল পরিশোধ পিডির
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ / কাজ না করেই ৪১ লাখ টাকার বিল পরিশোধ পিডির
নিয়োগ-পদোন্নতিতে রুয়েট কর্মকর্তার ভয়াবহ জালিয়াতি
নিয়োগ-পদোন্নতিতে রুয়েট কর্মকর্তার ভয়াবহ জালিয়াতি
আ.লীগের তিন প্রার্থী থাকলেও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে কামরুল
কুলাউড়া উপজেলা নির্বাচন  / আ.লীগের তিন প্রার্থী থাকলেও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে কামরুল
রসগোল্লায় ভাগ্য খুলেছে শরিফের
রসগোল্লায় ভাগ্য খুলেছে শরিফের
বিদেশে বসেই প্রেমিককে হত্যার ছক আঁকেন নাজমা
বিদেশে বসেই প্রেমিককে হত্যার ছক আঁকেন নাজমা
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

নেট দুনিয়ায় ভাইরাল কিমের গাওয়া গান

কিম জং উন হয়তো ভাবতে পারেননি তার গানটি ঝড় তুলবে টিকটকে। কিন্তু বাস্তবে ভাবনার থেকে বেশি কিছু হলো। দুই সপ্তাহ আগে প্রকাশ করা ভিডিও গানটি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাপ টিকটকে। একই সঙ্গে সেটি ছড়িয়ে পড়েছে নেট দুনিয়ায়। উত্তর কোরিয়ার স্বৈরশাসক নিজের প্রসংশায় এই গানটি প্রচার করেছেন তার জনগণের জন্য।     গানটি প্রকাশের পর থেকেই এটি নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। সমালোচকরা বলছেন, ভিডিওটির মধ্যে একটি অশুভ বার্তা লুকিয়ে রয়েছে৷ তাদের দাবি, গানটিতে কিমের অতিরঞ্জিত প্রসংসা করা হয়েছে এবং ব্যাপকভাবে প্রপাগাণ্ডা চালানো হয়েছে।   “ফ্রেন্ডলি ফাদার” শিরোনামে গানটির শুরুতেই কিমের প্রসংসা করে বলা হয়েছে, তোমার নেতা “তোমার মায়ের মতো উষ্ণ হৃদয়ের অধিকারী” এবং “তোমার বাবার মতো উদার”। এই লিরিক বাজার সঙ্গে সঙ্গে ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, অনেক শিশুর মধ্যে বসে উৎফুল্ল কিম একটি শিশুকে জড়িয়ে ধরে চুম্বন করছেন। এ সময় লিরিকে শোনা যায়, “তোমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ বাবা”।  এই অংশে শিশুদের সঙ্গে কিমের হাস্যোজ্জ্বল ব্যবহারের মাধ্যমে একতার আহ্বান জানানো হয়েছে। গানটিতে উত্তর কোরিয়ার জনগণের কাছে তাদের স্বৈরশাসককে একজন মা এবং একজন বাবার সাথে তুলনা করে তাকে মহৎ দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে।  এরপর দেখা গেছে অন্য আরেকদল উৎফুল্ল বাচ্চার সঙ্গে গান গাচ্ছেন উত্তর কোরীয় নেতা। পরের দৃশ্যে দেখা গেছে, উত্তর কোরিয়ার সমাজের সম্মানিত ব্যক্তিরাও কিমের সঙ্গে একই গান গাইছেন। সেখানে বলা হচ্ছে, উত্তর কোরিয়া রাষ্ট্র একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি চায়।  গানটি শুরু হয়েছে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতার প্রশংসা দিয়ে। এরপর তাকে প্রত্যেকের পরিবারের অংশ হিসাবে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এরপরের অংশে বলা হয়েছে, “আসুন আমরা আমাদের মহান নেতা কিম জং উন সম্পর্কে গান করি”, “আসুন আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ পিতা কিম জং উন সম্পর্কে গর্ব করি।”  সমালোচকরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ার জনগণের কাছে কিম নিজেকে জাতির পিতা হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিনি তার পার্লামেন্টেও এই ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। সমালোচকরা আরও বলছেন, কিম তার জনগণের মগজ ধোলাই করার জন্য নিজের প্রশংসায় তৈরি গান প্রচার করছেন।  কিম জং উন ২০১২ সালে তার বাবা কিম জং ইলের স্থলাভিষিক্ত হন। কিম জং ইলকে উত্তর কোরিয়ার “মহান উত্তরসূরি” বলে অভিহিত করা হয়। কিমের দাদা কিম ইল সুং দুটি উপাধি ধারণ করেছিলেন – “পিতা” এবং “দ্য গ্রেট”। অনেকে ধারণা করছেন, কিম নিজেও তার উত্তরসূরিদের মতো কোনো উপাধি গ্রহণ করতে চাচ্ছেন।  
গাজা নিয়ে ভয়ংকর রিপোর্ট ওয়াশিংটন পোস্টের
গাজা নিয়ে ভয়ংকর রিপোর্ট ওয়াশিংটন পোস্টের
সুদানে ক্ষুধায় মারা যেতে পারে বহু মানুষ : জাতিসংঘ
সুদানে ক্ষুধায় মারা যেতে পারে বহু মানুষ : জাতিসংঘ
ব্রাজিলে ভারী বৃষ্টিপাতে নিহত ৩৯
ব্রাজিলে ভারী বৃষ্টিপাতে নিহত ৩৯
যুক্তরাষ্ট্রের ভণ্ডামির মুখোশ উন্মোচন হয়ে গেছে : ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ভণ্ডামির মুখোশ উন্মোচন হয়ে গেছে : ইরান
ব্রিটিশ অস্ত্রে সরাসরি রাশিয়ায় হামলার অনুমতি দিল যুক্তরাজ্য
ব্রিটিশ অস্ত্রে সরাসরি রাশিয়ায় হামলার অনুমতি দিল যুক্তরাজ্য
যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের এক সপ্তাহের আল্টিমেটাম ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের এক সপ্তাহের আল্টিমেটাম ইসরায়েলের
বড় পর্দায় নতুন জুটি
বড় পর্দায় নতুন জুটি
মিথিলার অর্জন
মিথিলার অর্জন
মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারে আগুন, অল্পের জন্য বাঁচলেন দেব (ভিডিও)
মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারে আগুন, অল্পের জন্য বাঁচলেন দেব (ভিডিও)
হাসপাতালে ভর্তি অভিনেত্রী রোজা খন্দকার
হাসপাতালে ভর্তি অভিনেত্রী রোজা খন্দকার
বড় পর্দায় খুশি
বড় পর্দায় খুশি
ছেলের কাছে যাচ্ছেন কুমার বিশ্বজিৎ
ছেলের কাছে যাচ্ছেন কুমার বিশ্বজিৎ
মার্শাল আর্ট কিং রুবেলের আদ্যোপান্ত (ভিডিও)
মার্শাল আর্ট কিং রুবেলের আদ্যোপান্ত (ভিডিও)
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
এআই প্রযুক্তির সাহায্যে নির্বাচিত হচ্ছে ইংল্যান্ড দল
এআই প্রযুক্তির সাহায্যে নির্বাচিত হচ্ছে ইংল্যান্ড দল
চমক রেখেই স্বাগতিক দুই দেশের দল ঘোষণা
চমক রেখেই স্বাগতিক দুই দেশের দল ঘোষণা
পাক-ভারত লড়াই দেখতে দ্বিগুন খরচ করতে হবে দর্শকদের
পাক-ভারত লড়াই দেখতে দ্বিগুন খরচ করতে হবে দর্শকদের
বিশ্ব ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় লড়াই হিসেবেই ধরা হয় ভারত-পাকিস্তানের লড়াইকে। রাজনৈতিক বৈরতার কারণে প্রতিবেশী দুই দেশ বড় টুর্নামেন্ট ছাড়া ২২ গজের লড়াইয়ে পরস্পরের মুখোমুখি হয় না। তাই যখনই এরকম কোন আসরে দেশ দুইটি মুখোমুখি হয় তখনই সেই ম্যাচ ঘিরে দর্শকদের উত্তেজনা বাধ ভেঙে যায়। বাড়তি চাহিদার কারণে স্বাভাবিক ভাবে ওই ম্যাচের টিকিট বাড়তি দামে দর্শকদের কিনতে হয় কিন্তু তাই বলে দ্বিগুণ দামে! এমনটাই হচ্ছে আসন্ন ভারত পাকিস্তানের ম্যাচের টিকিট ঘিরে। জুনের ২ তারিখ থেকে শুরু হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপপর্বে পাকিস্তান ও ভারতের বহুল কাঙ্ক্ষিত ম্যাচটি হবে আগামী ৯ জুন, নিউইয়র্কের নাসাউ স্টেডিয়ামে। ওই ম্যাচের টিকিটের দাম এবার বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেছে! পাকিস্তানভিত্তিক উর্দু সংবাদমাধ্যম ‘ডেইলি জং’ দিয়েছে এরকম তথ্য। তাদের বরাত দিয়ে আবার একই খবর দিয়েছে ‘জিও নিউজ’। প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যকার বহুল কাঙ্ক্ষিত ম্যাচে দর্শক চাহিদার কারণে হঠাৎ করেই আগে যে টিকিট ১৩০০ ডলারে পাওয়া যেত, সেটি এখন ২৫০০ ডলার বা প্রায় দ্বিগুণে পৌঁছে গেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় ওই এক ম্যাচের টিকিটের জন্য দর্শকদের প্রায় সাড়ে ৭৪ হাজার টাকা খরচ করতে হবে। হঠাৎ করে টিকিটের এমন উচ্চদামের কারণ হিসেবে অবশ্য ভারত ও পাকিস্তানি নাগরিকদের বিশ্বকাপ আয়োজক শহরগুলোতে বাড়তি উপস্থিতির কথা বলা হয়েছে। এমনিতেই যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় উপমহাদেশের অনেকেই থাকে তাদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে এই ম্যাচ। তাই এই বাড়তি দাম।    টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তান-ভারতের ম্যাচ অবশ্য একপ্রকার একতরফাই বলা যায়। দুই দলের মধ্যকার সাত দেখায় পাকিস্তানের জয় মাত্র একটিতে। যার মধ্যে ২০০৭ বিশ্বকাপের ফাইনালও রয়েছে, যেখানে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের হারিয়ে ভারত শিরোপা উৎসবে মাতে। এছাড়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সর্বশেষ আসরেও রোহিত শর্মার দলের কাছে হারে বাবর আজমরা। উল্লেখ্য আগামী ১ থেকে ২৯ জুন যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলের ছয় ভেন্যুতে হবে ৫৫টি ম্যাচ। ২৮ দিন ব্যাপী আসরটিতে প্রথমবারের মতো ২০ দল খেলবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগের আসরে ২০২২ সালেও ফাইনাল খেলেছিল পাকিস্তান। তবে তাদের স্বপ্নভঙ্গ করে সেখানে নিজেদের দ্বিতীয় শিরোপা উৎসব করে ইংল্যান্ড।
বাজারে ‘হালাল’ পানীয় আনছেন মেসি
বাজারে ‘হালাল’ পানীয় আনছেন মেসি
মায়ামিতে বিশ্বজয়ী মেসির আরেক সতীর্থ!
মায়ামিতে বিশ্বজয়ী মেসির আরেক সতীর্থ!
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
*/ ?>
X